
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

‘আমাদের বিয়ে আগামী বছর একটি উপযুক্ত সময়ে ইনশাআল্লাহ’

জাতীয় পার্টির কার্যালয়ের সামনে অ্যাকশনে পুলিশ

জামায়াতকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা দিতে ট্রাম্প-রুবিওকে পরামর্শ মাইকেল রুবিনের

এবার গ্রেপ্তার হলেন আওয়ামী লীগের কেন্দ্রীয় উপকমিটির সহ-সম্পাদক হাবিব

রোববার রাজনৈতিক দলগুলোর সঙ্গে ফের সংলাপে বসছে ঐকমত্য কমিশন

ফেইসবুকে ‘বিকৃত ছবি’ পোস্ট, চাঁদপুরে জামায়াত-বিএনপির সংঘর্ষে আহত ১০

পথসভায় লোক ভাড়া করে এনে টাকা না দেয়ার অভিযোগে হট্টগোল
স্থানীয় সরকার নির্বাচনও তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে চায় জামায়াত

স্থানীয় সরকার নির্বাচন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে চায় জামায়াতে ইসলামী। বুধবার (১৮ জুন) ঐকমত্য কমিশনের সাথে বৈঠক শেষে দলটির নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের এ কথা বলেন।
তিনি বলেন, রাষ্ট্রপতি নির্বাচনের ক্ষেত্রে ইউনিয়ন মেম্বার পর্যন্ত প্রায় ৭০ হাজার ইলেক্টরাল বডি তৈরি হবে।
তাদের ভোটের মাধ্যমে রাষ্ট্রপতি নির্বাচন হবে বলে কমিশন প্রস্তাব করেছে। অতীতে দেখেছি যেই সরকারের অধীনে স্থানীয় নির্বাচন হয় তারাই সেই নির্বাচনে জয়ী হয়।
এমনটা হলে ৭০ হাজার ইলেক্টরাল কোনও কাজে দেবে না। তাই তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে স্থানীয় নির্বাচন হতে হবে। এতে নিরপেক্ষ নির্বাচনের মাধ্যমে মেম্বার নির্বাচিত হবে।
এ সময় জুলাই চার্টার্ডে সবাই সাক্ষর করবে এবং যারা সরকার গঠন করবে তারা সেই প্রতিশ্রুতি
রক্ষা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বৈঠকের শুরুতে নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে গতকালের বৈঠকে আমরা আসিনি। পরে প্রধান উপদেষ্টা জামায়াত আমীরের সাথে যোগাযোগ করে নিরপেক্ষতার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। তিনি আরও বলেন, লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠককে স্বাগত জানিয়েছে জামায়াত। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নিয়েও আপত্তি ছিল না। আলোচনার মাধ্যমে তা পরিবর্তন হতে পারতো। কিন্তু উনি (প্রধান উপদেষ্টা) একটি দলের সাথে যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন, যা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। এতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলও বিব্রত হয়েছে। বিএনপিকে নিয়ে নয়, যৌথ বিবৃতি ও বিফ্রিং নিয়েই জামায়াতের আপত্তি। এছাড়া, দুই-একটি দল ছাড়া প্রায় সকল রাজনৈতিক দলই জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনে পক্ষে বলেও
মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত গতকাল মঙ্গলবার জামায়াত ইসলামীর প্রতিনিধির জন্য আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকটি শুরু হয়। পরে দলটিকে ছাড়াই সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।
রক্ষা করবে বলেও মন্তব্য করেন তিনি। বৈঠকের শুরুতে নায়েবে আমির সৈয়দ আব্দুল্লাহ মোহাম্মদ তাহের বলেন, প্রতীকী প্রতিবাদ হিসেবে গতকালের বৈঠকে আমরা আসিনি। পরে প্রধান উপদেষ্টা জামায়াত আমীরের সাথে যোগাযোগ করে নিরপেক্ষতার বিষয়ে আশ্বস্ত করেছেন। তিনি আরও বলেন, লন্ডনে ড. মুহাম্মদ ইউনূস ও তারেক রহমানের বৈঠককে স্বাগত জানিয়েছে জামায়াত। নির্বাচনের তারিখ ঘোষণা নিয়েও আপত্তি ছিল না। আলোচনার মাধ্যমে তা পরিবর্তন হতে পারতো। কিন্তু উনি (প্রধান উপদেষ্টা) একটি দলের সাথে যৌথ বিবৃতি দিয়েছেন, যা পৃথিবীর ইতিহাসে নজিরবিহীন। এতে অন্যান্য রাজনৈতিক দলও বিব্রত হয়েছে। বিএনপিকে নিয়ে নয়, যৌথ বিবৃতি ও বিফ্রিং নিয়েই জামায়াতের আপত্তি। এছাড়া, দুই-একটি দল ছাড়া প্রায় সকল রাজনৈতিক দলই জাতীয় সাংবিধানিক কাউন্সিল (এনসিসি) গঠনে পক্ষে বলেও
মন্তব্য করেন তিনি। প্রসঙ্গত গতকাল মঙ্গলবার জামায়াত ইসলামীর প্রতিনিধির জন্য আধা ঘণ্টা অপেক্ষা করার পর ঐকমত্য কমিশনের বৈঠকটি শুরু হয়। পরে দলটিকে ছাড়াই সংবিধানের ৭০ অনুচ্ছেদ সংশোধনের সিদ্ধান্ত চূড়ান্ত হয়।