ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সজীব ওয়াজেদ জয়: একমাত্র অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচনই দেশে স্থিতিশীলতা বয়ে আনতে পারে
জি এম কাদের: ইউনূস সরকারের অধীনে নিরপেক্ষ নির্বাচন সম্ভব নয়
একের পর এক নারীসঙ্গ ও ভিডিও ধারণ করে ব্ল্যাকমেইল, এনসিপি নেতার বিরুদ্ধে অভিযোগের পাহাড়
বিএনপি থেকে আওয়ামী লীগে যোগ দেয়ার ঘোষণা সাবেক মন্ত্রী পুত্র মুবিন-এর
অবিচলতার সঙ্গে নেতাকর্মীদের আপসহীন সংগ্রামের জন্য ধন্যবাদ জানিয়ে আওয়ামী লীগের বিবৃতি
জনগণের সহযোগিতায় আওয়ামী লীগের মিছিলঃ রাজনৈতিক মহল বলছে ‘অরাজক শাসনামলে সমতা আনতে পারে শুধু আওয়ামী লীগ’
ফেনীতে বিএনপি-জামায়াতের সংঘর্ষে উভয়পক্ষের ২৫ জন আহত
ছাত্রলীগ সন্দেহে এসআই-এর মোবাইল-ল্যাপটপ জব্দের ঘটনায় এসপি-ওসিসহ তিনজনের নামে মামলা
গাইবান্ধায় ছাত্রলীগের সঙ্গে সংশ্লিষ্টতার সন্দেহে পুলিশের এক এসআই-এর মোবাইল ও ল্যাপটপ জব্দ করার ঘটনায় পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা, সদর থানার ওসি শাহিনুর ইসলাম তালুকদারসহ তিনজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।
গতকাল ২২শে অক্টোবর, বুধবার বিকেলে জেলা সদর আমলী আদালতে মামলাটি করেন এসআই মনিরুজ্জামানের স্ত্রী কাজলী খাতুন।
আজ বৃহস্পতিবার দুপুরে বিষয়টি নিশ্চিত করেন বাদীপক্ষের আইনজীবী জান্নাতি ফেরদৌসী লাবণী। মামলার অপর আসামি হলেন- এসআই মনিরুজ্জামানের দুঃসম্পর্কের আত্মীয় তারেকুজ্জামান তুহিন।
মামলার এজাহারে বলা হয়, গত মার্চে তুহিন ফেসবুকে ছাত্রলীগের সঙ্গে সম্পৃক্ততার অভিযোগ এনে এসআই মনিরুজ্জামানকে নিয়ে পোস্ট দেন। এরপর ২৫শে মার্চ বিকেলে পুলিশ সুপার নিশাত এ্যঞ্জেলা ওসি শাহিনুর ইসলামের মাধ্যমে মনিরুজ্জামানকে ডেকে পাঠান। এসময় তার মোবাইল পরীক্ষা করে
ল্যাপটপও থানায় এনে পর্যালোচনা করা হয়। পরে পুলিশ সুপার উভয় ডিভাইস নিজের জিম্মায় রেখে দেন। এজাহারে আরও বলা হয়, ঘটনাটি প্রকাশ করলে চাকরিচ্যুত করা ও হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। পরে এসআই মনিরুজ্জামানকে রাজশাহী রেঞ্জের জয়পুরহাটের কালাই থানায় বদলি করা হয়। বাদীপক্ষের আইনজীবী জান্নাতি ফেরদৌসী লাবণী জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)। এদিকে মামলার পরদিন বৃহস্পতিবার এসআই মনিরুজ্জামানকে কালাই থানা থেকে জয়পুরহাট পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালাই থানার ওসি বলেন, “বিষয়টি আমাদের এসপি স্যারের কাছে বিস্তারিত জানতে পারবেন।” এরপর তিনি ফোন কেটে দেন।
ল্যাপটপও থানায় এনে পর্যালোচনা করা হয়। পরে পুলিশ সুপার উভয় ডিভাইস নিজের জিম্মায় রেখে দেন। এজাহারে আরও বলা হয়, ঘটনাটি প্রকাশ করলে চাকরিচ্যুত করা ও হত্যার হুমকিও দেওয়া হয়। পরে এসআই মনিরুজ্জামানকে রাজশাহী রেঞ্জের জয়পুরহাটের কালাই থানায় বদলি করা হয়। বাদীপক্ষের আইনজীবী জান্নাতি ফেরদৌসী লাবণী জানান, আদালত মামলাটি আমলে নিয়ে তদন্তের দায়িত্ব দিয়েছে পুলিশ ব্যুরো অব ইনভেস্টিগেশনকে (পিবিআই)। এদিকে মামলার পরদিন বৃহস্পতিবার এসআই মনিরুজ্জামানকে কালাই থানা থেকে জয়পুরহাট পুলিশ লাইনে ক্লোজ করা হয়েছে। এ বিষয়ে জানতে চাইলে কালাই থানার ওসি বলেন, “বিষয়টি আমাদের এসপি স্যারের কাছে বিস্তারিত জানতে পারবেন।” এরপর তিনি ফোন কেটে দেন।



