
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তালতলীতে কিশোরীকে গণধর্ষণ, থানায় মামলা না নেওয়ার অভিযোগ

ধর্ষণের শিকার জুলাই আন্দোলনে শহিদের কন্যা লামিয়ার আত্মহত্যা

ঘুমন্ত শিশুকে হত্যা মায়ের

ধর্ষণে ব্যর্থ হয়ে মুখে মাটি ঢুকিয়ে শিশু জান্নাতিকে হত্যা করে বেলাল

অস্ত্রের ভয় দেখিয়ে চা বাগানের টিলায় নিয়ে গৃহবধূকে ধর্ষণ

নখ উপড়ে, ছ্যাঁকা দিয়ে পঙ্গু করে ভিক্ষাবৃত্তি

ঘুমন্ত শিশুকে তুলে নিয়ে ধর্ষণচেষ্টা, যুবক গ্রেফতার
বিশেষ অভিযানে এক মাসে সারাদেশে গ্রেপ্তার ৩৩,১৪১

ঢাকাসহ সারাদেশে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিয়ন্ত্রণে শুরু হওয়া বিশেষ অভিযানে এক মাসে ৩৩ হাজার ১৪১ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। এর মধ্যে শুধু ডেভিল হান্ট অভিযানে গ্রেপ্তার হয়েছেন ১২ হাজার ৫০০ জন। একই সময়ে অন্যান্য ও ওয়ারেন্টমূলে ১৯ হাজার ৫৩১ জন গ্রেপ্তার হয়েছেন। ডেভিল হান্ট নাম নিয়ে বিতর্ক সৃষ্টি হওয়ায় তা বাদ দেওয়া হয়েছে। তবে রমজান ও ঈদ ঘিরে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্বাভাবিক রাখতে সব বাহিনীর সমন্বয়ে চলমান অভিযান অব্যাহত থাকবে। প্রয়োজনে এই অভিযান আরও জোরদার করা হবে এবং নতুন অভিযান চালানো হবে।
জননিরাপত্তা নিশ্চিত ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি স্থিতিশীল রাখতে ঢাকা মহানগরে পুলিশি কার্যক্রম জোরদার করা হয়েছে। এরই অংশ হিসেবে ৫০টি থানা এলাকায় দুই
পালায় ৬৬৭টি টহল দল দায়িত্ব পালন করছে। এর মধ্যে রাতে ৩৪০ ও দিনে ৩২৭টি দল দায়িত্ব পালন করেছে। ডিএমপির পাশাপাশি মহানগরীর অপরাধপ্রবণ স্থানে দুই পালায় সিটিটিসি, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ), র্যাব ও এপিবিএন চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। গত আট দিনে মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১ হাজার ৫৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে রয়েছে ডাকাত, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, চোর, মাদক কারবারি ও পরোয়ানাভুক্ত আসামি। এ সময়ে তাদের বিরুদ্ধে ঢাকার ৫০ থানায় ৪৯১টি মামলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। শহরে বড় কোনো অপরাধের ঘটনা নেই।
এর মধ্যে দু-একটা ঘটনা ঘটে। সেগুলো শনাক্ত করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এদিকে চুরি-ছিনতাইয়ের বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।’ রমজান ও ঈদ ঘিরে মহানগর এলাকার নিরাপত্তায় অতিরিক্ত ফোর্স রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে সচেতনভাবে পুলিশি সহায়তা নিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সব মার্কেট ও শপিংমলে অভিযান চালানো হচ্ছে। এবার ঈদ পরবর্তী সময় পর্যন্ত ঢাকায় টহল ও চেকপোস্টসহ অভিযান জোরদার থাকবে। ঈদের সময় ফাঁকা ঢাকায় অপরাধ করে পার পাবে না অপরাধীরা।’
পালায় ৬৬৭টি টহল দল দায়িত্ব পালন করছে। এর মধ্যে রাতে ৩৪০ ও দিনে ৩২৭টি দল দায়িত্ব পালন করেছে। ডিএমপির পাশাপাশি মহানগরীর অপরাধপ্রবণ স্থানে দুই পালায় সিটিটিসি, অ্যান্টি টেররিজম ইউনিটের (এটিইউ), র্যাব ও এপিবিএন চেকপোস্ট পরিচালনা করেছে। গত আট দিনে মহানগরীর বিভিন্ন স্থানে সাঁড়াশি অভিযানে বিভিন্ন অপরাধে জড়িত ১ হাজার ৫৬০ জনকে গ্রেপ্তার করা হয়। তাদের মধ্যে রয়েছে ডাকাত, ছিনতাইকারী, চাঁদাবাজ, চোর, মাদক কারবারি ও পরোয়ানাভুক্ত আসামি। এ সময়ে তাদের বিরুদ্ধে ঢাকার ৫০ থানায় ৪৯১টি মামলা হয়েছে। ঢাকা মহানগর পুলিশের (ডিএমপি) অতিরিক্ত কমিশনার (ক্রাইম অ্যান্ড অপারেশনস) এস এন মো. নজরুল ইসলাম বলেন, ‘ঢাকায় আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে। শহরে বড় কোনো অপরাধের ঘটনা নেই।
এর মধ্যে দু-একটা ঘটনা ঘটে। সেগুলো শনাক্ত করে অপরাধীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়া হয়েছে। এদিকে চুরি-ছিনতাইয়ের বিষয়ে সবাইকে সচেতন হতে হবে।’ রমজান ও ঈদ ঘিরে মহানগর এলাকার নিরাপত্তায় অতিরিক্ত ফোর্স রাখা হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আর্থিক প্রতিষ্ঠান থেকে ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানকে সচেতনভাবে পুলিশি সহায়তা নিতে বলা হয়েছে। এ ছাড়া সব মার্কেট ও শপিংমলে অভিযান চালানো হচ্ছে। এবার ঈদ পরবর্তী সময় পর্যন্ত ঢাকায় টহল ও চেকপোস্টসহ অভিযান জোরদার থাকবে। ঈদের সময় ফাঁকা ঢাকায় অপরাধ করে পার পাবে না অপরাধীরা।’