
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

কিয়েভে হামলার পর রুশ রাষ্ট্রদূতকে তলব করছে যুক্তরাজ্য ও ইইউ

নির্বাচন কমিশনকে বিজেপির ‘ললিপপ’ না হওয়ার আহ্বান মমতার

যুক্তরাষ্ট্রে মিনিয়াপোলিসের স্কুলে গুলি, নিহত ২, আহত ২০

তুরস্কে ‘স্টিল ডোম’: একই দিনে ১৪টি নতুন স্থাপনার উদ্বোধন

মার্কিন চাপের মুখে ভারত যে রণকৌশল নিয়েছিল বাজপেয়ী-বুশের আমলে

পুতিন ও জেলেনস্কির মধ্যে দ্রুত বৈঠকের সম্ভাবনা নেই : ক্রেমলিন

তিন নদীর বাঁধ খুলে দিয়েছে দিল্লি, বন্যা এড়াতে পাকিস্তানকে ভাসিয়ে দিল ভারত
২১ হাজার টাকা বেতনের কেরানির ৩০ কোটির সম্পত্তি

মাত্রা ২১ হাজার টাকা বেতনে চাকরি করা কেরানি অর্জন করেছে বিপুল সম্পত্তি। জ্ঞাত বহির্ভূত এসব সম্পত্তি তিনি লোকচক্ষুর আড়াল করতে নানা কৌশল অবলম্বন করতেন। কিন্তু আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সদস্যদের এক অভিযানে সব কৌশল ভেস্তে যায়। বেরিয়ে আসে বিপুল সম্পত্তির খবর।
অভিযানে ওই কেরানির স্থাবর-অস্থাবর সম্পত্তির হিসাব দেখে তাজ্জব বনে যান বাহিনীর সদস্যরাও। তার বসবাস করা বাড়ি থেকেই উদ্ধার হয়েছে ৩৫০ গ্রাম সোনা এবং দেড় কেজি পরিমাণ রূপার গয়না।
এ বাড়িটি ছাড়াও তার রয়েছে অন্তত ২৪টি বাড়ি। এ ছাড়া ৪০ একর কৃষিজমি, ৪টি প্লট এবং একাধিক দামি গাড়ি।
ভারতীয় সংবাদমাধ্যম হিন্দুস্তান টাইমস জানায়, ভারতের দক্ষিণাঞ্চলীয় রাজ্য কর্ণাটকের একটি সরকারি দপ্তরের সাবেক কেরানি কালাকাপ্পা নিদাগুন্ডির বিরুদ্ধে
দুর্নীতির অভিযোগ উঠায় অভিযান চালানো হয়। আর এতেই এসব সম্পত্তির খোঁজ মিলে। কালাকাপ্পা নিদাগুন্ডি নামের ওই কেরানি কর্ণাটক গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন সংস্থার (কেআরডিল) কোপ্পাল শাখা দপ্তরে চাকরি করতেন। মাসে বেতন পেতেন ১৫ হাজার রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২১ হাজার টাকা। শুক্রবার কালাকাপ্পার বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। কোপ্পাল ছাড়াও কর্ণাটকের আরও কয়েকটি জেলায় তার বাড়ি রয়েছে। এসব সম্পত্তি আড়াল করতে তিনি নিজের, স্ত্রী ও স্ত্রীর ভাইদের নাম উল্লেখ করেছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে থাকা তদন্তকারী দলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কালাকাপ্পা নিদাগুন্ডি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে যেসব সম্পত্তি তারা উদ্ধার করেছেন, সেসবের বাজারমূল্য ৩০ কোটি রুপির কিছু বেশি। তবে নিদাগুন্ডির সম্পত্তি আরও রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।
দুর্নীতির অভিযোগ উঠায় অভিযান চালানো হয়। আর এতেই এসব সম্পত্তির খোঁজ মিলে। কালাকাপ্পা নিদাগুন্ডি নামের ওই কেরানি কর্ণাটক গ্রামীণ অবকাঠামো উন্নয়ন সংস্থার (কেআরডিল) কোপ্পাল শাখা দপ্তরে চাকরি করতেন। মাসে বেতন পেতেন ১৫ হাজার রুপি। বাংলাদেশি মুদ্রায় যা প্রায় ২১ হাজার টাকা। শুক্রবার কালাকাপ্পার বাসায় অভিযান চালায় পুলিশ। কোপ্পাল ছাড়াও কর্ণাটকের আরও কয়েকটি জেলায় তার বাড়ি রয়েছে। এসব সম্পত্তি আড়াল করতে তিনি নিজের, স্ত্রী ও স্ত্রীর ভাইদের নাম উল্লেখ করেছেন। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর সঙ্গে থাকা তদন্তকারী দলের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, কালাকাপ্পা নিদাগুন্ডি বাড়িতে অভিযান চালিয়ে যেসব সম্পত্তি তারা উদ্ধার করেছেন, সেসবের বাজারমূল্য ৩০ কোটি রুপির কিছু বেশি। তবে নিদাগুন্ডির সম্পত্তি আরও রয়েছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
এ ব্যাপারে জানতে তাকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে।