ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
দিল্লির লাল কেল্লায় বিস্ফোরণ: তদন্ত চলছে, সীমান্তে সতর্ক ভারতীয় বাহিনী
দিল্লি হামলাকে ‘ষড়যন্ত্র’ আখ্যা মোদির, তদন্তে সন্ত্রাসবিরোধী আইন প্রয়োগ ভারতীয় পুলিশের
যে কোনো দেশের পারমাণবিক পরীক্ষা হলে রাশিয়া ‘সমানভাবে প্রতিক্রিয়া জানাবে’: ল্যাভরভ
জাতিসংঘের সতর্কবার্তা: পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় গাজায় মারা যেতে পারে ১৪,০০০ শিশু
গাজায় দুর্যোগপূর্ণ মানবিক পরিস্থিতির মধ্যে জাতিসংঘ সতর্ক করেছে যে, আগামী ৪৮ ঘণ্টায় পর্যাপ্ত ত্রাণ না পৌঁছালে প্রায় ১৪,০০০ শিশু মৃত্যুর মুখে পড়তে পারে।
ব্রিটেনের বিবিসি রেডিও ৪-এ দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে জাতিসংঘের মানবিক সহায়তা প্রধান টম ফ্লেচার বলেন, ইসরাইল যে পরিমাণ ত্রাণ ঢুকতে দিচ্ছে, তা অত্যন্ত অপ্রতুল এবং গাজায় চলমান দুর্ভিক্ষ মোকাবেলায় মোটেই যথেষ্ট নয়।
তিনি জানান, আন্তর্জাতিক চাপের মুখে ইসরাইলি প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু সম্প্রতি গাজার ১১ সপ্তাহব্যাপী ত্রাণ অবরোধ আংশিকভাবে শিথিলের ঘোষণা দেন, তবে তা শুধুমাত্র ন্যূনতম মাত্রায়।
গতকাল গাজায় মাত্র পাঁচটি ত্রাণবাহী ট্রাক প্রবেশ করেছে বলে জানানো হয়, তবে ফ্লেচারের ভাষায় এটি ছিল সমুদ্রের একফোঁটা। এসব ট্রাকে শিশু খাদ্য ও পুষ্টিকর সামগ্রী
থাকলেও সেগুলো এখনো সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছেনি, বরং সীমান্ত পেরিয়ে গাজায় ঢুকলেও সেগুলো এখনও সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থান করছে। ফ্লেচার বলেন, “আমি চাই, পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় এই ১৪,০০০ শিশুর যতটা সম্ভবকে বাঁচাতে পারি।” এই সংখ্যাটি কীভাবে নির্ধারিত হয়েছে— এমন প্রশ্নে তিনি জানান, আমাদের শক্তিশালী মাঠ পর্যায়ের দল রয়েছে— যদিও তাদের অনেকেই নিহত হয়েছেন— তবুও আমরা এখনও অনেককে মাঠে রেখেছি। তারা হাসপাতাল, স্কুলসহ বিভিন্ন স্থানে থেকে প্রয়োজন নির্ধারণে কাজ করছে। জাতিসংঘের এই সতর্কতা আরও একবার গাজায় চলমান মানবিক বিপর্যয়ের গভীরতাকে সামনে নিয়ে এসেছে।
থাকলেও সেগুলো এখনো সাধারণ মানুষের হাতে পৌঁছেনি, বরং সীমান্ত পেরিয়ে গাজায় ঢুকলেও সেগুলো এখনও সীমান্তবর্তী এলাকায় অবস্থান করছে। ফ্লেচার বলেন, “আমি চাই, পরবর্তী ৪৮ ঘণ্টায় এই ১৪,০০০ শিশুর যতটা সম্ভবকে বাঁচাতে পারি।” এই সংখ্যাটি কীভাবে নির্ধারিত হয়েছে— এমন প্রশ্নে তিনি জানান, আমাদের শক্তিশালী মাঠ পর্যায়ের দল রয়েছে— যদিও তাদের অনেকেই নিহত হয়েছেন— তবুও আমরা এখনও অনেককে মাঠে রেখেছি। তারা হাসপাতাল, স্কুলসহ বিভিন্ন স্থানে থেকে প্রয়োজন নির্ধারণে কাজ করছে। জাতিসংঘের এই সতর্কতা আরও একবার গাজায় চলমান মানবিক বিপর্যয়ের গভীরতাকে সামনে নিয়ে এসেছে।



