ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির ফেসবুক স্ট্যাটাস
চীনে সাত দশকের মধ্যে সবচেয়ে বড় স্বর্ণের খনি আবিষ্কার
লিবিয়ার উপকূলে ২৬ বাংলাদেশিসহ নৌকাডুবি, মৃত্যু ৪
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭
গাজায় প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আশঙ্কা : ৯ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি!
শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯
এবার যুক্তরাষ্ট্রের পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপ করল চীন
চীনা পণ্যে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের জবাবে এবার সব ধরনের মার্কিন পণ্যে ৮৪ শতাংশ শুল্ক আরোপের ঘোষণা দিয়েছে চীনের অর্থ মন্ত্রণালয়।
বৃহস্পতিবার থেকে নতুন এই শুল্ক কার্যকর করা হবে বলে জানিয়েছেন চীনের সরকার।
পাল্টা-পাল্টি শুল্কারোপের এই ঘটনায় মাধ্যমে দু’দেশের মধ্যে আবারও বাণিজ্য যুদ্ধ শুরু হলো বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা। বৈশ্বিক অর্থনীতিতে এটি নেতিবাচক প্রভাব ফেলবে বলেও মনে করছেন তারা।
১০ এপ্রিল থেকে এই শুল্ক কার্যকর হবে বলে চীন জানিয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের ১০৪ শতাংশ শুল্ককে নিপীড়ণমূলক আখ্যা দিয়ে তারা এই শুল্ক আরোপ করেছে।
বেইজিং জানিয়েছে যে, ‘দ্বন্দ্ব’ নিরসনে তারা মার্কিন সরকারের সঙ্গে যোগাযোগ করতে আগ্রহী।
বুধবার বাণিজ্য বিষয়ক শ্বেতপত্র প্রকাশ করেছে চীন। এতে বলা
হয়েছে, চীন সব সময়ই চেষ্টা করেছে, মার্কিন-চীন বাণিজ্য যেন সব সময় উভয় রাষ্ট্রের জন্য লাভজনক হয়। বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকাটা ‘স্বাভাবিক’ বলে উল্লেখ করা হয় শ্বেতপত্রে। তবে নিজেদের স্বার্থ ঠিক রাখার প্রতি জোর দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়ে চীনের শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, পাল্টা শুল্কের মাধ্যমে আমেরিকা তার বাণিজ্য ঘাটতি সমস্যা সমাধান করতে পারবে না। বরং বাড়তি শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ব বাণিজ্যের শৃঙ্খলা, সরবরাহ ব্যবসার নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তবে মঙ্গলবার রাতে রিপাবলিকান পার্টির এক নৈশভোজে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, শুল্ক আরোপের বিষয়টি দারুণ ইতিবাচকভাবে কাজ করবে। তিনি বলেন, অনেক দেশই আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। কিন্তু এখন সময় আমাদের।
আমদানি শুল্ক বাড়ানোয় যুক্তরাষ্ট্র দিনে বাড়তি ২ বিলিয়ন ডলারের মতো আয় করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন।
হয়েছে, চীন সব সময়ই চেষ্টা করেছে, মার্কিন-চীন বাণিজ্য যেন সব সময় উভয় রাষ্ট্রের জন্য লাভজনক হয়। বাণিজ্যিক ক্ষেত্রে দুই দেশের মধ্যে দ্বন্দ্ব থাকাটা ‘স্বাভাবিক’ বলে উল্লেখ করা হয় শ্বেতপত্রে। তবে নিজেদের স্বার্থ ঠিক রাখার প্রতি জোর দেওয়ার কথাও বলা হয়েছে। যুক্তরাষ্ট্রের বিষয়ে চীনের শ্বেতপত্রে বলা হয়েছে, পাল্টা শুল্কের মাধ্যমে আমেরিকা তার বাণিজ্য ঘাটতি সমস্যা সমাধান করতে পারবে না। বরং বাড়তি শুল্ক আরোপের ফলে বিশ্ব বাণিজ্যের শৃঙ্খলা, সরবরাহ ব্যবসার নিরাপত্তা ও স্থিতিশীলতার মারাত্মকভাবে ক্ষতিগ্রস্থ হবে। তবে মঙ্গলবার রাতে রিপাবলিকান পার্টির এক নৈশভোজে প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, শুল্ক আরোপের বিষয়টি দারুণ ইতিবাচকভাবে কাজ করবে। তিনি বলেন, অনেক দেশই আমাদের সঙ্গে প্রতারণা করেছে। কিন্তু এখন সময় আমাদের।
আমদানি শুল্ক বাড়ানোয় যুক্তরাষ্ট্র দিনে বাড়তি ২ বিলিয়ন ডলারের মতো আয় করছে বলেও তিনি উল্লেখ করেছেন।



