ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
মসজিদুল হারামে বিনা মূল্যে লাগেজ রাখতে পারবেন ওমরাহ যাত্রীরা
এবার অভিশংসনের মুখোমুখি দক্ষিণ কোরিয়ার ভারপ্রাপ্ত প্রেসিডেন্ট
বোমা হামলায় ৫ সাংবাদিক নিহত
আমরা জন্মভূমি মিয়ানমারে ফিরে যেতে চাই
বড়দিনে ইউক্রেনে ক্ষেপণাস্ত্র হামলা রাশিয়ার
কাজাখস্তানে উড়োজাহাজ বিধ্বস্তে অন্তত ৪০ প্রাণহানির শঙ্কা
হত্যার কারণ নিয়ে বাদী-অভিযুক্তের পাল্টাপাল্টি বক্তব্য
গাজায় যুদ্ধ বন্ধের দাবিতে বিশ্বব্যাপী হাজার হাজার মানুষের মিছিল
আগামী ৭ অক্টোবর ফিলিস্তিনি ভূখণ্ডে চলমান যুদ্ধের এক বছর পূর্ণ হবে। এই যুদ্ধ পৃথিবীর ইতিহাসে একটি কলঙ্ক হিসেবে থাকবে। হাজার হাজার নিরপরাধ মানুষ হত্যা এবং নির্লজ্জভাবে পৃথিবীর অধিকাংশ দেশের চুপ থাকা একটি কলঙ্কজনক অধ্যায় তৈরি করছে। তবে এই যুদ্ধ বন্ধের জন্যও আওয়াজ তুলেছেন অনেক দেশের মানুষ।
গাজায় ইসরায়েলি আগ্রাসনের ১ বছরপূর্তিতে ফ্রান্সের প্যারিস থেকে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্ক, ইতালির রোমসহ নানা দেশে হাজারো মানুষ বিক্ষোভ করেছেন। ইসরায়েলের হামলা বন্ধ ও যুদ্ধবিরতির দাবিতে রাস্তায় নামেন তারা।
ওয়াশিংটন থেকে বার্তাসংস্থা এএফপি জানায়, ওয়াশিংটনে, সহস্রাধিক বিক্ষোভকারী হোয়াইট হাউসের বাইরে বিক্ষোভ করেছেন। ইসরায়েলের শীর্ষ সামরিক সরবরাহকারী মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের কাছে ইসরায়েলকে অস্ত্র ও সহায়তা প্রদান বন্ধ করার দাবি জানান
তারা। এ ছাড়াও ফিলিস্তিনে যুদ্ধবিরতির দাবি জানান তারা। প্রত্যক্ষদর্শী এএফপি সাংবাদিকরা জানান, এ সময় এক ব্যক্তি নিজের গায়ে আগুন লাগানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও উপস্থিত লোকরা আগুন নিভানোর আগে তার বাম হাতটি আগুনে পুড়ে গেছে। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি সমর্থক ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং আমেরিকার শহরগুলোয় সংঘাতের অবসানের দাবিতে জমায়েত হয়। রক্তক্ষয়ী এ সংঘাতে গাজায় প্রায় ৪২,০০০ মানুষ নিহত হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও জাতিসংঘের নির্ভরযোগ্য তথ্যে জানা যায়, ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক সামরিক হামলায় গাজায় এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৪১ হাজার ৮২৫ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক। ইসরায়েল এখন লেবাননে একটি স্থল অভিযান চালাচ্ছে এবং এই সপ্তাহে ইরানের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যারেজের জবাব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি
দেওয়ায় সংঘাতটি একটি বিস্তৃত যুদ্ধে পরিণত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোমে একটি ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভে তরুণ বিক্ষোভকারী পুলিশকে বোতল ও আতশবাজি ছুড়লে পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও জল কামান দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এএফপির সাংবাদিকরা জানান, বিক্ষোভে অন্তত একজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে এবং দুই বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। বার্লিনের পুলিশ বলেছে, তারা ২৬ জনকে আটক করেছে। সেখানে ৬৫০ জন লোকের উপস্থিতিতে ইসরায়েলপন্থি একটি স্মৃতিচারণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হয়। এদিকে, জার্মানির পুলিশ জানায়, রাজধানীতে ফিলিস্তিনপন্থি এক বিক্ষোভে সহস্রাধিক মানুষ জমায়েত হয়। লন্ডনে ‘ন্যাশনাল মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ এ ‘বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বোমা হামলা বন্ধ করো’ স্লোগানে আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। লন্ডনের
শান্তিপূর্ণ সমাবেশ থেকে অন্তত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ডাবলিনেও কয়েকশ মানুষ রাস্তায় নেমে, ফিলিস্তিনির পতাকা নেড়ে যুদ্ধ বিরতির দাবিতে স্লোগান দেন। ফ্রান্সেও হাজার হাজার মানুষ প্যারিস, লিয়ন, টুলুস, বোর্দো এবং স্ট্রাসবার্গে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে মিছিলে নামেন।
তারা। এ ছাড়াও ফিলিস্তিনে যুদ্ধবিরতির দাবি জানান তারা। প্রত্যক্ষদর্শী এএফপি সাংবাদিকরা জানান, এ সময় এক ব্যক্তি নিজের গায়ে আগুন লাগানোর চেষ্টা করলে পুলিশ ও উপস্থিত লোকরা আগুন নিভানোর আগে তার বাম হাতটি আগুনে পুড়ে গেছে। হাজার হাজার ফিলিস্তিনি সমর্থক ইউরোপ, আফ্রিকা, অস্ট্রেলিয়া এবং আমেরিকার শহরগুলোয় সংঘাতের অবসানের দাবিতে জমায়েত হয়। রক্তক্ষয়ী এ সংঘাতে গাজায় প্রায় ৪২,০০০ মানুষ নিহত হয়েছে। স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের পরিসংখ্যান ও জাতিসংঘের নির্ভরযোগ্য তথ্যে জানা যায়, ইসরায়েলের প্রতিশোধমূলক সামরিক হামলায় গাজায় এ পর্যন্ত কমপক্ষে ৪১ হাজার ৮২৫ জন নিহত হয়েছে, যাদের বেশিরভাগই বেসামরিক নাগরিক। ইসরায়েল এখন লেবাননে একটি স্থল অভিযান চালাচ্ছে এবং এই সপ্তাহে ইরানের ছোড়া ক্ষেপণাস্ত্রের ব্যারেজের জবাব দেওয়ার প্রতিশ্রুতি
দেওয়ায় সংঘাতটি একটি বিস্তৃত যুদ্ধে পরিণত হতে পারে বলে আশঙ্কা করা হচ্ছে। রোমে একটি ফিলিস্তিনিপন্থি বিক্ষোভে তরুণ বিক্ষোভকারী পুলিশকে বোতল ও আতশবাজি ছুড়লে পুলিশ টিয়ার গ্যাস ও জল কামান দিয়ে হাজার হাজার মানুষকে ছত্রভঙ্গ করে দেয়। এএফপির সাংবাদিকরা জানান, বিক্ষোভে অন্তত একজন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছে এবং দুই বিক্ষোভকারীকে আটক করা হয়েছে। বার্লিনের পুলিশ বলেছে, তারা ২৬ জনকে আটক করেছে। সেখানে ৬৫০ জন লোকের উপস্থিতিতে ইসরায়েলপন্থি একটি স্মৃতিচারণের বিরুদ্ধে প্রতিবাদ জানানো হয়। এদিকে, জার্মানির পুলিশ জানায়, রাজধানীতে ফিলিস্তিনপন্থি এক বিক্ষোভে সহস্রাধিক মানুষ জমায়েত হয়। লন্ডনে ‘ন্যাশনাল মার্চ ফর প্যালেস্টাইন’ এ ‘বেসামরিক নাগরিকদের ওপর বোমা হামলা বন্ধ করো’ স্লোগানে আকাশ বাতাস প্রকম্পিত হয়ে ওঠে। লন্ডনের
শান্তিপূর্ণ সমাবেশ থেকে অন্তত ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। এ ছাড়া ডাবলিনেও কয়েকশ মানুষ রাস্তায় নেমে, ফিলিস্তিনির পতাকা নেড়ে যুদ্ধ বিরতির দাবিতে স্লোগান দেন। ফ্রান্সেও হাজার হাজার মানুষ প্যারিস, লিয়ন, টুলুস, বোর্দো এবং স্ট্রাসবার্গে ফিলিস্তিনিদের সঙ্গে সংহতি প্রকাশ করতে মিছিলে নামেন।