
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

যে কারণে বরখাস্ত হলেন এনবিআরের ৮ কর্মকর্তা

৫৫৬ কোটি ব্যয়ে এক কার্গো এলএনজি কিনছে সরকার

বিমানবন্দর থেকে ৯৬ বাংলাদেশিকে ফেরত পাঠাল মালয়েশিয়া

যুক্তরাষ্ট্রসহ ৫ দেশে ভোটার নিবন্ধন কার্যক্রম শুরু

সরকার মাতারবাড়ীতে পেট্রোকেমিক্যাল কমপ্লেক্স করবে

মোহাম্মদপুরে পুলিশের বিশেষ অভিযানে গ্রেপ্তার ৩৫

চরমপন্থিদের হাতে খুন, জেলে বসে পরিকল্পনা!
এসপি মহিউদ্দিন ফারুকী দুই দিনের রিমান্ডে

ঢাকার যাত্রাবাড়ী থানা এলাকায় বিজয় উল্লাস করতে গিয়ে জোবায়ের ওমর খান নিহতের ঘটনায় করা মামলায় র্যাব-২ এর সাবেক কোম্পানি কমান্ডার (এসপি পদমর্যাদা) মহিউদ্দিন ফারুকীর দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেছেন আদালত। তিনি বর্তমানে ডেপুটি কমাডেন্ট হিসাবে রাঙ্গামাটির বেদবুনিয়ায় পুলিশ প্রশিক্ষণ কেন্দ্রে দায়িত্বরত ছিলেন।
বুধবার তাকে ঢাকার চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে হাজির করে পুলিশ। মামলার সুষ্ঠু তদন্তের স্বার্থে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা যাত্রাবাড়ী থানায় এসআই মো. রাসেল সরদার তাকে সাত দিনের রিমান্ড চেয়ে আবেদন করেন। আসামিপক্ষের তার রিমান্ড বাতিল চেয়ে জামিনের আবেদন করেন। উভয় পক্ষের শুনানি শেষে ঢাকার মেট্রোপলিটন ম্যাজিষ্ট্রেট আরিফুর রহমান তার দুই দিনের রিমান্ড মঞ্জুর করেন।
মামলার এজাহারে বলা হয়েছে, গত ৫ আগস্ট
সরকার পতনের খবর প্রচারিত হওয়ার পর জোবায়ের ওমর খান বিজয় মিছিলের জন্য শাহবাগ যাওয়ার জন্য রওয়ানা দেন। এ সময় যাত্রাবাড়ী থানার শনির আখড়ায় আসামিগণের ইন্দনে, সরাসরি নির্দেশনায়, পরিকল্পনায় এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণে হত্যার উদ্দেশে শান্তিপূর্ন বিজয় মিছিলের ওপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ শত শত সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার সেল, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং হাত বোমা ও পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে এবং রাবার বুলেট ও গুলি বর্ষণ করে যার ফলশ্রুতিতে ঘটনাস্থলে অনেকে ছাত্র জনতা আহত এবং নিহিত হয়। তাদের মধ্যে বাদীর ছোট ভাই জোবায়ের ওমর খান গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে স্থানীয় লোকজন তাকে মিটফোর্ট হাসপাতালে নেওয়া হলে
ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। পরে জোবায়েরের ভাই বাদী জাবেদ ইমরান খান ২২ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২৭ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলায় গ্রেফতারকৃত আসামি মহিউদ্দিন ফারুকী ৫৯ নম্বর এজাহারনামীয় আসামি।
সরকার পতনের খবর প্রচারিত হওয়ার পর জোবায়ের ওমর খান বিজয় মিছিলের জন্য শাহবাগ যাওয়ার জন্য রওয়ানা দেন। এ সময় যাত্রাবাড়ী থানার শনির আখড়ায় আসামিগণের ইন্দনে, সরাসরি নির্দেশনায়, পরিকল্পনায় এবং প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ অংশগ্রহণে হত্যার উদ্দেশে শান্তিপূর্ন বিজয় মিছিলের ওপর দেশীয় অস্ত্রশস্ত্রসহ শত শত সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার সেল, ককটেল বিস্ফোরণ ঘটায় এবং হাত বোমা ও পেট্রল বোমা নিক্ষেপ করে এবং রাবার বুলেট ও গুলি বর্ষণ করে যার ফলশ্রুতিতে ঘটনাস্থলে অনেকে ছাত্র জনতা আহত এবং নিহিত হয়। তাদের মধ্যে বাদীর ছোট ভাই জোবায়ের ওমর খান গুলিবিদ্ধ হয়ে রাস্তায় পড়ে যান। পরে পরিস্থিতি কিছুটা শান্ত হলে স্থানীয় লোকজন তাকে মিটফোর্ট হাসপাতালে নেওয়া হলে
ডাক্তার মৃত ঘোষণা করেন। পরে জোবায়েরের ভাই বাদী জাবেদ ইমরান খান ২২ আগস্ট যাত্রাবাড়ী থানায় একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন। মামলায় সাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনাসহ ১২৭ জনকে আসামি করা হয়। এ মামলায় গ্রেফতারকৃত আসামি মহিউদ্দিন ফারুকী ৫৯ নম্বর এজাহারনামীয় আসামি।