ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কোহলি-ঋতুর সেঞ্চুরির ম্যাচ ছিনিয়ে নিল প্রোটিয়ারা
ইংলিশ ব্যাটার রবিন স্মিথ মারা গেছেন
বিশ্বরেকর্ড গড়া তামিমের ব্যাটে বাংলাদেশের সিরিজ জয়
ড্রয়ের আগে জেনে নিন ২০২৬ বিশ্বকাপের নতুন সব নিয়ম
বিপিএলের নিলামে অংশ নিতে পারবেন না ৯ ক্রিকেটার
নিলাম শেষে দেখে নিন বিপিএলের ৬ দলের পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
শুরু হলো বিপিএলের নিলাম, মোবাইলে দেখবেন যেভাবে
বাফুফেতে ‘আয়নাঘর’ কী বলছেন অধিনায়ক
শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আলোচনায় আয়নাঘর। যেখানে সরকার বিরোধীদের নানা রকম নির্যাতন করা হতো। বাফুফের নারী ক্যাম্পেও এমন আয়নাঘর রয়েছে বলে অভিযোগ উঠে সাবেক নারী ফুটবলারদের সংগঠনের পক্ষ থেকে। যা নিয়েই এবার মুখ খুলেছেন জাতীয় দলের বর্তমান অধিনায়ক সাবিনা খাতুন।
সাফ মিশনে কাঠমান্ডু যাওয়ার আগে আজ বাফুফে ভবনে সংবাদ সম্মেলনে আয়নাঘর প্রসঙ্গ উঠলে সাবিনা বলেন, 'জাতীয় দলের সঙ্গে বয়স ভিত্তিক ফুটবলাররাও রয়েছে। একটি তলায় অনেক ফুটবলার তাই অনেক রুমে ৬-৭ জন করেও থাকতে হয়। একটু কষ্ট হয় অনেক ক্ষেত্রে। তবে নারীদের ক্যাম্পে এমন কিছু হয় না যে আয়নাঘর প্রসঙ্গ আসবে।'
নারী ক্যাম্পের অবদান নিয়ে বাফুফের প্রশংসা করে সাবিনা বলেন, 'একটি ক্যাম্প
চালানো অনেক কষ্টের। যারা এটি চালায় তারা জানে। নারীদের নিরবিচ্ছিন্ন ক্যাম্প না হলে ২০২২ সালে সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়া যেত না। সেই ২০১০-১২ সালের দিকে টুর্নামেন্টের এক মাস আগে ক্যাম্প ও ৫-৬ গোলে হারার ঘটনাই ঘটত নিয়মিত ক্যাম্প না হলে।' গত এক দশক ধরে বাফুফের নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। তার সীমাবদ্ধতা ও সফলতা সম্পর্কে সাবিনা বলেন, 'অনেক কিছুই করার ইচ্ছে ছিল আর্থিক সীমাবদ্ধতার জন্য হয়নি। বিশেষ করে ফিফা উইন্ডোতে দেশে ম্যাচ খেলতে ৩০-৪০ লাখ, বিদেশে গেলে আরো বেশি অর্থ প্রয়োজন। যা সব সময় আমরা জোগাড় করতে পারিনি। সরকার ও পৃষ্ঠপোষক থেকে সহায়তা পেলে এই অপূর্ণতা ভবিষ্যতে পূরণ হতে পারে। নারী
ফুটবলের আজকের এই অগ্রগতির পেছনে মূল অবদান বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের। তার সহায়তা ছাড়া নারী ফুটবল এই পর্যায়ে আসতে পারতো না। আমার কাজের মূল্যায়ন করবেন আপনারা (সাংবাদিকরা)।’
চালানো অনেক কষ্টের। যারা এটি চালায় তারা জানে। নারীদের নিরবিচ্ছিন্ন ক্যাম্প না হলে ২০২২ সালে সাফ চ্যাম্পিয়ন হওয়া যেত না। সেই ২০১০-১২ সালের দিকে টুর্নামেন্টের এক মাস আগে ক্যাম্প ও ৫-৬ গোলে হারার ঘটনাই ঘটত নিয়মিত ক্যাম্প না হলে।' গত এক দশক ধরে বাফুফের নারী উইংয়ের চেয়ারম্যান মাহফুজা আক্তার কিরণ। তার সীমাবদ্ধতা ও সফলতা সম্পর্কে সাবিনা বলেন, 'অনেক কিছুই করার ইচ্ছে ছিল আর্থিক সীমাবদ্ধতার জন্য হয়নি। বিশেষ করে ফিফা উইন্ডোতে দেশে ম্যাচ খেলতে ৩০-৪০ লাখ, বিদেশে গেলে আরো বেশি অর্থ প্রয়োজন। যা সব সময় আমরা জোগাড় করতে পারিনি। সরকার ও পৃষ্ঠপোষক থেকে সহায়তা পেলে এই অপূর্ণতা ভবিষ্যতে পূরণ হতে পারে। নারী
ফুটবলের আজকের এই অগ্রগতির পেছনে মূল অবদান বাফুফে সভাপতি কাজী সালাউদ্দিনের। তার সহায়তা ছাড়া নারী ফুটবল এই পর্যায়ে আসতে পারতো না। আমার কাজের মূল্যায়ন করবেন আপনারা (সাংবাদিকরা)।’



