
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গাড়ির হর্ন ব্যবহারে বিআরটিএ’র নির্দেশনা

ময়মনসিংহের ১১ পত্রিকার ডিক্লারেশন বাতিল

শিগগিরই ৪ হাজার এএসআই নিয়োগ

বিধিনিষেধ প্রত্যাহার চায় গ্রামীণফোন, বিটিআরসিকে চিঠি

ট্রাম্প না পেলেও শান্তির নোবেল ‘আমেরিকার স্বার্থে’

উপদেষ্টারা আখের গুছিয়ে ফেলেছেন কিন্তু শিক্ষকের বেলায় টাকা নেই: সামান্তা

আমির হামজা হচ্ছে সেরা বেয়াদব, বললেন তাহেরী
সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী

লক্ষ্মীপুরে প্রতারণা মামলায় ই-কমার্স প্রতিষ্ঠান ধামাকা শপিংয়ের চেয়ারম্যান ডা. মোজতবা আলী ওরফে এম আলীর ছয় মাসের সাজা হয়েছে অনেক আগে। সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন তিনি। তার বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানাও রয়েছে। কিন্তু গ্রেপ্তার করা হয়নি। গতকাল শনিবার সন্ধ্যায় রাজধানীর ভাটারা এলাকা থেকে গ্রাহকরা তাকে আটক করে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে।
আজ রোববার ভাটারা থানা পুলিশ তাকে ঢাকার আদালতে পাঠায়। পরে আদালত তাকে কারাগারে পাঠানোর নির্দেশ দেন।
ভাটারা থানার ওসি রাকিবুল হাসান বলেন, মোজতবা আলীর বিরুদ্ধে লক্ষ্মীপুর সদর থানায় ওয়ারেন্ট রয়েছে। গ্রাহকদের টাকা আত্মসাৎ মামলায় তিনি ছয় মাসের সাজাপ্রাপ্ত আসামি। শনিবার সন্ধ্যায় গ্রাহকরা ঢাকায় যুক্তরাষ্ট্র দূতাবাসের সামনের সড়কে মোজতবা আলীকে
আটক করে। পরে জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তখন তারা তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। লক্ষ্মীপুর থানার মামলার রেফারেন্সে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ রোববার আদালতে পাঠানো হয়। ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে লক্ষ্মীপুর থানার পুলিশ আদালতের মাধ্যমে তাকে নিয়ে যাবে বলে জানান ওসি। জানা যায়, বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩ শ’ কোটি পাওনা টাকা আটকে রাখার অভিযোগ আছে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে। গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করলেও তা পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করেনি ধামাকা। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোজতবাসহ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেন প্রতারিত গ্রাহকরা।
আটক করে। পরে জাতীয় জরুরি সেবা-৯৯৯ নম্বরে ফোন পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থলে যায়। তখন তারা তাকে পুলিশের কাছে সোপর্দ করে। লক্ষ্মীপুর থানার মামলার রেফারেন্সে তাকে ৫৪ ধারায় গ্রেপ্তার দেখিয়ে আজ রোববার আদালতে পাঠানো হয়। ওয়ারেন্টের ভিত্তিতে লক্ষ্মীপুর থানার পুলিশ আদালতের মাধ্যমে তাকে নিয়ে যাবে বলে জানান ওসি। জানা যায়, বিভিন্ন ধরনের পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানের প্রায় ৩ শ’ কোটি পাওনা টাকা আটকে রাখার অভিযোগ আছে ধামাকা শপিংয়ের বিরুদ্ধে। গ্রাহকদের কাছ থেকে টাকা গ্রহণ করলেও তা পণ্য সরবরাহকারী প্রতিষ্ঠানকে পরিশোধ করেনি ধামাকা। প্রতিষ্ঠানটির চেয়ারম্যান মোজতবাসহ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে একাধিক মামলা করেন প্রতারিত গ্রাহকরা।