ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারতে একের পর এক বিস্ফোরণ, বাংলাদেশ ও পাকিস্তান সীমান্তে উচ্চ সতর্কতা জারি
যুদ্ধবিরতি উপেক্ষা করে লেবাননে ফের ইসরায়েলের হামলা
থাই-মালয়েশিয়া সীমান্তে নৌকাডুবি, নিহত ১১
পাল্টা শুল্ক থেকে অর্জিত অর্থের লভ্যাংশ জনগণকে দেবেন ট্রাম্প
আন্দামান ও নিকোবর দ্বীপপুঞ্জে ৫.৪ মাত্রার ভূমিকম্প
গাজায় গণহত্যার প্রমাণ ইচ্ছাকৃতভাবে গোপন করেছিল বাইডেন প্রশাসন
আরএসএফ হামলার মুখে এল-ফাশর ছাড়ল ৩২৪০ পরিবার
পুতিনের নিশানায় এ বার আমেরিকা, ইউরোপ
আবার হুঁশিয়ারি ভ্লাদিমির পুতিনের। ইউক্রেনের পর এ বার নিশানায় পশ্চিমি দুনিয়া। রুশ প্রেসিডেন্ট শুক্রবার স্পষ্ট ভাষায় জানিয়ে দিলেন, প্রয়োজন পড়লে পশ্চিম ইউরোপে হামলা চালাতেও তিনি দ্বিধা করবেন না! সেই সঙ্গে তাঁর দাবি, রাশিয়া যে দূরপাল্লার আন্তর্মহাদেশীয় ক্ষেপণাস্ত্র ব্যবহার করেছে, তা কোন ক্ষেপণাস্ত্র প্রতিরোধী ব্যবস্থার সাহায্যে ধ্বংস করা সম্ভব নয়।
প্রয়োজনে পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারের উদ্দেশ্যে চলতি সপ্তাহের গোড়াতেই ‘নিউক্লিয়ার ডকট্রিন’ আনুষ্ঠানিক ভাবে বদল করেছেন পুতিন। এর পর গত ২১ নভেম্বর প্রথম বার দূরপাল্লার হাইপারসনিক (শব্দের চেয়ে পাঁচ গুণ বেশি গতিবেগ সম্পন্ন) আন্তর্মহাদেশীয় ব্যালিস্টিক ক্ষেপণাস্ত্র (ইন্টার-কন্টিনেন্টাল ব্যালিস্টিক মিসাইল, সংক্ষেপে আইসিবিএম) ছুড়ে ইউক্রেনে হামলা চালিয়েছে রুশ ফৌজ। পরমাণু অস্ত্র ব্যবহারে সক্ষম এই দূরপাল্লার ক্ষেপণাস্ত্রটিতে
অবশ্য পরমাণু বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়নি। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, মূলত হুঁশিয়ারি দেওয়ার উদ্দেশ্যেই মস্কোর এই পদক্ষেপ। প্রসঙ্গত, গত ১৯ নভেম্বর রুশ হানার ১০০০তম দিনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির সেনা ‘আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম’ (এটিএসিএমএস) ব্যবহার করে রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক এলাকায় হামলা চালিয়েছিল। তার পর থেকেই ধারাবাহিক প্রত্যাঘাত শুরু করেছে রুশ ফৌজ। রাশিয়ার ভূখণ্ডে হামলা চালালে তার পরিণতি ভাল হবে না বলে আগেই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন পুতিন। আমেরিকার ‘লেম ডাক’ সরকারের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনকে এটিএসিএমএস ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ায় তাঁকেও নিশানা করেছিল ক্রেমলিন। এ বার সরাসরি পশ্চিমি দেশগুলিতে আক্রমণের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন।
অবশ্য পরমাণু বিস্ফোরক ব্যবহার করা হয়নি। প্রতিরক্ষা বিশেষজ্ঞদের একাংশের মতে, মূলত হুঁশিয়ারি দেওয়ার উদ্দেশ্যেই মস্কোর এই পদক্ষেপ। প্রসঙ্গত, গত ১৯ নভেম্বর রুশ হানার ১০০০তম দিনে ইউক্রেনের প্রেসিডেন্ট ভলোদিমির জ়েলেনস্কির সেনা ‘আর্মি ট্যাকটিক্যাল মিসাইল সিস্টেম’ (এটিএসিএমএস) ব্যবহার করে রাশিয়ার ব্রিয়ানস্ক এলাকায় হামলা চালিয়েছিল। তার পর থেকেই ধারাবাহিক প্রত্যাঘাত শুরু করেছে রুশ ফৌজ। রাশিয়ার ভূখণ্ডে হামলা চালালে তার পরিণতি ভাল হবে না বলে আগেই হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন পুতিন। আমেরিকার ‘লেম ডাক’ সরকারের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন ইউক্রেনকে এটিএসিএমএস ব্যবহারের অনুমতি দেওয়ায় তাঁকেও নিশানা করেছিল ক্রেমলিন। এ বার সরাসরি পশ্চিমি দেশগুলিতে আক্রমণের হুঁশিয়ারি দিলেন পুতিন।



