ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রাজধানীতে আজ কোথায় কী
গাজীপুরে সাংবাদিক দুর্জয়কে অপহরণ ও নির্যাতন: নেপথ্যে ‘সমন্বয়ক’ তাহরিমা
নাঙ্গলকোটে অষ্টম শ্রেণির ছাত্রকে ‘সন্ত্রাস বিরোধী’ মামলায় গ্রেফতার: এলাকাবাসীর ক্ষোভ
রাজধানীতে ছিনতাইকারীদের কবলে বিচারক, খোয়ালেন মোবাইল-চশমা
রাজধানীর আগারগাঁওয়ে পার্কিং করা গাড়িতে আগুন
২৬ টুকরো লাশ উদ্ধারের ঘটনায় দুইজনের জবানবন্দি
সাটুরিয়ায় ডাকবাংলোর পাশে ককটেল বিস্ফোরণ, জনমনে আতঙ্ক
হজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে বিপুল পরিমাণ কচ্ছপ জব্দ
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে অভিযান চালিয়ে বিপুল পরিমাণ কচ্ছপ জব্দ করেছে বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট। মঙ্গলবার (৩০ সেপ্টেম্বর) ভোর ৬টা ৩০ মিনিটে শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে এ অভিযান পরিচালনা করা হয়।
বিমানবন্দরের বহির্গমন টার্মিনালের ‘রো সি’-তে ইউএস-বাংলা এয়ারলাইন্সের ঢাকা থেকে কুয়ালালামপুরগামী যাত্রী মোহাম্মদ শওকত আলী ভূঁইয়া (৫৪), পাসপোর্ট নম্বর A14443229-এর লাগেজ স্ক্যানিং করার সময় নিরাপত্তা তল্লাশিতে কচ্ছপ সদৃশ বস্তু শনাক্ত করা হয়। পরবর্তীতে তাকে ডাকলে তিনি দ্রুত পালিয়ে যান।
এরপর বন অধিদপ্তরের বন্যপ্রাণী অপরাধ দমন ইউনিট এবং বন্যপ্রাণী ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগ যৌথভাবে লাগেজ পরীক্ষা করে।
তল্লাশিতে একটি সবুজ রঙের লাগেজ থেকে ১৪৫টি ‘স্টার টরটয়েজ’ এবং একটি নীল রঙের লাগেজ থেকে ৭৮০টি ‘কড়িকাইট্টা’ (ইন্ডিয়ান
রুফড টারটেল) উদ্ধার করা হয়। মোট ৯২৫টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে, যাদের ওজন প্রায় ৫৮ কেজি। জব্দকৃত কচ্ছপগুলো বাংলাদেশ থেকে কুয়ালালামপুর পাচারের উদ্দেশ্যে বহন করা হচ্ছিল। যা বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ এর ধারা ৬ ও ৩৪ (খ) এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ এর ধারা ২৫-বি অনুযায়ী গুরুতর দণ্ডনীয় অপরাধ। উদ্ধারকৃত বন্যপ্রাণীগুলো জব্দতালিকার মাধ্যমে বন অধিদপ্তরের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলে বন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা কর্মী এবং প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানায় নিয়মিত মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে এবং পলাতক আসামি মোহাম্মদ শওকত আলী ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বন অধিদপ্তর সবাইকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সহযোগিতা করার পাশাপাশি অবৈধ বন্যপ্রাণী
বাণিজ্য ও পাচার রোধে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়েছে।
রুফড টারটেল) উদ্ধার করা হয়। মোট ৯২৫টি কচ্ছপ উদ্ধার করা হয়েছে, যাদের ওজন প্রায় ৫৮ কেজি। জব্দকৃত কচ্ছপগুলো বাংলাদেশ থেকে কুয়ালালামপুর পাচারের উদ্দেশ্যে বহন করা হচ্ছিল। যা বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন, ২০১২ এর ধারা ৬ ও ৩৪ (খ) এবং বিশেষ ক্ষমতা আইন, ১৯৭৪ এর ধারা ২৫-বি অনুযায়ী গুরুতর দণ্ডনীয় অপরাধ। উদ্ধারকৃত বন্যপ্রাণীগুলো জব্দতালিকার মাধ্যমে বন অধিদপ্তরের হেফাজতে নেওয়া হয়েছে। ঘটনাস্থলে বন অধিদপ্তরের কর্মকর্তা-কর্মচারী, সিভিল এভিয়েশন কর্তৃপক্ষের নিরাপত্তা কর্মী এবং প্রত্যক্ষদর্শী সাক্ষীরা উপস্থিত ছিলেন। এ বিষয়ে বিমানবন্দর থানায় নিয়মিত মামলা দায়েরের প্রক্রিয়া চলছে এবং পলাতক আসামি মোহাম্মদ শওকত আলী ভূঁইয়াকে গ্রেপ্তারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে। বন অধিদপ্তর সবাইকে বন্যপ্রাণী সংরক্ষণে সহযোগিতা করার পাশাপাশি অবৈধ বন্যপ্রাণী
বাণিজ্য ও পাচার রোধে সচেতন থাকার আহ্বান জানিয়েছে।



