ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
রহমানের জীবনে বঙ্গললনা মোহিনী! সেই কারণেই সায়রার সঙ্গে বিচ্ছেদ?
ভক্তদের সুখবর দিলেন হিনা খান
চার বছর নাটকে অভিনয় না করার কারণ জানালেন মিথিলা
বাড়ি ভাড়া নিতে ব্রোকার ফি লাগবে না
নিউইয়র্কে বাংলাদেশির কাছ থেকে কেনা কলায় শিল্পকর্ম, বিক্রি হলো ৭৪ কোটি টাকায়
যুক্তরাষ্ট্রে ১০ বছরে বাংলাদেশি শিক্ষার্থীর সংখ্যা বেড়েছে ২৫০ শতাংশ
যুক্তরাষ্ট্রের প্রেস মিনিস্টার সাংবাদিক গোলাম মোর্তোজা
যুক্তরাষ্ট্রে জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব বাতিল, দুশ্চিন্তায় বাংলাদেশিরা
জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব নিয়ে দুঃসংবাদ দিয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। দেশটিতে জন্মগ্রহণ করলেই স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব পাওয়ার বিষয়ে প্রচলিত আইন বাতিল হতে চলেছে। ফলে দুশ্চিন্তায় পড়েছেন বাংলাদেশিসহ বিভিন্ন দেশের অভিবাসনপ্রত্যাশীরা।
বৃহস্পতিবার (০৮ নভেম্বর) টাইমস অব ইন্ডিয়ার এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, মার্কিন নির্বাচনে জয় পাওয়া রিপাবলিকান দলের প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প জন্মসূত্রে নাগরিকত্ব পাওয়ার যে বিধান এতদিন প্রচলিত তা তিনি বাতিল করার ঘোষণা দিয়েছেন। ডোনাল্ড ট্রাম্প ও দেশটির আগামীর ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্সের প্রচারাভিযানসংক্রান্ত ওয়েবসাইটে এ তথ্য জানানো হয়েছে।
ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, নতুন প্রশাসন দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে যুক্তরাষ্ট্রে ভূমিষ্ঠ হওয়া শিশুদের স্বয়ংক্রিয়ভাবে নাগরিকত্ব পাওয়ার যে বিধান তা বাতিল করা হবে। এর পরিবর্তে যাদের
পিতা বা মাতার কারোর নাগরিকত্ব অথবা দেশটিতে বসবাসের বৈধ অনুমোদন রয়েছে তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে জন্ম নেওয়া কোনো শিশু দেশটির নাগরিকক্ত পেতে হলে তার পিতা কিংবা মাতার কোনো একজনের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অথবা বসবাসের বৈধ অনুমোদন থাকতে হবে। দেশের কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোকে অবিলম্বে এ নির্দেশনা পাঠানো হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২০ জানুয়ারি নবনির্বাচিত প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন। ওই দিন থেকেই এ নির্দেশনা কার্যকর করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসনসংক্রান্ত আইনজীবীরা জানিয়েছেন, ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত মার্কিন সংবিধানবিরোধী। ফলে ক্ষমতা গ্রহণের পর এমন সিদ্ধান্ত সত্যিই কার্যকর করা হলে তা সংবিধান লঙ্ঘনের মতো ঘটনা ঘটবে। মার্কিন অভিবাসন
আইনজীবী গ্রেগ সিসকাইন্ড বলেন, ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্ত মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর লঙ্ঘন। ফলে এমন সিদ্ধান্ত নিলে সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে। পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত ২০২২ সালের শুমারি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ। এরমধ্যে বড় সংখ্যক মানুষ বৈধ-অবৈধ অভিবাসী। এ তালিকায় লাখ লাখ বাংলাদেশিও রয়েছেন। অন্যান্য দেশের অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মতো তাদেরও একমাত্র লক্ষ্য হলো মার্কিন নাগরিকত্ব ও গ্রিনকার্ড অর্জন করা। মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জনের অন্যতম সহজ উপায় হলো দেশটির ভূখণ্ডে সন্তান জন্মদান। কেননা দেশটির ভূখণ্ডে জন্ম নেওয়া যে কোনো শিশু মার্কিন আইনানুসারে নাগরিকত্ব পেয়ে থাকেন। ফলে শিশুর বয়স ১৮ বছর পার হওয়ার আগ পর্যন্ত তার পিতামাতাতে বৈধভাবে বসবাসের অনুমতি দেওয়া হয়।
এর ফলে বাবা মায়ের নাগরিকত্ব বা গ্রিনকার্ডের পথও অনেক সহজ হয়ে যায়।
পিতা বা মাতার কারোর নাগরিকত্ব অথবা দেশটিতে বসবাসের বৈধ অনুমোদন রয়েছে তাদের নাগরিকত্ব দেওয়া হবে। ওয়েবসাইটে জানানো হয়েছে, যুক্তরাষ্ট্রের ভূখণ্ডে জন্ম নেওয়া কোনো শিশু দেশটির নাগরিকক্ত পেতে হলে তার পিতা কিংবা মাতার কোনো একজনের যুক্তরাষ্ট্রের নাগরিক অথবা বসবাসের বৈধ অনুমোদন থাকতে হবে। দেশের কেন্দ্রীয় সংস্থাগুলোকে অবিলম্বে এ নির্দেশনা পাঠানো হবে। প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, আগামী ২০ জানুয়ারি নবনির্বাচিত প্রার্থী ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভাইস প্রেসিডেন্ট জে ডি ভ্যান্স আনুষ্ঠানিকভাবে দায়িত্ব নেবেন। ওই দিন থেকেই এ নির্দেশনা কার্যকর করা হবে। যুক্তরাষ্ট্রের অভিবাসনসংক্রান্ত আইনজীবীরা জানিয়েছেন, ট্রাম্পের এমন সিদ্ধান্ত মার্কিন সংবিধানবিরোধী। ফলে ক্ষমতা গ্রহণের পর এমন সিদ্ধান্ত সত্যিই কার্যকর করা হলে তা সংবিধান লঙ্ঘনের মতো ঘটনা ঘটবে। মার্কিন অভিবাসন
আইনজীবী গ্রেগ সিসকাইন্ড বলেন, ট্রাম্পের এ সিদ্ধান্ত মার্কিন সংবিধানের ১৪তম সংশোধনীর লঙ্ঘন। ফলে এমন সিদ্ধান্ত নিলে সরকারের বিরুদ্ধে মামলা করা যাবে। পিউ রিসার্চ সেন্টার পরিচালিত ২০২২ সালের শুমারি অনুসারে যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যা ৩৩ কোটি ৪৯ লাখ। এরমধ্যে বড় সংখ্যক মানুষ বৈধ-অবৈধ অভিবাসী। এ তালিকায় লাখ লাখ বাংলাদেশিও রয়েছেন। অন্যান্য দেশের অভিবাসনপ্রত্যাশীদের মতো তাদেরও একমাত্র লক্ষ্য হলো মার্কিন নাগরিকত্ব ও গ্রিনকার্ড অর্জন করা। মার্কিন নাগরিকত্ব অর্জনের অন্যতম সহজ উপায় হলো দেশটির ভূখণ্ডে সন্তান জন্মদান। কেননা দেশটির ভূখণ্ডে জন্ম নেওয়া যে কোনো শিশু মার্কিন আইনানুসারে নাগরিকত্ব পেয়ে থাকেন। ফলে শিশুর বয়স ১৮ বছর পার হওয়ার আগ পর্যন্ত তার পিতামাতাতে বৈধভাবে বসবাসের অনুমতি দেওয়া হয়।
এর ফলে বাবা মায়ের নাগরিকত্ব বা গ্রিনকার্ডের পথও অনেক সহজ হয়ে যায়।