
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কাশ্মীরে বুলডোজার দিয়ে গুঁড়িয়ে দেওয়া হচ্ছে বাড়িঘর, রাজনীতিকদের সতর্কতা

কানাডায় উৎসবে গাড়ি হামলায় নিহত বেড়ে ১১

পরিস্থিতির অবনতি হলে কেউ আমাদের থামাতে পারবে না

বৈরুতে ইসরাইলি ড্রোন হামলা, বহু হতাহতের আশঙ্কা

লন্ডনে পাকিস্তান হাইকমিশনে হামলা, যা বললেন শাহবাজ

‘বহুমুখী বিধ্বংসী যুদ্ধজাহাজ’ উদ্বোধন করে কিমের হুঁশিয়ারি

চীনা কমিউনিস্ট পার্টির সঙ্গে কী নিয়ে বৈঠক হলো ইসলামী আন্দোলনের
হুসেইনকে ভাইস প্রেসিডেন্ট নিয়োগের তীব্র নিন্দা, যা বলল হামাস

ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের (পিএ) প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাস কর্তৃক নতুন ভাইস প্রেসিডেন্ট নিয়োগ নিয়ে ব্যাপক বিতর্কের জন্ম দিয়েছে ফিলিস্তিনের বিভিন্ন প্রতিরোধ আন্দোলন ও রাজনৈতিক সংগঠনের মধ্যে।
মাহমুদ আব্বাস সম্প্রতি ফাতাহর সিনিয়র নেতা হুসেইন আল-শেইখকে প্যালেস্টাইন লিবারেশন অর্গানাইজেশনের (পিএলও) ডেপুটি চেয়ারম্যান ও ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ভাইস প্রেসিডেন্ট হিসেবে নিয়োগ দিয়েছেন।
তার এই নিয়োগের তীব্র নিন্দা জানিয়ে রোববার এক বিবৃতি দিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাস। বিবৃতিতে একে ‘বিদেশি চাপের প্রতিফলন’ এবং ফিলিস্তিনি কর্তৃপক্ষের ‘জাতীয় ঐক্য উপেক্ষা করে একচেটিয়া মনোভাব’ বলে আখ্যায়িত করেছে।
হামাস বলেছে, ‘আল-শেইখের নিয়োগ ফিলিস্তিনের জাতীয় স্বার্থের জন্য নয়, বরং এটি রাজনৈতিক বিভাজন আরও গভীর করবে’।
ফিলিস্তিনের মুক্তিকামী সংগঠনটি আরও বলেছে, ‘এটি পিএলও এবং পিএ-র কিছু
প্রভাবশালী নেতার গোঁড়ামি এবং ফিলিস্তিনের প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যত বন্ধ করে দেওয়ার নিরলস প্রচেষ্টারই অংশ’। বিবৃতিতে হামাস সব ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোকে এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ ছাড়াই পিএলও-কে জাতীয় ও গণতান্ত্রিক ভিত্তিতে পুনর্গঠন করতে হবে। হামাসের মতে, ‘বর্তমানে ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের উচিত ছিল ইসরাইলি আগ্রাসন ও গণহত্যা বন্ধে এবং দখলদারিত্ব ও বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে মনোনিবেশ করা’। এর আগে, ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট (ফাতাহ) মাহমুদ আব্বাস গত বৃহস্পতিবার হুসেইন আল-শেইখকে তার ডেপুটি হিসেবে নিয়োগ দেন। শনিবার পিএলও-এর নির্বাহী কমিটি ও কেন্দ্রীয় পরিষদ তার এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করে। এর ফলে হুসেইন আল-শেইখ এখন ফিলিস্তিনি সংস্থাটিতে আব্বাসের ঠিক পরের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হলেন। তবে মূল প্রতিরোধ সংগঠনগুলোর
মধ্যে বিশেষ করে হামাস ও ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) এই নিয়োগের কঠোর বিরোধিতা করেছে। তারা আগেই পিএলও-এর কেন্দ্রীয় পরিষদের বৈঠক বর্জন করেছিল। কারণ তারা আগে থেকেই মাহমুদ আব্বাসের ইসরাইলের প্রতি আপোষমূলক নীতির বিরোধিতা করে আসছে। সূত্র: ইরনা
প্রভাবশালী নেতার গোঁড়ামি এবং ফিলিস্তিনের প্রতিষ্ঠানগুলোকে কার্যত বন্ধ করে দেওয়ার নিরলস প্রচেষ্টারই অংশ’। বিবৃতিতে হামাস সব ফিলিস্তিনি গোষ্ঠীগুলোকে এই সিদ্ধান্তের বিরোধিতা করার আহ্বান জানিয়ে বলেছে, কোনো বিদেশি হস্তক্ষেপ ছাড়াই পিএলও-কে জাতীয় ও গণতান্ত্রিক ভিত্তিতে পুনর্গঠন করতে হবে। হামাসের মতে, ‘বর্তমানে ফিলিস্তিনি নেতৃত্বের উচিত ছিল ইসরাইলি আগ্রাসন ও গণহত্যা বন্ধে এবং দখলদারিত্ব ও বসতি স্থাপনের বিরুদ্ধে প্রতিরোধে মনোনিবেশ করা’। এর আগে, ফিলিস্তিনি প্রেসিডেন্ট (ফাতাহ) মাহমুদ আব্বাস গত বৃহস্পতিবার হুসেইন আল-শেইখকে তার ডেপুটি হিসেবে নিয়োগ দেন। শনিবার পিএলও-এর নির্বাহী কমিটি ও কেন্দ্রীয় পরিষদ তার এই সিদ্ধান্ত অনুমোদন করে। এর ফলে হুসেইন আল-শেইখ এখন ফিলিস্তিনি সংস্থাটিতে আব্বাসের ঠিক পরের সর্বোচ্চ পদে অধিষ্ঠিত হলেন। তবে মূল প্রতিরোধ সংগঠনগুলোর
মধ্যে বিশেষ করে হামাস ও ইসলামিক জিহাদ (পিআইজে) এই নিয়োগের কঠোর বিরোধিতা করেছে। তারা আগেই পিএলও-এর কেন্দ্রীয় পরিষদের বৈঠক বর্জন করেছিল। কারণ তারা আগে থেকেই মাহমুদ আব্বাসের ইসরাইলের প্রতি আপোষমূলক নীতির বিরোধিতা করে আসছে। সূত্র: ইরনা