ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মসজিদে বিয়ে ও ‘ফিট হাজব্যান্ড’ প্রসঙ্গে মুখ খুললেন শবনম ফারিয়া
প্রেমিকের হাতে খুন অস্ট্রিয়ান বিউটি ইনফ্লুয়েন্সার
প্রথম সারির নায়িকারাও আমার থেকে কম টাকা কামায় : সোফী
ঐশ্বরিয়াকে বিয়ে করতে চান পাকিস্তানি মুফতি
আরিফিন শুভর অ্যাকশন সিনেমার নায়িকা মিম
সংকটে দীপিকার স্কিন কেয়ার ব্র্যান্ড
ইয়ামির বিস্ফোরক মন্তব্য
এবার কাজের সময় নিয়ে মুখ খুললেন ‘ড্যান্সিং কুইন’ মাধুরী
বলিউড অভিনেত্রী দীপিকা পাড়ুকোনের ‘দৈনিক ৮ ঘণ্টার বেশি কাজ না করার’ ঘোষণা নিয়ে যখন বলিউড থেকে টালিউড পর্যন্ত তোলপাড় চলছে, ঠিক তখনই নিজের অবস্থান পরিষ্কার করলেন বর্ষীয়ান অভিনেত্রী মাধুরী দীক্ষিত। তার সাম্প্রতিক মন্তব্য যেন এই বিতর্কে নতুন মাত্রা যোগ করল।
সম্প্রতি এক সাক্ষাৎকারে দীপিকা জানিয়েছিলেন, তিনি কোনোভাবেই দিনে ৮ ঘণ্টার বেশি কাজ করবেন না। তার এই মন্তব্য সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মিশ্র প্রতিক্রিয়ার জন্ম দেয়। কেউ একে পেশাদারত্বের অভাব বললেও, অনেকেই একে কর্মীদের সুস্থতার পক্ষে সমর্থন জানান। এই বিতর্কের মাঝেই এবার নিজের অভিজ্ঞতার কথা জানালেন বলিউডের ‘ড্যান্সিং কুইন’।
সম্প্রতি বার্তা সংস্থা এএনআই-কে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে মাধুরী জানান, তার আসন্ন প্রজেক্ট ‘মিসেস দেশপান্ডে’র শুটিং চলাকালীন
তিনি ঘড়ির কাঁটা দেখেননি। মাধুরী বলেন, “যখন ‘মিসেস দেশপান্ডে’র শুটিং চলছিল, তখন প্রায় প্রতিদিন ১২ ঘণ্টারও বেশি কাজ করতাম। আমি প্রত্যেককেই নিজের মতো ভাবি। আমি ভীষণ ওয়ার্কহোলিক। কাজ ছাড়া কিছু বুঝি না আমি।” তবে নিজে ‘ওয়ার্কহোলিক’ হলেও দীপিকার দাবির সরাসরি বিরোধিতা করেননি মাধুরী। বরং সহকর্মীর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাই জানিয়েছেন তিনি। মাধুরীর কথায়, ‘হয়তো আমি অনেকটাই আলাদা। কিন্তু কারো যদি ক্ষমতা থাকে যে তিনি নির্দিষ্ট সময়ের বেশি কাজ করতে চান না, সে কথা তিনি বলতেই পারেন। প্রত্যেকের নিজের জীবন রয়েছে এবং নিজেদের কথা বলার অধিকারও রয়েছে।’
তিনি ঘড়ির কাঁটা দেখেননি। মাধুরী বলেন, “যখন ‘মিসেস দেশপান্ডে’র শুটিং চলছিল, তখন প্রায় প্রতিদিন ১২ ঘণ্টারও বেশি কাজ করতাম। আমি প্রত্যেককেই নিজের মতো ভাবি। আমি ভীষণ ওয়ার্কহোলিক। কাজ ছাড়া কিছু বুঝি না আমি।” তবে নিজে ‘ওয়ার্কহোলিক’ হলেও দীপিকার দাবির সরাসরি বিরোধিতা করেননি মাধুরী। বরং সহকর্মীর ব্যক্তিগত সিদ্ধান্তের প্রতি শ্রদ্ধাই জানিয়েছেন তিনি। মাধুরীর কথায়, ‘হয়তো আমি অনেকটাই আলাদা। কিন্তু কারো যদি ক্ষমতা থাকে যে তিনি নির্দিষ্ট সময়ের বেশি কাজ করতে চান না, সে কথা তিনি বলতেই পারেন। প্রত্যেকের নিজের জীবন রয়েছে এবং নিজেদের কথা বলার অধিকারও রয়েছে।’



