ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
৫০ কোটি টাকার প্রকল্প অনুমোদন দিতে পারবেন প্রধান বিচারপতি
নিয়োগই যদি অসাংবিধানিক হয়, রায়ের বৈধতা কোথায়? বিচারপতিদের স্থায়ী নিয়োগ: ট্রাইব্যুনালের এখতিয়ার নিয়ে আইনি প্রশ্ন ও বিতর্ক
ছেলে হত্যার ঘটনায় মামলা করলেন বিচারক বাবা
ট্রাইব্যুনালকে ব্যবহার করে রায় ঘোষণার তারিখ নির্ধারণের প্রতিবাদে
সিলেটে আওয়ামী লীগ নেতাকর্মীদের এলাকা ছাড়া করার নির্দেশ: মানবাধিকার চুড়ান্ত লঙ্ঘন
হয়রানি ঠেকাতে ওয়ারেন্ট সমন যাবে অনলাইনে
ফরিদপুর-৪ থেকে ভাঙ্গাকে আলাদা করতে হাইকোর্টে রুল
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী শিশির মনিরের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণ ও সমকামিতার অভিযোগ: প্রধান বিচারপতির দপ্তরে নালিশ
সুপ্রিম কোর্টের আইনজীবী অ্যাডভোকেট মোহাম্মদ শিশির মনিরের বিরুদ্ধে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে দীর্ঘদিন ধরে ধর্ষণ, শারীরিক নির্যাতন এবং প্রতারণার অভিযোগ এনেছেন এক নারী। সাদিয়া আক্তার রাফি (প্রিয়সী) নামের ওই তরুণী এই বিষয়ে প্রতিকার চেয়ে বাংলাদেশের প্রধান বিচারপতির কাছে একটি লিখিত অভিযোগ দায়ের করেছেন। পাশাপাশি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া একটি ভিডিও বার্তায় তিনি এই ঘটনার বিস্তারিত বর্ণনা দিয়েছেন।
পরিচয় ও সম্পর্কের সূত্রপাত
লিখিত অভিযোগ ও ভিডিও বার্তা থেকে জানা যায়, ২০১৭ সালে হাইকোর্ট নির্বাচন প্রচারণার সময় শিশির মনিরের সঙ্গে ওই নারীর পরিচয় হয়। মোবাইল ফোনে কথা বলতে বলতে ২০১৮ সালে তাদের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে ওঠে। ভুক্তভোগীর দাবি, ২০১৯ সাল থেকে শিশির মনির তার
সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া অভিযোগে ওই নারী উল্লেখ করেন, ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে শিশির মনির তাকে তার ধানমন্ডির চেম্বারে ডেকে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে ওই নারী জানতে পারেন শিশির মনির বিবাহিত। এ নিয়ে প্রশ্ন তুললে শিশির জানান, স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো নয় এবং স্ত্রীর গায়ের রঙ কালো হওয়ায় তিনি তাকে পছন্দ করেন না। স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ভুক্তভোগীকে বিয়ে করবেন—এমন আশ্বাস দিয়ে তিনি নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক চালিয়ে যান। সাম্প্রতিক ঘটনা ও মারধর অভিযোগপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, সর্বশেষ গত ৮ নভেম্বর ২০২৩, সন্ধ্যা ৬টার দিকে ধানমন্ডির চেম্বারে তাকে আবারও জোরপূর্বক ধর্ষণ
করা হয়। সেদিন বিয়ের জন্য চাপ দিলে শিশির মনির ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন এবং তার ক্লার্ক নয়নের মাধ্যমে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে চেম্বার থেকে বের করে দেন। টাকা দিয়ে আপসের প্রস্তাব ও অন্যান্য অভিযোগ ভিডিও বার্তায় ওই তরুণী অভিযোগ করেন, বিয়ের কথা বললেই শিশির মনির তাকে টাকা নিয়ে বিষয়টি আপস করার এবং দূরে চলে যাওয়ার প্রস্তাব দেন। কিন্তু তিনি টাকার বিনিময়ে আপস করতে রাজি নন। তিনি বলেন, "সে আমাকে বলছে টাকা নিয়ে আপস হও। কিন্তু আমি সেটা নিতে চাচ্ছি না।" এছাড়া, অভিযোগপত্রে এবং ভিডিওতে ওই নারী শিশির মনিরের চারিত্রিক স্খলন নিয়ে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তিনি দাবি করেন, শিশির মনিরের সঙ্গে তার জুনিয়র জায়েদ
এবং ক্লার্ক নয়নের সমকামিতার সম্পর্ক রয়েছে, যা তিনি ক্লার্ক নয়নের কাছ থেকেই জানতে পেরেছেন। বিচার দাবি ভুক্তভোগী নারী জানিয়েছেন, তিনি বিয়ের আশা ও আশ্বাসে এতদিন কোনো মামলা করেননি, কেবল জিডি করেছিলেন। বর্তমানে শিশির মনির তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোয় তিনি ধর্ষণের সুষ্ঠু বিচার চেয়ে প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হয়েছেন। অভিযোগে অভিযুক্ত শিশির মনিরের পিতা হিসেবে মুকিত মনিরের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং তাকে যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি (রাজাকার) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
সঙ্গে শারীরিক সম্পর্ক স্থাপন করেন। বিয়ের প্রলোভনে ধর্ষণের অভিযোগ প্রধান বিচারপতির কাছে দেওয়া অভিযোগে ওই নারী উল্লেখ করেন, ২০১৯ সালের এপ্রিল মাসে শিশির মনির তাকে তার ধানমন্ডির চেম্বারে ডেকে নিয়ে বিয়ের প্রলোভন দেখিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করেন। পরবর্তীতে ওই নারী জানতে পারেন শিশির মনির বিবাহিত। এ নিয়ে প্রশ্ন তুললে শিশির জানান, স্ত্রীর সঙ্গে তার সম্পর্ক ভালো নয় এবং স্ত্রীর গায়ের রঙ কালো হওয়ায় তিনি তাকে পছন্দ করেন না। স্ত্রীকে ডিভোর্স দিয়ে ভুক্তভোগীকে বিয়ে করবেন—এমন আশ্বাস দিয়ে তিনি নিয়মিত শারীরিক সম্পর্ক চালিয়ে যান। সাম্প্রতিক ঘটনা ও মারধর অভিযোগপত্রে আরও উল্লেখ করা হয়, সর্বশেষ গত ৮ নভেম্বর ২০২৩, সন্ধ্যা ৬টার দিকে ধানমন্ডির চেম্বারে তাকে আবারও জোরপূর্বক ধর্ষণ
করা হয়। সেদিন বিয়ের জন্য চাপ দিলে শিশির মনির ক্ষিপ্ত হয়ে তাকে মারধর করেন এবং তার ক্লার্ক নয়নের মাধ্যমে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে চেম্বার থেকে বের করে দেন। টাকা দিয়ে আপসের প্রস্তাব ও অন্যান্য অভিযোগ ভিডিও বার্তায় ওই তরুণী অভিযোগ করেন, বিয়ের কথা বললেই শিশির মনির তাকে টাকা নিয়ে বিষয়টি আপস করার এবং দূরে চলে যাওয়ার প্রস্তাব দেন। কিন্তু তিনি টাকার বিনিময়ে আপস করতে রাজি নন। তিনি বলেন, "সে আমাকে বলছে টাকা নিয়ে আপস হও। কিন্তু আমি সেটা নিতে চাচ্ছি না।" এছাড়া, অভিযোগপত্রে এবং ভিডিওতে ওই নারী শিশির মনিরের চারিত্রিক স্খলন নিয়ে গুরুতর অভিযোগ তুলেছেন। তিনি দাবি করেন, শিশির মনিরের সঙ্গে তার জুনিয়র জায়েদ
এবং ক্লার্ক নয়নের সমকামিতার সম্পর্ক রয়েছে, যা তিনি ক্লার্ক নয়নের কাছ থেকেই জানতে পেরেছেন। বিচার দাবি ভুক্তভোগী নারী জানিয়েছেন, তিনি বিয়ের আশা ও আশ্বাসে এতদিন কোনো মামলা করেননি, কেবল জিডি করেছিলেন। বর্তমানে শিশির মনির তাকে বিয়ে করতে অস্বীকৃতি জানানোয় তিনি ধর্ষণের সুষ্ঠু বিচার চেয়ে প্রধান বিচারপতির দ্বারস্থ হয়েছেন। অভিযোগে অভিযুক্ত শিশির মনিরের পিতা হিসেবে মুকিত মনিরের নাম উল্লেখ করা হয়েছে এবং তাকে যুদ্ধাপরাধ মামলার আসামি (রাজাকার) হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।



