দুই কোরীয় তারকার প্রেমের সফল পরিণতি – ইউ এস বাংলা নিউজ




দুই কোরীয় তারকার প্রেমের সফল পরিণতি

ডেস্ক নিউজ
আপডেটঃ ৬ জুলাই, ২০২৫ | ৮:১৩ 14 ভিউ
দক্ষিণ কোরিয়ার বিনোদন জগতে বাজতে চলেছে বিয়ের সানাই! জনপ্রিয় অভিনেতা অন জু ওয়ান এবং কে-পপ তারকা ও অভিনেত্রী ব্যাং মিনা এই বছরের নভেম্বরে বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হতে চলেছেন। দীর্ঘদিনের বন্ধুত্ব ও প্রেমের পর এই দুই তারকা তাদের সম্পর্ককে নতুন ধাপে নিয়ে যাচ্ছেন, যা তাদের ভক্তদের মধ্যে ব্যাপক উন্মাদনা সৃষ্টি করেছে। অন জু ওয়ান ও ব্যাং মিনার প্রেমের গল্প অনেকটা কে-ড্রামার চিত্রনাট্যের মতোই। ২০১৬ সালে সিবিসি-এর জনপ্রিয় ড্রামা ‘বিউটিফুল গং সিম’ -এর সেটে তাদের প্রথম পরিচয়। পর্দায় তাদের রসায়ন যেমন নজর কেড়েছিল, তেমনি পর্দার বাইরেও তাদের মধ্যে বন্ধুত্বের সূত্রপাত হয়। এরপর ২০২১ সালে ‘দ্য ডেজ’ নামের একটি মিউজিক্যালে কাজ করতে গিয়ে তাদের সম্পর্ক

আরও গভীর হয় এবং ধীরে ধীরে তা ভালোবাসায় রূপ নেয়। তাদের এই নীরব সম্পর্ক এত দিন জনসমক্ষে আসেনি, যা তাদের বিয়ের ঘোষণাকে আরও চমকপ্রদ করে তুলেছে। অন জু ওয়ানের এজেন্সি হেওয়াদাল এন্টারটেইনমেন্ট এক বিবৃতিতে লিখেছে, ‘দীর্ঘদিনের সম্পর্কের পর তারা জীবনের বাকি সময়টা একসঙ্গে কাটানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছেন।’ দুই পরিবারের সদস্য ও ঘনিষ্ঠ বন্ধুবান্ধব নিয়ে নিয়ে ঘরোয়া আয়োজনে বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হবে। মিনার এজেন্সি এসএম সিঅ্যান্ডসি এক বিবৃতিতে বলেছে, ‘দুজনের পরিচয় বহুদিনের, ধীরে ধীরে সেই সম্পর্ক প্রেমে রূপ নেয়। এবার তাঁরা নতুন এক যাত্রা শুরু করতে চলেছেন। বিয়ের পরও তাঁরা দুজনেই অভিনয় চালিয়ে যাবেন বলে জানিয়েছে এজেন্সি।’ ২০১০ সালে গার্লস ডের মাধ্যমে গানের জগতে পা রাখেন

মিনা। এরপর অভিনয়ে আসেন তিনি। তাঁর অভিনীত উল্লেখযোগ্য ড্রামার মধ্যে রয়েছে ‘বিউটিফুল গং শিম’, ‘মাই অ্যাবসোলিউট বয়ফ্রেন্ড’ ও ‘ডেলিভারি ম্যান’। এ ছাড়া সিনেমা ‘স্নোবল’ ও ‘মিস ফরচুন’-তেও অভিনয় করেছেন তিনি। অন্যদিকে অন জু ওয়ান ২০০২ সালের ‘রাস্টিক পিরিয়ড’ দিয়ে অভিনয় জীবন শুরু করেন। এরপর তাঁকে দেখা গেছে ‘ফ্লাইং বয়েজ’, ‘পিটার প্যান’, ‘দ্য টেস্ট অব মানি’ ও ‘অবসেসড’-এর মতো সিনেমায়। সূত্র: কোরিয়া টাইমস

সংশ্লিষ্ট সংবাদ:


শীর্ষ সংবাদ:
রিটার্ন জমা দিলে পাবেন যেসব ছাড় নেতানিয়াহুর ওপর খেপলেন ইসরায়েলের অর্থমন্ত্রী ৩২ নম্বর ভাঙার ঘটনাকে বীভৎস মববাজি বললেন রুমিন ফারহানা খোঁজ মিলল সেই ডিজিএমের, কোথায় ছিলেন তিনি সুখবর পাচ্ছেন প্রাথমিকের ৩০ হাজার প্রধান শিক্ষক সাইফ পাওয়ার টেকের অধ্যায় শেষ, চট্টগ্রাম বন্দরের দায়িত্বে নৌবাহিনী গাজীপুর মহানগর বিএনপির চার নেতা বহিষ্কার ‘পাগল তত্ত্ব’ ব্যবহার করে বিশ্বকে বদলে দেওয়ার চেষ্টা করছেন ট্রাম্প রকেট চালিত গ্রেনেড দিয়ে লোহিত সাগরে জাহাজে হামলা টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে প্রথম ইনিংসেই ডাবল সেঞ্চুরি? এমন কীর্তি ক্রিকেট ইতিহাসে হয়েছে মাত্র তিনবার। আর এখন সে তালিকার শীর্ষে উইয়ান মুল্ডার। দক্ষিণ আফ্রিকার এই অলরাউন্ডার বুলাওয়েতে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দ্বিতীয় টেস্টে অধিনায়কত্বের অভিষেকে অপরাজিত ২৬৪ রানে দিন শেষ করেছেন—যা এ ধরনের ম্যাচে সর্বোচ্চ ব্যক্তিগত ইনিংস। এর আগে ১৯৬৮ সালে ভারতের বিপক্ষে ক্রাইস্টচার্চে ২৩৯ রান করেছিলেন নিউজিল্যান্ডের গ্রাহাম ডাউলিং। সেটাই এতদিন ছিল অধিনায়কত্বে অভিষেক টেস্টে সর্বোচ্চ ইনিংসের রেকর্ড। আরও আগে ২০০৫ সালে ওয়েস্ট ইন্ডিজের শিবনারায়ণ চন্দরপল দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে করেছিলেন ২০৩*। ২৭ বছর বয়সী মুল্ডারের এই অধিনায়কত্ব আসলে অনেকটাই আকস্মিক। নিয়মিত অধিনায়ক টেম্বা বাভুমা হ্যামস্ট্রিং চোটে জিম্বাবুয়ে সফরে যাননি। সহ-অধিনায়ক এইডেন মার্করাম ও অভিজ্ঞ পেসার কাগিসো রাবাদাকেও বিশ্রামে রাখা হয়। এর ফলে প্রথম টেস্টে নেতৃত্ব পান স্পিনার কেশব মহারাজ। কিন্তু ব্যাটিংয়ের সময় কুঁচকিতে চোট পেয়ে দ্বিতীয় টেস্ট থেকে ছিটকে যান তিনিও। তখনই দায়িত্ব তুলে দেওয়া হয় মুল্ডারের কাঁধে। আর সেই সুযোগের সর্বোত্তম ব্যবহারই করেছেন তিনি। ৩৪টি চার ও ৩টি ছক্কার মাধ্যমে দুর্দান্ত ইনিংস গড়ে প্রথম দিন শেষ করেছেন ২৬৪* রানে। দক্ষিণ আফ্রিকার স্কোর দাঁড়ায় ৯০ ওভারে ৪ উইকেটে ৪৬৫। এটাই প্রথম নয়। সিরিজের প্রথম টেস্টেও দারুণ ব্যাটিং করেছিলেন মুল্ডার, করেছিলেন ১৪৭ রান। ফলে তার ফর্ম বলছে, তিনি শুধু স্ট্যান্ড-ইন অধিনায়ক নন, দক্ষিণ আফ্রিকার টেস্ট ভবিষ্যতের অন্যতম বড় ভরসাও বটে। রেকর্ড বইয়ে নাম উঠলো যাদের অধিনায়কত্বের অভিষেকে ডাবল সেঞ্চুরি: উইয়ান মুল্ডার (দ.আফ্রিকা) – ২৬৪* বনাম জিম্বাবুয়ে, বুলাওয়ে ২০২৫ গ্রাহাম ডাউলিং (নিউজিল্যান্ড) – ২৩৯ বনাম ভারত, ১৯৬৮ শিবনারায়ণ চন্দরপল (ওয়েস্ট ইন্ডিজ) – ২০৩* বনাম দ.আফ্রিকা, ২০০৫ এছাড়া, মুল্ডার হলেন দক্ষিণ আফ্রিকার ইতিহাসে অধিনায়কত্বের অভিষেকে সেঞ্চুরি করা দ্বিতীয় ক্রিকেটার—১৯৫৫ সালে জ্যাকি ম্যাকগ্লু প্রথম এই কীর্তি করেছিলেন ইংল্যান্ডের বিপক্ষে। বিভিন্ন নিয়মিত তারকার অনুপস্থিতিতে হঠাৎ নেতৃত্ব পাওয়া মুল্ডার ব্যাট হাতে যা করে দেখিয়েছেন, তা শুধু রেকর্ড নয়—একটি বার্তাও। হয়তো ভবিষ্যতের নিয়মিত অধিনায়ক হওয়ার দিকেও তাকিয়ে আছেন তিনি। আর এমন অভিষেকের পর দক্ষিণ আফ্রিকার ক্রিকেট বিশ্বও নিশ্চয় তার নামটি একটু আলাদা করে মনে রাখবে। অভিষেকেই ইতিহাস, ডাবল সেঞ্চুরিতে প্রোটিয়া অলরাউন্ডারের বিশ্বরেকর্ড যেভাবে কোলেস্টেরল কমাবেন মার্কিন-ইসরায়েলি ত্রাণকেন্দ্রে খাবার নিতে এসে নিহত ৭৪৩ ফিলিস্তিনি আফগানদের ইরান ছাড়ার শেষ দিন আজ, কাল থেকে গ্রেপ্তার নৌবাহিনীর তত্ত্বাবধানে সোমবার থেকে এনসিটি চালাবে ড্রাইডক রেস্ট হাউজে ‘নারীসহ’ ওসিকে আটকে ‘চাঁদাবাজির’ অভিযোগ সাজা মাথায় নিয়ে ঘুরছিলেন ধামাকার চেয়ারম্যান মোজতবা আলী ক্লাব বিশ্বকাপ সেমিফাইনালে কে কার মুখোমুখি? টেক্সাসে বন্যায় মৃতের সংখ্যা বেড়ে ৫১, নিখোঁজ শিশুদের খুঁজছেন উদ্ধারকারীরা জাতীয় শোকের মাস উপলক্ষে যুক্তরাষ্ট্র আওয়ামী লীগের আগস্ট মাসব্যাপী কর্মসূচি