
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

অবৈধ সরকারের পতন ছাড়া গণতন্ত্র ও আইনের সুশাসন সম্ভব নয়: বাংলাদেশ ছাত্রলীগ

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টাদের বিরুদ্ধে জামায়াত ও এনসিপির হুমকি: রাজনৈতিক ঐক্যের ফাটল নাকি নতুন ষড়যন্ত্রের ছায়া?

ব্যস্ততার কারণে জামায়াতের নেতাকর্মীদের চাঁদাবাজির খোঁজ নিতে পারছেন না আমির শফিকুর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব
মূলা, বেগুনসহ এনসিপিকে ফের ৫০টি প্রতীক বেছে নিতে সময় বেঁধে দিলো ইসি

শাপলা প্রতীকের বিকল্প হিসেবে জাতীয় নাগরিক পার্টিকে (এনসিপি) নতুন করে ৫০টি প্রতীক থেকে বেছে নেওয়ার সুযোগ দিয়েছে নির্বাচন কমিশন (ইসি)।
১৪ই অক্টোবর, মঙ্গলবার দলটিকে চিঠি পাঠিয়ে আগামী ১৯শে অক্টোবরের মধ্যে একটি প্রতীক নির্ধারণের নির্দেশ দিয়েছে কমিশন। নির্ধারিত সময়ের মধ্যে এনসিপি কোনো প্রতীক না বাছলে, ইসি নিজ উদ্যোগে তালিকাভুক্ত প্রতীকগুলোর মধ্য থেকে একটি বরাদ্দ করবে।
তবে এনসিপি এখনো শাপলা প্রতীকের দাবিতে অনড়। দলটির নেতারা বলছেন, শাপলা না পেলে তারা রাজনৈতিকভাবে বিষয়টি মোকাবিলা করবেন।
ইসি সচিব আখতার আহমেদ সাংবাদিকদের বলেন, “জাতীয় নাগরিক পার্টিকে শাপলা প্রতীক দেওয়ার সুযোগ নেই। ১৯শে অক্টোবরের মধ্যে বিকল্প প্রতীক বেছে নিতে হবে, নইলে কমিশন নিজে প্রতীক নির্ধারণ করবে।”
তিনি জানান, নির্বাচন পরিচালনা
বিধিমালা ২০০৮–এর তালিকায় শাপলা প্রতীক নেই। তাই এটি কোনো দলের জন্য বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব নয়। প্রাথমিক আবেদনপত্রে এনসিপি তাদের পছন্দের প্রতীক হিসেবে শাপলা, কলম ও মোবাইল ফোন উল্লেখ করেছিল। পরে তারা “লাল শাপলা” বা “সাদা শাপলা” প্রস্তাব করে, যা বিধিমালা অনুযায়ী অনুমোদিত নয়। ইসির দেওয়া ৫০টি প্রতীকের তালিকায় রয়েছে— খাট, থালা, বেগুন, মূলা, বালতি, আলমিরা, ঘুড়ি, টেলিফোন, মোবাইল ফোন, কলম, ফুটবল, লিচু, ফুলের টব, হরিণ, দোলনা, সেলাই মেশিন, স্যুটকেস, হেলিকপ্টারসহ আরও অনেক প্রতীক। এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা বলেন, “আমরা শাপলা প্রতীক ছাড়া অন্য কোনো প্রতীক নেব না। ইসির এই স্বেচ্ছাচারিতার রাজনৈতিক জবাব মাঠেই দেওয়া হবে।” ইসি ও এনসিপির অবস্থান স্পষ্ট— শাপলা
প্রতীক নিয়ে এই টানাপোড়েন সহজে শেষ হচ্ছে না।
বিধিমালা ২০০৮–এর তালিকায় শাপলা প্রতীক নেই। তাই এটি কোনো দলের জন্য বরাদ্দ দেওয়া সম্ভব নয়। প্রাথমিক আবেদনপত্রে এনসিপি তাদের পছন্দের প্রতীক হিসেবে শাপলা, কলম ও মোবাইল ফোন উল্লেখ করেছিল। পরে তারা “লাল শাপলা” বা “সাদা শাপলা” প্রস্তাব করে, যা বিধিমালা অনুযায়ী অনুমোদিত নয়। ইসির দেওয়া ৫০টি প্রতীকের তালিকায় রয়েছে— খাট, থালা, বেগুন, মূলা, বালতি, আলমিরা, ঘুড়ি, টেলিফোন, মোবাইল ফোন, কলম, ফুটবল, লিচু, ফুলের টব, হরিণ, দোলনা, সেলাই মেশিন, স্যুটকেস, হেলিকপ্টারসহ আরও অনেক প্রতীক। এনসিপির যুগ্ম সদস্য সচিব জহিরুল ইসলাম মুসা বলেন, “আমরা শাপলা প্রতীক ছাড়া অন্য কোনো প্রতীক নেব না। ইসির এই স্বেচ্ছাচারিতার রাজনৈতিক জবাব মাঠেই দেওয়া হবে।” ইসি ও এনসিপির অবস্থান স্পষ্ট— শাপলা
প্রতীক নিয়ে এই টানাপোড়েন সহজে শেষ হচ্ছে না।