ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ময়নাতদন্ত ছাড়াই ৩ শিক্ষার্থীর লাশ হস্তান্তর
ঢাকার সড়কে অটোরিকশা চালকরা, বন্ধ যান চলাচল
অক্টোবরে ৪৫২ সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ৪৭৫ জন
জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় সরকার নির্বাচন হওয়া উচিৎ: তোফায়েল
৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা
শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে শহীদ ও আহতদের নামে স্মরণসভা করার নির্দেশ
‘কিছু হলেই রাস্তায় আন্দোলন, এভাবে আর কতদিন’
চবি শিক্ষক রন্টু দাশের অব্যাহতি দাবি শিক্ষার্থীদের
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থানসহ বিভিন্ন অভিযোগে চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষক রন্টু দাশের অব্যাহতি দাবি করেছেন শিক্ষার্থীরা।
বুধবার সন্ধ্যায় জিরো পয়েন্টে অব্যাহতির দাবিতে বিক্ষোভ সমাবেশ করেছেন শিক্ষার্থীরা। রন্টু দাশ ইতিহাস বিভাগের সহকারী অধ্যাপক ও চবি ছাত্রলীগের সাবেক সহসভাপতি।
ওই শিক্ষকের বিরুদ্ধে ২০১২ সালে চবির দুই ছাত্র হত্যায় সম্পৃক্ততা রয়েছে বলে অভিযোগ শিক্ষার্থীদের। এছাড়া বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান নিয়েছিলেন বলেও তারা অভিযোগ করেন।
গণমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, রন্টু দাশ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হওয়ার শর্ত পূরণ না করেই স্নাতকে সিজিপিএ ২.৯৪ নিয়ে রাজনৈতিক প্রভাব কাটিয়ে ইতিহাস বিভাগের প্রভাষক পদে যোগদান করেন। এছাড়া ২০১১ সালে অস্ত্র আইনে পুলিশের করা এক মামলায় গ্রেফতার
হন রন্টু দাশ। এদিকে একই দাবিতে দুপুর ২ টায় ইতিহাস বিভাগে জড়ো হয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় তোপের মুখে পদত্যাগপত্র লিখে তাতে স্বাক্ষর করেন অভিযুক্ত শিক্ষক। পরে প্রক্টরিয়াল বডি এসে শিক্ষার্থীদের ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চবি সমন্বয়ক মোহাম্মদ আলী বলেন, রন্টু দাশ ফ্যাসিবাদের দোসর। শিক্ষক হওয়ার মতো যোগ্যতা তার নেই। ২.৯৪ সিজিপিএ নিয়ে কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারেন না। তিনি দলীয় প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষক হয়েছেন। ইতিহাস বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. শামীমা হায়দার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী যা হওয়ার হবে। সব কিছুর নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া রয়েছে। দীর্ঘদিনের ঘটনার প্রেক্ষিতে হয়তো শিক্ষার্থীদের মনে হচ্ছে এখনই পদত্যাগ করতে হবে। প্রক্টর অধ্যাপক ড.
তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, আমি ইতিহাস বিভাগে আসার আগেই ওই শিক্ষক একটা পদত্যাগপত্র লিখেছেন এবং সেখানে স্বাক্ষরও করেছেন। পদত্যাগ জোরপূর্বক বা কেউ চাইলে হয় না। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম এবং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হবে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত রন্টু দাশ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।
হন রন্টু দাশ। এদিকে একই দাবিতে দুপুর ২ টায় ইতিহাস বিভাগে জড়ো হয় সাধারণ শিক্ষার্থীরা। এসময় তোপের মুখে পদত্যাগপত্র লিখে তাতে স্বাক্ষর করেন অভিযুক্ত শিক্ষক। পরে প্রক্টরিয়াল বডি এসে শিক্ষার্থীদের ঘটনাস্থল থেকে সরিয়ে দিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে নেয়। বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের চবি সমন্বয়ক মোহাম্মদ আলী বলেন, রন্টু দাশ ফ্যাসিবাদের দোসর। শিক্ষক হওয়ার মতো যোগ্যতা তার নেই। ২.৯৪ সিজিপিএ নিয়ে কেউ বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হতে পারেন না। তিনি দলীয় প্রভাব খাটিয়ে শিক্ষক হয়েছেন। ইতিহাস বিভাগের সভাপতি অধ্যাপক ড. শামীমা হায়দার বলেন, বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম অনুযায়ী যা হওয়ার হবে। সব কিছুর নির্দিষ্ট প্রক্রিয়া রয়েছে। দীর্ঘদিনের ঘটনার প্রেক্ষিতে হয়তো শিক্ষার্থীদের মনে হচ্ছে এখনই পদত্যাগ করতে হবে। প্রক্টর অধ্যাপক ড.
তানভীর মোহাম্মদ হায়দার আরিফ বলেন, আমি ইতিহাস বিভাগে আসার আগেই ওই শিক্ষক একটা পদত্যাগপত্র লিখেছেন এবং সেখানে স্বাক্ষরও করেছেন। পদত্যাগ জোরপূর্বক বা কেউ চাইলে হয় না। এটা বিশ্ববিদ্যালয়ের নিয়ম এবং প্রক্রিয়ার মাধ্যমে হবে। এ বিষয়ে অভিযুক্ত রন্টু দাশ কোনো মন্তব্য করতে রাজি হননি।