
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

চিরনিদ্রায় শায়িত হলেন সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম

অনলাইন জুয়া চক্রের শীর্ষ এজেন্ট লিপু গ্রেপ্তার

ইলিয়াস কাঞ্চনের মৃত্যুর খবর গুজব, বিভ্রান্ত না হবার আহ্বান ছেলে জয়ের

শনিবার ভোরে দেশে ফিরছেন শহিদুল আলম

বাংলাদেশের জন্য দুঃসংবাদ: জাতিসংঘ শান্তিরক্ষা মিশনে বড় ছাঁটাই আসছে

রাজনৈতিক অস্থিরতায় রপ্তানিতে ধাক্কা, বিনিয়োগে স্থবিরতা, উচ্চ মূল্যস্ফীতি: ভয়াবহ সংকটে অর্থনীতি

পুলিশি বাধায় চারুকলার পর গেণ্ডারিয়াতেও পণ্ড ‘শরৎ উৎসব’: ১৯ বছরের ধারাবাহিকতায় ছেদ
বাড়িতে পুরুষের তুলনায় নারীরা ৪ গুণ বেশি কাজ করে

বাড়িতে নারীরা পুরুষের তুলনায় চারগুণ বেশি কাজ করেন। তারা সপ্তাহে ২০ ঘণ্টা এমন কাজ করেন। যেখানে একই বয়সি পুরুষরা সপ্তাহে মাত্র পাঁচ ঘণ্টা কাজ করেন। তবে যৌথ পরিবারের নারীদের তুলনামূলক কাজের চাপ কম থাকে। ফলে তাদের জন্য উৎপাদনমুখী কাজের সুযোগ বেড়ে যায়।
১৫ থেকে ২৪ বছর বয়সি নারীদের ওপর পরিবারের কাজের চাপ বেশি থাকে। বাংলাদেশ উন্নয়ন গবেষণা প্রতিষ্ঠানের (বিআইডিএস) আয়োজিত সেমিনারে এসব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
সোমবার (২৫ আগস্ট) রাজধানীর আগারগাঁওয়ে সংস্থাটির সম্মেলন কক্ষে এ সেমিনার অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন সাজেদা ফাউন্ডেশনের জ্যেষ্ঠ গবেষণা উপদেষ্টা সাজেদা আমিন।
‘কেয়ার রেসপনসিবিলিটি অ্যান্ড উইমেন ওয়ার্ক ইন বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই সেমিনারে বিশেষ
অতিথি ছিলেন জাতিসংঘের নারী বিভাগের উপ-প্রতিনিধি নবনীতা সিনহা। সভাপতিত্ব করেন বিআইডিএসের মহাপরিচালক এ কে এনামুল হক। সেমিনারে বিআইডিএসের গবেষক ও সাজেদা ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মূল উপস্থাপনায় সাজেদা আমিন বলেন, যৌথ পরিবারের নারীরা উৎপাদনশীল কাজের জন্য দুই ঘণ্টা বেশি সময় পান। গৃহস্থালির কাজের জন্য তাদের প্রায় তিন ঘণ্টা কম সময় দিতে হয়। ফলে তারা বাড়ির বাইরে কাজ করার জন্য বেশি সুযোগ পান। বিআইডিএসের মহাপরিচালক এ কে এনামুল হক বলেন, পোশাক খাতের নারীরা প্রায় এক কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দিয়ে কাজে যান। দীর্ঘপথ হাঁটতে হয় বলে তারা বাচ্চাদের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন না। তাই শিল্প কারখানার বহু শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র খালি পড়ে
আছে। বাসার পাশে কর্মস্থল হলে এসব কেন্দ্র বেশি কাজে আসত। বিআইডিএসের সাবেক গবেষণা পরিচালক রুশিদান ইসলাম রহমান বলেন, নারীদের কাজের জন্য চাহিদা তৈরি হতে হবে। এখন কর্মসংস্থান কম তৈরি হচ্ছে এবং যে সুযোগ তৈরি হচ্ছে, তা পুরুষরা নিয়ে ফেলেছেন। তাই প্রযুক্তির মতো আধুনিক খাতে নারীদের জন্য কাজের আরও সুযোগ তৈরি করতে হবে।
অতিথি ছিলেন জাতিসংঘের নারী বিভাগের উপ-প্রতিনিধি নবনীতা সিনহা। সভাপতিত্ব করেন বিআইডিএসের মহাপরিচালক এ কে এনামুল হক। সেমিনারে বিআইডিএসের গবেষক ও সাজেদা ফাউন্ডেশনের কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন। মূল উপস্থাপনায় সাজেদা আমিন বলেন, যৌথ পরিবারের নারীরা উৎপাদনশীল কাজের জন্য দুই ঘণ্টা বেশি সময় পান। গৃহস্থালির কাজের জন্য তাদের প্রায় তিন ঘণ্টা কম সময় দিতে হয়। ফলে তারা বাড়ির বাইরে কাজ করার জন্য বেশি সুযোগ পান। বিআইডিএসের মহাপরিচালক এ কে এনামুল হক বলেন, পোশাক খাতের নারীরা প্রায় এক কিলোমিটারের বেশি পথ পাড়ি দিয়ে কাজে যান। দীর্ঘপথ হাঁটতে হয় বলে তারা বাচ্চাদের সঙ্গে নিয়ে যেতে পারেন না। তাই শিল্প কারখানার বহু শিশু দিবাযত্ন কেন্দ্র খালি পড়ে
আছে। বাসার পাশে কর্মস্থল হলে এসব কেন্দ্র বেশি কাজে আসত। বিআইডিএসের সাবেক গবেষণা পরিচালক রুশিদান ইসলাম রহমান বলেন, নারীদের কাজের জন্য চাহিদা তৈরি হতে হবে। এখন কর্মসংস্থান কম তৈরি হচ্ছে এবং যে সুযোগ তৈরি হচ্ছে, তা পুরুষরা নিয়ে ফেলেছেন। তাই প্রযুক্তির মতো আধুনিক খাতে নারীদের জন্য কাজের আরও সুযোগ তৈরি করতে হবে।