ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
প্রেমিকের সঙ্গেই বিয়ে, তবুও ভালোবাসা খুঁজছেন তামান্না
হলিউডের দুই ছবি বাংলাদেশের পর্দায়
বিচ্ছেদ নিয়ে যা বললেন রাহমান পুত্র এবং মোহিনী
শরীরে নতুন উল্কি অর্জুনের, কোন ইঙ্গিত দিলেন মালাইকা?
দেশি নায়িকাদের শিডিউল পাচ্ছেন না শাকিব খান!
সেই ‘প্রেমিক’কে নিয়ে খাসি জবাই দিলেন পরীমণি!
দুর্ঘটনার শিকার পূজা চেরি!
মৃত্যুর পর মরদেহ কী হবে, মেয়েকে বলে গেছেন মনি কিশোর
নব্বই দশকের জনপ্রিয় গায়ক মনি কিশোরের ‘অস্বাভাবিক’ মৃত্যু হয়েছে। শনিবার (১৯ অক্টোবর) রাত সাড়ে ৯টার দিকে রামপুরা টিভি সেন্টার রোডের ৩৩৫ নম্বর বাড়ি থেকে শিল্পীর মরদেহ উদ্ধার করা হয়। মারা যাওয়ার পর তার মরদেহ কী করতে হবে, তা বলে গিয়েছিলেন একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে।
আজ রোববার গণমাধ্যমের সঙ্গে কথা বলেন মনি কিশোরের বড় ভাই অবসরপ্রাপ্ত পুলিশ কর্মকর্তা অশোক কুমার মণ্ডল। তিনি জানান, নব্বই দশকের শুরুতে বিয়ে করেন মনি কিশোর। দেড় যুগ আগে তাঁদের দাম্পত্যজীবনের ইতি ঘটে। বিয়ের সময়ই ইসলাম ধর্ম গ্রহণ করেন মনি কিশোর। সে হিসেবে তাঁর মরদেহের দাফন করা হবে বলে জানালেন ভাই অশোক কুমার।
মনি কিশোরের বড় ভাই জানান, মনি কিশোর
বেঁচে থাকা অবস্থায় তাঁর দাফনের বিষয়টি একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে জানিয়েছিলেন। মেয়ে আমার বড় ভাইকে জানিয়েছে, তাঁর বাবাকে যেন দাফন করা হয়। এটা নাকি ওর বাবা ওকে বলে গিয়েছিল। মেয়েকে যেহেতু বলে গিয়েছে, তাই তার ইচ্ছামতো দাফনের কাজটাই করা হবে। এটা নিয়ে আমরা অন্য কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে যাব না। কোথায় দাফন করা হবে, জানতে চাইলে অশোক কুমার মণ্ডল বললেন, আমাদের সেভাবে কোনো চাওয়া নেই। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এরপর ওরাই সিদ্ধান্ত নেবে, কোথায় মরদেহ দাফন করা হবে। থানা থেকে এটা যোগাযোগ করা হয়েছে বলে শুনেছি। মেয়ে শুধু এটুকু বলেছে, ওর বাবাকে যেখানে কবর দেওয়া হচ্ছে, সেখানে যেন একটা
চিহ্ন রাখা হয়। মনি কিশোর নানা রোগে ভুগছিলেন। এর মধ্যে হার্টের সমস্যা যেমন ছিল, তেমনি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও শ্বাসকষ্টের সমস্যাও। কয়েক মাস ধরে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়। পুলিশ কর্মকর্তা বাবার সাত সন্তানের মধ্যে মনি কিশোর চতুর্থ সন্তান। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভাই মারা গেছেন। দেড় যুগ আগে মনি কিশোরের সঙ্গে তাঁর স্ত্রীর বিচ্ছেদ হওয়ার পর থেকে একা থাকতেন। তাঁর একমাত্র মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। নড়াইল জেলার লক্ষ্মীপুরে মামাবাড়িতে ১৯৫৮ সালে জন্ম মনি কিশোরের। পুলিশ কর্মকর্তা বাবার চাকরিসূত্রে দেশের বিভিন্ন জেলায় থাকা হয়েছে তাঁর। নব্বই দশকের শুরুতে ‘চার্মিং বউ’ অ্যালবামের ‘কী ছিলে আমার’ শিরোনামের একটি গান মনি কিশোরকে প্রতিষ্ঠিত ও
ব্যাপক পরিচিত করে দেয় সংগীতাঙ্গনে। একে একে ৩০টির বেশি একক অ্যালবাম করে ফেলেন। তারপর একসময় অডিও জগৎ নানা উত্থান–পতনের মধ্য দিয়ে যেতে থাকল। একটা সময় মনি কিশোরের আর নিয়মিত দেখা মেলেনি।
বেঁচে থাকা অবস্থায় তাঁর দাফনের বিষয়টি একমাত্র মেয়ে নিন্তিকে জানিয়েছিলেন। মেয়ে আমার বড় ভাইকে জানিয়েছে, তাঁর বাবাকে যেন দাফন করা হয়। এটা নাকি ওর বাবা ওকে বলে গিয়েছিল। মেয়েকে যেহেতু বলে গিয়েছে, তাই তার ইচ্ছামতো দাফনের কাজটাই করা হবে। এটা নিয়ে আমরা অন্য কোনো ধরনের সিদ্ধান্তে যাব না। কোথায় দাফন করা হবে, জানতে চাইলে অশোক কুমার মণ্ডল বললেন, আমাদের সেভাবে কোনো চাওয়া নেই। আঞ্জুমান মুফিদুল ইসলামের কাছে মরদেহ হস্তান্তর করা হবে। এরপর ওরাই সিদ্ধান্ত নেবে, কোথায় মরদেহ দাফন করা হবে। থানা থেকে এটা যোগাযোগ করা হয়েছে বলে শুনেছি। মেয়ে শুধু এটুকু বলেছে, ওর বাবাকে যেখানে কবর দেওয়া হচ্ছে, সেখানে যেন একটা
চিহ্ন রাখা হয়। মনি কিশোর নানা রোগে ভুগছিলেন। এর মধ্যে হার্টের সমস্যা যেমন ছিল, তেমনি উচ্চ রক্তচাপ, ডায়াবেটিস ও শ্বাসকষ্টের সমস্যাও। কয়েক মাস ধরে এ সমস্যা আরও প্রকট হয়। পুলিশ কর্মকর্তা বাবার সাত সন্তানের মধ্যে মনি কিশোর চতুর্থ সন্তান। চার ভাই ও তিন বোনের মধ্যে সবচেয়ে বড় ভাই মারা গেছেন। দেড় যুগ আগে মনি কিশোরের সঙ্গে তাঁর স্ত্রীর বিচ্ছেদ হওয়ার পর থেকে একা থাকতেন। তাঁর একমাত্র মেয়ে যুক্তরাষ্ট্রপ্রবাসী। নড়াইল জেলার লক্ষ্মীপুরে মামাবাড়িতে ১৯৫৮ সালে জন্ম মনি কিশোরের। পুলিশ কর্মকর্তা বাবার চাকরিসূত্রে দেশের বিভিন্ন জেলায় থাকা হয়েছে তাঁর। নব্বই দশকের শুরুতে ‘চার্মিং বউ’ অ্যালবামের ‘কী ছিলে আমার’ শিরোনামের একটি গান মনি কিশোরকে প্রতিষ্ঠিত ও
ব্যাপক পরিচিত করে দেয় সংগীতাঙ্গনে। একে একে ৩০টির বেশি একক অ্যালবাম করে ফেলেন। তারপর একসময় অডিও জগৎ নানা উত্থান–পতনের মধ্য দিয়ে যেতে থাকল। একটা সময় মনি কিশোরের আর নিয়মিত দেখা মেলেনি।