
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রংপুরে সনাতনী সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদ করেছে ‘একাত্তরের প্রহরী ফাউন্ডেশন,যুক্তরাষ্ট্র’

তরুণীর প্রেমের টানে চীনা যুবক বাংলাদেশে

নিজের বিয়ে ঠেকাতে যা করল স্কুলছাত্রী

টাঙ্গাইলে এনসিপির পাহারায় ৯ শতাধিক পুলিশ, গোয়েন্দা ও বিভিন্ন বাহিনীর অজানা সংখ্যক সদস্য

চাঁদা না পেয়ে ব্যবসায়ীদের নিপীড়ন: সভাপতিসহ জামায়াতের ৪ নেতাকর্মী গ্রেপ্তার

জয় বাংলার মোড়ে ভুয়া র্যাব বনাম আসল র্যাব দুই টিমকেই কনফিউজড জনতার ধোলাই

চাঁদা তুলে রিয়াদের পড়ার খরচ মেটাতেন স্থানীয়রা
এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা

গাজীপুরের শ্রীপুরে টিনশেডের একটি ঘরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা।
এই ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। এ ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
তবে ভুলবশত এমনটি হয়েছে বলে জানিয়েছে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ শ্রীপুর জোনাল অফিস।
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের গাড়ারণ এলাকার মো. আব্দুল মান্নানের স্ত্রী মর্জিনা বেগম নামের এক বিদ্যুৎ গ্রাহকের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ভুক্তভোগী ঝালমুড়ি বিক্রেতা আব্দুল মান্নান জানান, গত রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে জুলাই মাসের বিল নিয়ে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীরা বাড়িতে
গেলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। অথচ এপ্রিল মাসে তার বিল এসেছিল ১৪০ টাকা, মে মাসে ১১৫ টাকা ও জুনে ১২৬ টাকা। আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা গরিব মানুষ, এমন বিল পেয়ে মাথা ঘুরে গেছে। এখন আবার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের দরজায় দরজায় ঘুরতে হবে। এটা মারাত্মক হয়রানি। সারা জীবনেও এত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা সম্ভব না আমার। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারসহ এলাকাবাসী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন অত্র এলাকার গ্রাহকরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর শ্রীপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আলম বলেন, একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতার বাড়িতে এমন
বিল আসা ভুল ছাড়া আর কিছু নয়। বিষয়টি আমরা দেখছি। বিল সংশোধন করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিল প্রস্তুতকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
গেলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। অথচ এপ্রিল মাসে তার বিল এসেছিল ১৪০ টাকা, মে মাসে ১১৫ টাকা ও জুনে ১২৬ টাকা। আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা গরিব মানুষ, এমন বিল পেয়ে মাথা ঘুরে গেছে। এখন আবার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের দরজায় দরজায় ঘুরতে হবে। এটা মারাত্মক হয়রানি। সারা জীবনেও এত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা সম্ভব না আমার। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারসহ এলাকাবাসী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন অত্র এলাকার গ্রাহকরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর শ্রীপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আলম বলেন, একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতার বাড়িতে এমন
বিল আসা ভুল ছাড়া আর কিছু নয়। বিষয়টি আমরা দেখছি। বিল সংশোধন করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিল প্রস্তুতকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।