ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে চুক্তি বাস্তবায়নই একমাত্র পথ
ইউনূসের দুঃশাসনে আইন শৃঙ্খলার চরম অবনিত, নিরাপদ না আদালতও
“গান পাউডার ছিটাইলে ভাই আগুন ধরে বেশি, এটা ভাই করা হইছে, এটা পূর্বপরিকল্পিত” – কড়াইল বাসী
সিলেট জেলে বন্দিদের নির্যাতন ও প্রশাসনিক অমানবিকতা, নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেলার তরিকুল
আগুনে সর্বস্বান্ত কড়াইল বস্তিবাসীর পাশে ‘বিপ্লবী’ ছাত্রনেতা রানা শিকদার: ধ্বংসস্তূপের মাঝে পৌঁছে দিলেন শীতবস্ত্র
দিনাজপুরের হাকিমপুরে আ.লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্যকে চোখ উপড়ে নির্মমভাবে হত্যা
জমি নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩
এক মাসের বিদ্যুৎ বিল ১১ লাখ টাকা, দিশাহারা ঝালমুড়ি বিক্রেতা
গাজীপুরের শ্রীপুরে টিনশেডের একটি ঘরে মাত্র দুটি বৈদ্যুতিক বাল্ব, দুটি সিলিং ফ্যান ও একটি ফ্রিজ চালিয়ে ঝালমুড়ি বিক্রেতা মো. আবদুল মান্নানের বাড়িতে এক মাসের বিদ্যুৎ বিল এসেছে ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা।
এই ‘ভুতুড়ে বিল’ পেয়ে দিশাহারা হয়ে পড়েছেন ভুক্তভোগী। এ ঘটনায় স্থানীয়দের মাঝেও চরম ক্ষোভের সৃষ্টি হয়েছে।
তবে ভুলবশত এমনটি হয়েছে বলে জানিয়েছে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২ শ্রীপুর জোনাল অফিস।
উপজেলার বরমী ইউনিয়নের গাড়ারণ এলাকার মো. আব্দুল মান্নানের স্ত্রী মর্জিনা বেগম নামের এক বিদ্যুৎ গ্রাহকের ক্ষেত্রে এমন ঘটনা ঘটায় এলাকায় চাঞ্চল্যের সৃষ্টি হয়েছে।
ভুক্তভোগী ঝালমুড়ি বিক্রেতা আব্দুল মান্নান জানান, গত রোববার (২৭ জুলাই) দুপুরে জুলাই মাসের বিল নিয়ে পল্লী বিদ্যুৎ কর্মীরা বাড়িতে
গেলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। অথচ এপ্রিল মাসে তার বিল এসেছিল ১৪০ টাকা, মে মাসে ১১৫ টাকা ও জুনে ১২৬ টাকা। আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা গরিব মানুষ, এমন বিল পেয়ে মাথা ঘুরে গেছে। এখন আবার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের দরজায় দরজায় ঘুরতে হবে। এটা মারাত্মক হয়রানি। সারা জীবনেও এত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা সম্ভব না আমার। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারসহ এলাকাবাসী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন অত্র এলাকার গ্রাহকরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর শ্রীপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আলম বলেন, একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতার বাড়িতে এমন
বিল আসা ভুল ছাড়া আর কিছু নয়। বিষয়টি আমরা দেখছি। বিল সংশোধন করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিল প্রস্তুতকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।
গেলে দেখা যায়, বিদ্যুৎ বিলের পরিমাণ ১০ লাখ ৯২ হাজার ৮৬৪ টাকা। অথচ এপ্রিল মাসে তার বিল এসেছিল ১৪০ টাকা, মে মাসে ১১৫ টাকা ও জুনে ১২৬ টাকা। আব্দুল মান্নান বলেন, আমরা গরিব মানুষ, এমন বিল পেয়ে মাথা ঘুরে গেছে। এখন আবার পল্লী বিদ্যুৎ অফিসের দরজায় দরজায় ঘুরতে হবে। এটা মারাত্মক হয়রানি। সারা জীবনেও এত বিদ্যুৎ ব্যবহার করা সম্ভব না আমার। এ বিষয়ে ভুক্তভোগী পরিবারসহ এলাকাবাসী অসন্তোষ প্রকাশ করেছেন। সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে তদন্ত করে ব্যবস্থা নেওয়ার অনুরোধ জানিয়েছেন অত্র এলাকার গ্রাহকরা। এ বিষয়ে জানতে চাইলে ময়মনসিংহ পল্লী বিদ্যুৎ সমিতি-২-এর শ্রীপুর জোনাল অফিসের ডেপুটি জেনারেল ম্যানেজার আনোয়ারুল আলম বলেন, একজন ঝালমুড়ি বিক্রেতার বাড়িতে এমন
বিল আসা ভুল ছাড়া আর কিছু নয়। বিষয়টি আমরা দেখছি। বিল সংশোধন করে দেওয়া হবে। পাশাপাশি বিল প্রস্তুতকারী সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তার বিরুদ্ধেও প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেওয়া হবে বলে জানান তিনি।



