
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

গ্রস রিজার্ভ ২৬ বিলিয়ন ডলার ছাড়াল

৫ ব্যাংক মিলে হচ্ছে এক ব্যাংক: গভর্নর

এবার রেকর্ড ঘাটতির মুখে এনবিআর

দেশের বাজারে স্বর্ণের দাম আরও বাড়ল

নতুন ‘কর্মসংস্থান অধিদফতর’ প্রতিষ্ঠার উদ্যোগ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার

ব্যবসা-বাণিজ্যে চরম স্থবিরতা: ঋণের উচ্চ সুদ, রাজনৈতিক অনিশ্চয়তায় থমকে গেছে বিনিয়োগ

পাচার সম্পদ ফেরাতে কৌশলী সরকার
হাইফায় ইরানের হামলায় ভারতের ক্ষতি ৪.২ বিলিয়ন ডলার

দখলদার ইসরায়েলের বন্দরনগরী হাইফাতে আবারও ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালিয়েছে ইরান। রোববার (১৫ জুন) রাতে চালানো এই হামলায় ক্ষেপণাস্ত্র সরাসরি আঘাত হানার খবরও পাওয়া গেছে।
এর আগে শনিবারও (১৪ জুন) হাইফা বন্দরে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা চালায় ইরান। সেই হামলায় হাইফা বন্দরে থাকা আদানি গ্রুপের ৪ দশমিক ২ বিলিয়ন ডলারের পণ্যসম্ভার সুবিধা ধ্বংস হয়ে গেছে বলে গুঞ্জন ছড়িয়ে পড়ে।
তবে আদানি গ্রুপের প্রধান অর্থনৈতিক কর্মকর্তা জুগেশিন্দর রবি সিং রোববার এই গুঞ্জনকে মিথ্যা বলে দাবি করেছেন। রোববার সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম এক্স হ্যান্ডেলে দেয়া এক পোস্টে এই দাবি করেন তিনি। খবর ইন্ডিয়া টাইমসের।
জানা গেছে, শনিবার রাতে ইরান ইসরায়েলের হাইফা বন্দর এবং তেল আবিবের নিকটবর্তী একটি তেল শোধনাগার লক্ষ্য
করে হামলা চালায়। বন্দরের রাসায়নিক টার্মিনালে শার্পনেল পুড়ে যায় এবং তেল শোধনাগারে আরও কিছু প্রজেক্টাইল পোড়ে। কিন্তু ইসরায়েল সরকারের মতে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ইসরায়েলের কেন্দ্রবিন্দুতে হাইফা বন্দরের অবস্থান, যেখানে আদানি পোর্টস ২০২৩ সালে ১.২ বিলিয়ন ডলারে দেশটির গ্যাডোট গ্রুপের সঙ্গে বন্দর অধিগ্রহণ করে ৭০ শতাংশ অংশীদারিত্বে ব্যাবসা করছে। বন্দরটি ইসরায়েলি আমদানি ও রপ্তানির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। হাইফা বন্দর থেকে ইসরায়েলের ৩০ শতাংশেরও বেশি আমদানি পরিচালনা করে। এটি আদানি পোর্টসের মালিকানাধীন, তারা ৭০ শতাংশ শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করে। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো বন্দরের কাছাকাছি একটি প্রধান তেল শোধনাগারের আঘাত করেছে, তবে আদানির বন্দরের উপর প্রভাব সম্পর্কে কোনও খবর জানা যায়নি। এর আগের সংঘর্ষের সময়, শুষ্ক বাল্ক জাহাজগুলি
বাধার সম্মুখীন হওয়ায় আদানি পোর্টসের শেয়ারের দাম কমেছিল। বিনিয়োগকারীদের মতে হামলায় আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি সীমিত হলেও, এই সংঘর্ষ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার বাড়িয়ে তুলছে, যা বৃহত্তর বাণিজ্যের পরিপন্থী।
করে হামলা চালায়। বন্দরের রাসায়নিক টার্মিনালে শার্পনেল পুড়ে যায় এবং তেল শোধনাগারে আরও কিছু প্রজেক্টাইল পোড়ে। কিন্তু ইসরায়েল সরকারের মতে কোনও হতাহতের ঘটনা ঘটেনি। ইসরায়েলের কেন্দ্রবিন্দুতে হাইফা বন্দরের অবস্থান, যেখানে আদানি পোর্টস ২০২৩ সালে ১.২ বিলিয়ন ডলারে দেশটির গ্যাডোট গ্রুপের সঙ্গে বন্দর অধিগ্রহণ করে ৭০ শতাংশ অংশীদারিত্বে ব্যাবসা করছে। বন্দরটি ইসরায়েলি আমদানি ও রপ্তানির জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ জায়গা। হাইফা বন্দর থেকে ইসরায়েলের ৩০ শতাংশেরও বেশি আমদানি পরিচালনা করে। এটি আদানি পোর্টসের মালিকানাধীন, তারা ৭০ শতাংশ শেয়ার নিয়ন্ত্রণ করে। ক্ষেপণাস্ত্রগুলো বন্দরের কাছাকাছি একটি প্রধান তেল শোধনাগারের আঘাত করেছে, তবে আদানির বন্দরের উপর প্রভাব সম্পর্কে কোনও খবর জানা যায়নি। এর আগের সংঘর্ষের সময়, শুষ্ক বাল্ক জাহাজগুলি
বাধার সম্মুখীন হওয়ায় আদানি পোর্টসের শেয়ারের দাম কমেছিল। বিনিয়োগকারীদের মতে হামলায় আর্থিক ক্ষয়ক্ষতি সীমিত হলেও, এই সংঘর্ষ ভূ-রাজনৈতিক উত্তেজনার বাড়িয়ে তুলছে, যা বৃহত্তর বাণিজ্যের পরিপন্থী।