
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আর মাত্র ১০ বছর, তার পরেই কমানো যাবে বয়স!

আগামী দশ বছরে বদলে যেতে পারে মানব সভ্যতার গতিপথ। আর বার্ধক্য নিয়ে ভাবতে হবে না মানুষকে। ঘুরিয়ে দেওয়া যাবে বয়সের চাকা। বৃদ্ধ থেকে ফের তরুণ হতে পারবে মানুষ।
চিরযৌবনের আশা মানুষের বহু কালের। কিন্তু সে আশা কল্পনা হয়েই থেকে গেছে। বাস্তবে রূপান্তরিত হয়নি কোনদিন। এবার কি বিজ্ঞানের হাত ধরে সম্ভব হবে সেই অসম্ভবও? প্রশ্ন তুলে দিলেন মার্কিন বিজ্ঞানী দেরিয়া উনুতমাজ।
পেশায় ইমিউনোলজিস্ট দেরিয়া। অর্থাৎ মানব শরীরের রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিয়ে গবেষণা করাই তার কাজ। সম্প্রতি একটি পডকাস্টে চিকিৎসা ব্যবস্থা এবং কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সম্পর্ক নিয়ে আলোচনা প্রসঙ্গে দেরিয়া এমন কিছু কথা বলেন, যা রীতিমতো ভাইরাল হয়ে গিয়েছে সমাজমাধ্যমে।
ওই পডকাস্টে বিজ্ঞানী বলেন, ‘দয়া করে
আগামী ১০ বছরের মধ্যে মারা যাবেন না। দয়া করে এই একটি দশক বেঁচে থাকার চেষ্টা করুন। কারণ, আগামী ১০-১৫ বছর যদি আপনি বেঁচে থাকতে পারেন তাহলে, আপনার আয়ু আরও অন্তত ৫০ বছর বেড়ে যাবে।’ তিনি দাবি করেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই বয়স বাড়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে একটি সম্যক ধারণা গড়ে তুলতে পারবেন বিজ্ঞানীরা এবং তার সমাধানও খুঁজে পাওয়া যাবে অচিরেই। দেরিয়ার ভাষ্য, ‘আমরা এমন একটি সময়ে রয়েছি যেখানে একথা বলাই যায় যে, মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথমবার, বয়সের চাকা উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, ‘আমরা অবশ্যই বার্ধক্যের প্রক্রিয়াটিকে উল্টোপথে নিয়ে যেতে পারি।’ তার আরও দাবি আগামী সময়ে বিজ্ঞানীরা ১০০ কিংবা
৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধদের ২০ বছরের যুবককে পরিণত করতে পারবেন। এই গোটা বিষয়টি মানব সভ্যতার ইতিহাসে একটি বৈপ্লবিক সন্ধিক্ষণ হয়ে থাকবে, সভ্যতার বিকাশের পর এত বড় ঘটনা আগে ঘটেনি বলেই তার। স্বাভাবিকভাবেই এই দাবি ঘিরে ভ্রু কুঁচকেছেন অনেকে। বিষয়টি নিয়ে তিনি নিজেও অবগত বলে জানান দেরিয়া উনুতমাজ। তিনি বলেন, ‘আমি বহু বছর ধরে এই বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছি। কিন্তু বিশ্বাস করুন এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) আসার পর সত্যি সত্যি এরকম অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটা সম্ভব।’ দেরিয়া জানান, আমেরিকার কানেক্টিকাটে জ্যাকসন ল্যাবরেটরীতে অধ্যাপনা করেন তিনি। সেখানে এই বিষয়ে বিস্তারিত গবেষণা হচ্ছে। চ্যাটজিপিটির নির্মাতা সংস্থা ওপেন এ আই এর সঙ্গে কাজ করছেন তারা। আর তাতেই মিলেছে
অভাবনীয় সাফল্য। বিজ্ঞানী দেরিয়া জানিয়েছেন, অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ডিএনএ এবং প্রোটিনের অনুর গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাচ্ছে। এই ভাবে এগোলে কিছুদিনের মধ্যেই মানবদেহের বিপাকহার নিয়ন্ত্রণ করার পদ্ধতি আয়ত্তে চলে আসবে বিজ্ঞানীদের। ফলে বিভিন্ন অঙ্গের বয়সজনিত ক্ষয় রোধ করা যাবে এবং সেগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করা যাবে। বয়সের চাকা উল্টো দিকে ঘোরানোর সেটাই হবে প্রথম পদক্ষেপ।
আগামী ১০ বছরের মধ্যে মারা যাবেন না। দয়া করে এই একটি দশক বেঁচে থাকার চেষ্টা করুন। কারণ, আগামী ১০-১৫ বছর যদি আপনি বেঁচে থাকতে পারেন তাহলে, আপনার আয়ু আরও অন্তত ৫০ বছর বেড়ে যাবে।’ তিনি দাবি করেন, আগামী কয়েক বছরের মধ্যেই বয়স বাড়ার প্রক্রিয়া সম্পর্কে একটি সম্যক ধারণা গড়ে তুলতে পারবেন বিজ্ঞানীরা এবং তার সমাধানও খুঁজে পাওয়া যাবে অচিরেই। দেরিয়ার ভাষ্য, ‘আমরা এমন একটি সময়ে রয়েছি যেখানে একথা বলাই যায় যে, মানব সভ্যতার ইতিহাসে প্রথমবার, বয়সের চাকা উল্টো দিকে ঘুরিয়ে দেওয়ার সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে।’ তিনি দাবি করেন, ‘আমরা অবশ্যই বার্ধক্যের প্রক্রিয়াটিকে উল্টোপথে নিয়ে যেতে পারি।’ তার আরও দাবি আগামী সময়ে বিজ্ঞানীরা ১০০ কিংবা
৮০ বছর বয়সী বৃদ্ধদের ২০ বছরের যুবককে পরিণত করতে পারবেন। এই গোটা বিষয়টি মানব সভ্যতার ইতিহাসে একটি বৈপ্লবিক সন্ধিক্ষণ হয়ে থাকবে, সভ্যতার বিকাশের পর এত বড় ঘটনা আগে ঘটেনি বলেই তার। স্বাভাবিকভাবেই এই দাবি ঘিরে ভ্রু কুঁচকেছেন অনেকে। বিষয়টি নিয়ে তিনি নিজেও অবগত বলে জানান দেরিয়া উনুতমাজ। তিনি বলেন, ‘আমি বহু বছর ধরে এই বিষয়টি নিয়ে ভাবনা চিন্তা করছি। কিন্তু বিশ্বাস করুন এআই (কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা) আসার পর সত্যি সত্যি এরকম অবিশ্বাস্য ঘটনা ঘটা সম্ভব।’ দেরিয়া জানান, আমেরিকার কানেক্টিকাটে জ্যাকসন ল্যাবরেটরীতে অধ্যাপনা করেন তিনি। সেখানে এই বিষয়ে বিস্তারিত গবেষণা হচ্ছে। চ্যাটজিপিটির নির্মাতা সংস্থা ওপেন এ আই এর সঙ্গে কাজ করছেন তারা। আর তাতেই মিলেছে
অভাবনীয় সাফল্য। বিজ্ঞানী দেরিয়া জানিয়েছেন, অত্যাধুনিক কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা ব্যবহার করে ডিএনএ এবং প্রোটিনের অনুর গঠন সম্পর্কে বিস্তারিত জানা যাচ্ছে। এই ভাবে এগোলে কিছুদিনের মধ্যেই মানবদেহের বিপাকহার নিয়ন্ত্রণ করার পদ্ধতি আয়ত্তে চলে আসবে বিজ্ঞানীদের। ফলে বিভিন্ন অঙ্গের বয়সজনিত ক্ষয় রোধ করা যাবে এবং সেগুলিকে পুনরুজ্জীবিত করা যাবে। বয়সের চাকা উল্টো দিকে ঘোরানোর সেটাই হবে প্রথম পদক্ষেপ।