ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
৪৩ শিক্ষককে বদলির পর প্রাথমিক শিক্ষকদের শাটডাউন স্থগিত
বাংলাদেশের শিক্ষার্থী ভর্তিতে না ব্রিটেনের অনেক বিশ্ববিদ্যালয়ের
দেশের সব সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ‘কমপ্লিট শাটডাউন’ ঘোষণা শিক্ষকদের
সরকারি মাধ্যমিক শিক্ষকদের কর্মবিরতি স্থগিত, বুধবার থেকে বার্ষিক পরীক্ষা
ব্রাকসু নির্বাচন স্থগিতে ক্যাম্পাসে উত্তেজনা, ভিসি কার্যালয় ঘেরাও
‘মিনিস্ট্রি অডিটে’ ঘুষের রেট এক মাসের বেতন
দুই হত্যা, দুই বিশ্ববিদ্যালয়, এক নিস্ক্রিয় সরকার : বিচার পাবে কবে?
রাবিতে স্নাতক পাশের আগেই ১ম শ্রেণির চাকরিতে নিয়োগ উপাচার্যের
স্নাতকের চূড়ান্ত পরীক্ষার ফল প্রকাশের আগেই রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারে সহকারী প্রোগ্রামার পদে এক শিক্ষার্থীকে অ্যাডহক ভিত্তিতে নিয়োগ দিয়েছেন উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব। অর্থাৎ, এইচএসসি পাশ হিসাবেই তাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। ১৮ নভেম্বর বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ইফতিখারুল আলম মাসউদ স্বাক্ষরিত এক অফিস আদেশে তাকে আগামী ছয় মাসের জন্য নিয়োগ দেওয়া হয়।
অফিস আদেশে বলা হয়, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারে সহকারী প্রোগ্রামার পদে টাকা ২২০০০-৫৩০৬০ টাকা মাত্র বেতনে সহকারী প্রোগ্রামার পদে অ্যাডহক ভিত্তিতে ০৬ (ছয়) মাসের জন্য নিয়োগ করা হলো। এ নিয়োগ যোগদানের তারিখ থেকে কার্যকর হবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের রেজিস্ট্রার দপ্তর সূত্রে জানা যায়, সহকারী প্রোগ্রামার পদটি সেকশন অফিসার সমতুল্য পদ
অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা নিয়োগের প্রথম ধাপ। যার ন্যূনতম যোগ্যতা স্নাতক পাশ হতে হবে। নিয়োগপ্রাপ্ত মোমেন খন্দকার অপি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। নিয়োগের প্রায় একমাস পর প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, তিনি স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় ৩ দশমিক ২০ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের সাবেক এক পরিচালক বলেন, ‘সহকারী প্রোগ্রামার পদে নিয়োগ দিতে হলে কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে তাকে ন্যূনতম স্নাতক পাশ হতে হবে। স্নাতকের সনদ না পাওয়া মানে সে এইচএসসি পাশ। এই সনদ প্রদর্শন করে এই পদে চাকরি পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ তবে বিষয়টি অস্বীকার করে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোমেন খন্দকার অপি বলেন, ‘স্নাতক পরীক্ষার
পর নভেম্বরে আমাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিশিয়াল ফলাফল বের হতে দেরি হয়েছে। তবে আমি আনঅফিশিয়াল ডকুমেন্ট দেখিয়েছি।’ উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, ‘বিষয়টি আমি সম্পূর্ণ আইসিটি সেন্টারের পরিচালকের এখতিয়ারে ছেড়ে দিয়েছিলাম। নিয়মকানুনের বিষয়ে আমি রেজিস্ট্রার ও আইসিটি সেন্টারের পরিচালকের সঙ্গে কথা বলব। বিষয়টি আমি দেখছি।’ আইসিটি সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ছাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অ্যাডহক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো সীমাবদ্ধতা আছে বলে আমার জানা ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য জরুরি ভিত্তিতে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর ওরকম যোগ্য কোনো প্রার্থীও পাওয়া যায়নি। তবে যাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে আমাদের বিভাগের সবচেয়ে ভালো প্রোগ্রামার। ছাত্র অবস্থাতেই তার দুই বছরের অভিজ্ঞতা ছিল। সেই হিসাবে তাকে
নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া আর কিছু করার ছিল না।
অর্থাৎ বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম শ্রেণির কর্মকর্তা নিয়োগের প্রথম ধাপ। যার ন্যূনতম যোগ্যতা স্নাতক পাশ হতে হবে। নিয়োগপ্রাপ্ত মোমেন খন্দকার অপি রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের ২০১৮-১৯ শিক্ষাবর্ষের শিক্ষার্থী ছিলেন। নিয়োগের প্রায় একমাস পর প্রকাশিত ফলাফলে দেখা যায়, তিনি স্নাতক চূড়ান্ত পরীক্ষায় ৩ দশমিক ২০ পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের আইসিটি সেন্টারের সাবেক এক পরিচালক বলেন, ‘সহকারী প্রোগ্রামার পদে নিয়োগ দিতে হলে কম্পিউটার সংশ্লিষ্ট ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগ থেকে তাকে ন্যূনতম স্নাতক পাশ হতে হবে। স্নাতকের সনদ না পাওয়া মানে সে এইচএসসি পাশ। এই সনদ প্রদর্শন করে এই পদে চাকরি পাওয়ার কোনো সুযোগ নেই।’ তবে বিষয়টি অস্বীকার করে নিয়োগপ্রাপ্ত কর্মকর্তা মোমেন খন্দকার অপি বলেন, ‘স্নাতক পরীক্ষার
পর নভেম্বরে আমাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আমাদের অফিশিয়াল ফলাফল বের হতে দেরি হয়েছে। তবে আমি আনঅফিশিয়াল ডকুমেন্ট দেখিয়েছি।’ উপাচার্য অধ্যাপক সালেহ্ হাসান নকীব বলেন, ‘বিষয়টি আমি সম্পূর্ণ আইসিটি সেন্টারের পরিচালকের এখতিয়ারে ছেড়ে দিয়েছিলাম। নিয়মকানুনের বিষয়ে আমি রেজিস্ট্রার ও আইসিটি সেন্টারের পরিচালকের সঙ্গে কথা বলব। বিষয়টি আমি দেখছি।’ আইসিটি সেন্টারের পরিচালক অধ্যাপক ছাইফুল ইসলাম বলেন, ‘অ্যাডহক নিয়োগের ক্ষেত্রে কোনো সীমাবদ্ধতা আছে বলে আমার জানা ছিল না। বিশ্ববিদ্যালয়ের ভর্তি পরীক্ষার জন্য জরুরি ভিত্তিতে এই নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। আর ওরকম যোগ্য কোনো প্রার্থীও পাওয়া যায়নি। তবে যাকে নিয়োগ দেওয়া হয়েছে আমাদের বিভাগের সবচেয়ে ভালো প্রোগ্রামার। ছাত্র অবস্থাতেই তার দুই বছরের অভিজ্ঞতা ছিল। সেই হিসাবে তাকে
নিয়োগ দেওয়া হয়েছে। তাছাড়া আর কিছু করার ছিল না।



