
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

জামায়াত-এনসিপি নির্বাচনে না গেলে ড. ইউনূস পদত্যাগ করতে পারেন: ফুয়াদ

হজরত ওমরের পর সৎ রাষ্ট্রনায়ক ছিলেন জিয়াউর রহমান: বুলু

বিএনপি চাঁদাবাজের দল: ফয়জুল করীম

একাত্তর-পচাত্তর-চব্বিশ একই সুতোয় গাঁথা

বাংলাদেশ জাসদ: শেখ হাসিনার রাজনৈতিক অবস্থানের জন্য বঙ্গবন্ধু হত্যাকাণ্ড ন্যায্যতা পায় না

‘৫০০ থেকে ১০০০ টাকায় ভোট কিনে এমপি হওয়ার দিন শেষ’

ওসিকে ‘ল্যাংটা করে তাড়িয়ে’ দেওয়ার হুমকি দিয়ে পদ হারালেন বিএনপি নেতা
ঈদের নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্ব, প্রতিপক্ষের ছোড়া বোমায় বিএনপি কর্মী নিহত

যশোরের বেনাপোল ডুবপাড়া গ্রামে ঈদুল আজহার নামাজ নিয়ে দ্বন্দ্বকে কেন্দ্র করে আব্দুল হাই নামে এক বিএনপির কর্মীকে বোমা মেরে হত্যা করেছে সন্ত্রাসীরা। শনিবার রাতে ডুবপাড়া জামতলা মোড়ে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে বলে স্থানীয়রা জানিয়েছে।
নিহত আব্দুল হাই ডুবপাড়া গ্রামের হারান আলীর ছেলে ও বেনাপোল পৌর বিএনপির নেতা মিয়াদ আলীর ভাগনে।
স্থানীয়রা জানায়, সকালে ডুবপাড়া গ্রামে আওয়ামী লীগ সমর্থক কিছু লোকজন ঈদগাঁ মাঠে ঈদুল আজহার নামাজ আদায় করতে যান। এ সময় ওয়ার্ড বিএনপির সিনিয়র সহ-সভাপতি জামসের আলীর ছেলে আবু সাঈদ তাদের নামাজ পড়তে বাধা দেন। পরে ওয়ার্ড বিএনপির সভাপতি আশানুর রহমান আশা ও সাধারণ সম্পাদক মোক্তার আলী দুইপক্ষের সঙ্গে বসে সমঝোতা করে দেন।
পরে
রাত ৯টার দিকে বিএনপির সমর্থক আব্দুল হাই ডুবপাড়া গ্রামের জামতলার মোড়ে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় ওয়ার্ড বিএনপির নেতা জামসের আলীর ছেলে আবু সাঈদ একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আব্দুল হাইয়ের ওপর বোমা নিক্ষেপ করেন। এতে ঘটনাস্থলে আব্দুল হাই মারা যান। আবু সাঈদ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবির সমার্থক বলে জানা গেছে। বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল মিয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। আবু সাঈদসহ অভিযুক্তদের আটকের চেষ্টা চলছে।
রাত ৯টার দিকে বিএনপির সমর্থক আব্দুল হাই ডুবপাড়া গ্রামের জামতলার মোড়ে একটি চায়ের দোকানে বসে ছিলেন। এ সময় ওয়ার্ড বিএনপির নেতা জামসের আলীর ছেলে আবু সাঈদ একদল ভাড়াটিয়া সন্ত্রাসী নিয়ে আব্দুল হাইয়ের ওপর বোমা নিক্ষেপ করেন। এতে ঘটনাস্থলে আব্দুল হাই মারা যান। আবু সাঈদ ইউনিয়ন বিএনপির সাধারণ সম্পাদক রবিউল ইসলাম রবির সমার্থক বলে জানা গেছে। বেনাপোল পোর্ট থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা রাসেল মিয়া জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। মরদেহ উদ্ধার করে ময়নাতদন্তের জন্য যশোর মেডিকেল হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এ ঘটনায় এখনো কোনো মামলা হয়নি। আবু সাঈদসহ অভিযুক্তদের আটকের চেষ্টা চলছে।