
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

বাংলাদেশে নিজের বিচার নিয়ে টিউলিপের প্রতিক্রিয়া

সেনাপ্রধানের নামে সামাজিক মাধ্যমে ভুয়া অ্যাকাউন্ট, আইএসপিআরের সতর্কবার্তা

গণমাধ্যমের বিরুদ্ধে ঢালাও অভিযোগের প্রতিবাদ সম্পাদক পরিষদের

‘স্টার লিংকের’ সমান শুল্ক সুবিধা পাচ্ছে বিএসসিএল

স্বর্ণ পাচারে জড়িত সেই কেবিন ক্রু রুদাবা সাসপেন্ড

সাদা পাথর উদ্ধারে যৌথ বাহিনীর অভিযান শুরু

গণপিটুনিতে নিহতের ঘটনায় দুই কর্মকর্তাসহ ৮ পুলিশ সদস্য বরখাস্ত
৩৩ ওষুধের দাম কমলো, ১১৬ কোটি টাকা সাশ্রয়

অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম কমানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছে সরকারি ওষুধ উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান এসেনশিয়াল ড্রাগস কোম্পানি লিমিটেড (ইডিসিএল)। এতে সরকারের প্রায় ১১৬ কোটি টাকা সাশ্রয় হবে।
বুধবার (১৩ আগস্ট) আয়োজিত এক ব্রিফিংয়ে এসব তথ্য জানান ব্যবস্থাপনা পরিচালক সামাদ মৃধা। এ সময় গত এক বছরে প্রতিষ্ঠানটির সার্বিক অবস্থা তুলে ধরেন তিনি।
সামাদ মৃধা বলেন, অন্তর্বর্তী সরকার দায়িত্ব নেওয়ার পর ৩৩টি অত্যাবশ্যকীয় ওষুধের দাম কমানো হয়েছে প্রায় ৫০ শতাংশ। এতে সরকারের ওষুধ ক্রয়ে ১১৬ কোটি টাকার মতো সাশ্রয় হবে। দাম কমানো ওষুধের মধ্যে রয়েছে ট্যাবলেট, ক্যাপসুল ওরস্যালাইন, ইনজেকশনসহ ৯টি ধরন।
এ ছাড়া বর্তমান সরকারের মেয়াদে প্রতিষ্ঠানটির উৎপাদনে গতি আনতে সিন্ডিকেট, দুর্নীতিসহ বেশ কিছু সংস্কার কার্যক্রম হাতে নেওয়া হয়েছে
এবং ভবিষ্যতে টিকা ও বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্ট উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানটির নতুন প্ল্যান্ট স্থাপনের কথাও জানান সামাদ মৃধা। তিনি বলেন, আমাদের নতুন দুটি প্ল্যান্ট হচ্ছে। এর মধ্যে একটি ভ্যাকসিন উৎপাদনমুখী বায়োটেক প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টের আওতায় সানতনী পদ্ধতির ওষুধ উৎপাদনের বাইরে গিয়ে ইনসুলিনসহ বায়োলজিক্যাল পণ্যের উৎপাদন বাড়ানো হবে। প্রতিষ্ঠানের খরচ কমানোর পাশাপাশি লাভজনক অবস্থা দাঁড় করাতে কাজ চলছে জানিয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, অপচয় কমিয়ে, সিন্ডিকেট ভেঙে এবং অপ্রয়োজনীয় ৭০০ কর্মচারী ছাঁটাই করে উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৫৯ কোটি টাকার সমপরিমাণ। এ ছাড়া কাঁচামাল কেনায় দরপত্রপ্রক্রিয়া উন্মুক্ত করায় কম খরচে কাঁচামাল কেনা সম্ভব হয়েছে, যা প্রতি মাসে প্রায় ১৮ কোটি টাকা সাশ্রয়ের সুযোগ করে দিয়েছে। সরকারি ওষুধ উৎপাদন আরও
বাড়ানোর পরিকল্পনা জানিয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, নিজেদের কারখানায় উৎপাদন বাড়িয়ে টোল ম্যানুফ্যাকচারিং বন্ধ করা হবে এবং সরকারি চাহিদার ৭০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশে উন্নীত করা হবে।
এবং ভবিষ্যতে টিকা ও বায়োলজিক্যাল প্রোডাক্ট উৎপাদনে প্রতিষ্ঠানটির নতুন প্ল্যান্ট স্থাপনের কথাও জানান সামাদ মৃধা। তিনি বলেন, আমাদের নতুন দুটি প্ল্যান্ট হচ্ছে। এর মধ্যে একটি ভ্যাকসিন উৎপাদনমুখী বায়োটেক প্ল্যান্ট। এই প্ল্যান্টের আওতায় সানতনী পদ্ধতির ওষুধ উৎপাদনের বাইরে গিয়ে ইনসুলিনসহ বায়োলজিক্যাল পণ্যের উৎপাদন বাড়ানো হবে। প্রতিষ্ঠানের খরচ কমানোর পাশাপাশি লাভজনক অবস্থা দাঁড় করাতে কাজ চলছে জানিয়ে ব্যবস্থাপনা পরিচালক বলেন, অপচয় কমিয়ে, সিন্ডিকেট ভেঙে এবং অপ্রয়োজনীয় ৭০০ কর্মচারী ছাঁটাই করে উৎপাদন বেড়েছে প্রায় ৫৯ কোটি টাকার সমপরিমাণ। এ ছাড়া কাঁচামাল কেনায় দরপত্রপ্রক্রিয়া উন্মুক্ত করায় কম খরচে কাঁচামাল কেনা সম্ভব হয়েছে, যা প্রতি মাসে প্রায় ১৮ কোটি টাকা সাশ্রয়ের সুযোগ করে দিয়েছে। সরকারি ওষুধ উৎপাদন আরও
বাড়ানোর পরিকল্পনা জানিয়ে কর্তৃপক্ষ বলছে, নিজেদের কারখানায় উৎপাদন বাড়িয়ে টোল ম্যানুফ্যাকচারিং বন্ধ করা হবে এবং সরকারি চাহিদার ৭০ শতাংশ থেকে ৯০ শতাংশে উন্নীত করা হবে।