ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাস বলেছেন, মুক্তিযুদ্ধের সময় যারা আলবদর ও রাজাকার হিসেবে পরিচিত ছিল
ব্রিটিশ কোম্পানি হাউজের নথিতে তারেক রহমানের নাগরিকত্ব ‘ব্রিটিশ’: দ্বৈত নাগরিকত্ব ও নির্বাচনে যোগ্যতা নিয়ে নতুন বিতর্ক
বিয়ের প্রলোভনে ব্র্যাক ছাত্রীকে ধর্ষণের অভিযোগ: এবি পার্টি নেতা ব্যারিস্টার ফুয়াদের বিরুদ্ধে মামলার নির্দেশে জনমনে তীব্র ক্ষোভ
‘শীতের রাতে বৃদ্ধ বাবা-মা ও নারীদের বিরক্ত না করলেও পারতেন’: জাকির
টেবিলের দাঁড়িয়ে মুফতি আমির হামজার বক্তব্য, তুমুল সমালোচনা
“বিএনপি নমিনেশন দেয়নি, তার ক্ষোভ গাড়ি ভেঙে কেন?” — ভুক্তভোগী
টিউলিপ সিদ্দিকের রায় নিয়ে যা বলছে লেবার পার্টি
দিয়াবাড়িতে মিছিল শেষে নিখোঁজ: তুরাগ নদী থেকে ছাত্রলীগ কর্মীর লাশ উদ্ধার
শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতিবাদে আয়োজিত মিছিলে অংশ নিয়ে নিখোঁজ হওয়ার পর তুরাগ নদী থেকে ছাত্রলীগ কর্মী মমিন খান শাকিলের মরদেহ উদ্ধার করা হয়েছে। গত ৩০ নভেম্বর রাজধানীর দিয়াবাড়ি এলাকায় আয়োজিত মিছিল শেষে বাসায় ফেরার পথে তিনি নিখোঁজ হন।
নিহত মমিন খান শাকিলের বাড়ি টাঙ্গাইল জেলার ধনবাড়ি উপজেলায়। তিনি ঢাকায় একটি বেসরকারি প্রতিষ্ঠানে ছোট পদে চাকরিরত ছিলেন এবং এর পাশাপাশি আওয়ামী লীগের বিভিন্ন রাজনৈতিক কর্মসূচিতে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতেন।
নিহতের পরিবার ও দলীয় সূত্রে জানা যায়, গত ৩০ নভেম্বর আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের রায়ের প্রতিবাদে দিয়াবাড়িতে আয়োজিত বিক্ষোভে অংশ নেন শাকিল। মিছিল শেষ করে বাসায় ফেরার পথে তার আর কোনো খোঁজ
পাওয়া যাচ্ছিল না। দীর্ঘ সময় খোঁজাখুঁজির পর তুরাগ নদী থেকে তার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। শাকিলের সহযোদ্ধা ও পরিবারের অভিযোগ, মিছিল শেষে বাসায় ফেরার পথেই তাকে অপহরণ করা হয়। এরপর নির্মমভাবে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে তুরাগ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। নিহত শাকিল দরিদ্র পরিবারের সন্তান এবং তিনি এক শিশু সন্তানের জনক। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও দলীয় ফোরামে তারা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং অবিলম্বে দোষীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। সহকর্মীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, তাদের ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেবেন না এবং
এই হত্যার প্রতিশোধ ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথে থাকবেন।
পাওয়া যাচ্ছিল না। দীর্ঘ সময় খোঁজাখুঁজির পর তুরাগ নদী থেকে তার ভাসমান মরদেহ উদ্ধার করা হয়। শাকিলের সহযোদ্ধা ও পরিবারের অভিযোগ, মিছিল শেষে বাসায় ফেরার পথেই তাকে অপহরণ করা হয়। এরপর নির্মমভাবে হত্যা করে লাশ গুম করার উদ্দেশ্যে তুরাগ নদীতে ফেলে দেওয়া হয়। নিহত শাকিল দরিদ্র পরিবারের সন্তান এবং তিনি এক শিশু সন্তানের জনক। এই নির্মম হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় ছাত্রলীগ ও আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীদের মধ্যে তীব্র ক্ষোভ বিরাজ করছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ও দলীয় ফোরামে তারা এই হত্যাকাণ্ডের তীব্র নিন্দা জানিয়েছেন এবং অবিলম্বে দোষীদের খুঁজে বের করে দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির দাবি জানিয়েছেন। সহকর্মীরা হুঁশিয়ারি দিয়ে বলেছেন, তাদের ভাইয়ের রক্ত বৃথা যেতে দেবেন না এবং
এই হত্যার প্রতিশোধ ও ন্যায়বিচার নিশ্চিত না হওয়া পর্যন্ত তারা রাজপথে থাকবেন।



