ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
আজ সংবিধান দিবসঃ বাংলাদেশের সংবিধানের পটভূমি
বাংলাদেশের প্রতিরক্ষা সম্পর্ক চীনের দিকে ঝোঁকার কারণে উদ্বেগ বাড়ছে যুক্তরাষ্ট্রের
স্ট্রং ভল্টে সোনা-হীরা থাকলেও চুরি শুধু অস্ত্র, বাড়ছে শাহজালাল আগুনের রহস্য
ড. ইউনুসের পতনের ডাক যুবলীগের, ১৩ নভেম্বর ঢাকায় লকডাউন ঘোষণা
চার দিনের সফরে ঢাকায় পাকিস্তান নৌপ্রধান, সেনাপ্রধানকে পাশ কাটিয়ে পাকিস্তান নৌপ্রধানকে গলফ ও ভোজে আপ্যায়ন সশস্ত্র বাহিনীতে বিভেদ ও অস্বস্তিকর পরিস্থিতি সৃষ্টির ইঙ্গিত দিচ্ছে।
সরাসরি বৈদেশিক বিনিয়োগ (FDI) নিয়ে ড. ইউনূসের ফেসবুক পোস্ট ঘিরে বিতর্ক: তথ্য বিকৃতি ও বিভ্রান্তির অভিযোগ
ইউনূসকে রেফারির ভূমিকায় চায় ধর্মভিত্তিক ৮ দল
বঙ্গভবনের বিলাসিতা ছেড়ে নিজের পথ দেখুন
বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক হাসনাত আবদুল্লাহ বলেছেন, আমরা ফ্যাসিস্ট হাসিনার সংবিধান মানি না। হাসিনাকে এ দেশে আসতে হবে, বিচারের মুখোমুখি করতে হবে। ফ্যাসিস্ট হাসিনার পুনর্বাসন নয়, তাকে ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলতে হবে। এ সময় রাষ্ট্রপতি মো. সাহাবুদ্দিনকে উদ্দেশ করে তিনি বলেন, ‘চুপ্পু সাহেব, এখনও সময় আছে, বঙ্গভবনের বিলাসিতা ছেড়ে নিজের পথ দেখুন।’
সোমবার রাত ৯টায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সন্ত্রাসবিরোধী রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আয়োজিত বিক্ষোভ সমাবেশে তিনি এসব কথা বলেন। চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থীদের ওপর ছাত্রলীগের হামলায় জড়িতদের বিচার ও ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করার দাবিতে এ বিক্ষোভের আয়োজন করা হয়।
এর আগে সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় রাজু ভাস্কর্যের সামনে থেকে মশাল মিছিল শুরু হয়ে ক্যাম্পাসের গুরুত্বপূর্ণ স্থান
প্রদক্ষিণ করে আবার রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসে। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করার জন্য যদি আড়াই মাস পরে রাজপথে নেমে আসতে হয় তাহলে আপনাদের কাজ কী? ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ না করলে আহত ও শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করবেন আপনারা। ছাত্রলীগ বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক কি না তা ১৫ জুলাই হামলার পর নির্ধারণ হয়ে গেছে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে অপরাধীদের গ্রেফতার করতে হবে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের পুনর্বাসন এই বাংলায় হবে না। প্রশাসন ও মিডিয়াকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, আপনারা যদি মনে করেন ফ্যাসিস্ট হাসিনার সঙ্গে আঁতাত করবেন তাহলে
ভুল ভাবছেন। ছাত্র-জনতা হাসিনার বিকল্প বেছে নিয়েছে, আপনাদের বিকল্প বাছাই করতেও দ্বিধা করবে না। অনেক মিডিয়া, যারা ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের বন্দনা করে তার হাতকে শক্তিশালী করেছে, সেই ফ্যাসিস্ট মিডিয়া আবার মাথাচাড়া দিয়েছে। কলাম লিখতে শুরু করেছে। সেই শ্রুতি-বন্দনা এবং কলাম লেখা ৫ আগস্ট শেষ হয়ে গেছে। ফ্যাসিস্ট মিডিয়ারও পুনর্বাসন হবে না। বিক্ষোভ সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সানজিদা আফিয়া অদিতি, হাসিব আল ইসলাম, আব্দুল হান্নান মাসুদ, আব্দুল কাদের, আবু বাকের মজুমদার, রিফাত রশিদ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বক্তব্য দেন।
প্রদক্ষিণ করে আবার রাজু ভাস্কর্যের পাদদেশে আসে। সেখানে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টাকে প্রশ্ন করে হাসনাত আবদুল্লাহ বলেন, ছাত্রলীগ নেতাকর্মীদের গ্রেফতার ও ছাত্রলীগকে সন্ত্রাসী সংগঠন ঘোষণা করার জন্য যদি আড়াই মাস পরে রাজপথে নেমে আসতে হয় তাহলে আপনাদের কাজ কী? ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ না করলে আহত ও শহীদদের রক্তের সঙ্গে বেঈমানি করবেন আপনারা। ছাত্রলীগ বাংলাদেশে প্রাসঙ্গিক কি না তা ১৫ জুলাই হামলার পর নির্ধারণ হয়ে গেছে। অতি দ্রুত সময়ের মধ্যে ছাত্রলীগকে নিষিদ্ধ করে অপরাধীদের গ্রেফতার করতে হবে। ফ্যাসিস্ট আওয়ামী লীগ-ছাত্রলীগের পুনর্বাসন এই বাংলায় হবে না। প্রশাসন ও মিডিয়াকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন, আপনারা যদি মনে করেন ফ্যাসিস্ট হাসিনার সঙ্গে আঁতাত করবেন তাহলে
ভুল ভাবছেন। ছাত্র-জনতা হাসিনার বিকল্প বেছে নিয়েছে, আপনাদের বিকল্প বাছাই করতেও দ্বিধা করবে না। অনেক মিডিয়া, যারা ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের বন্দনা করে তার হাতকে শক্তিশালী করেছে, সেই ফ্যাসিস্ট মিডিয়া আবার মাথাচাড়া দিয়েছে। কলাম লিখতে শুরু করেছে। সেই শ্রুতি-বন্দনা এবং কলাম লেখা ৫ আগস্ট শেষ হয়ে গেছে। ফ্যাসিস্ট মিডিয়ারও পুনর্বাসন হবে না। বিক্ষোভ সমাবেশে বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের সমন্বয়ক সানজিদা আফিয়া অদিতি, হাসিব আল ইসলাম, আব্দুল হান্নান মাসুদ, আব্দুল কাদের, আবু বাকের মজুমদার, রিফাত রশিদ ও চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের সমন্বয়ক রাসেল আহমেদ বক্তব্য দেন।



