ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
শাহজালালে যাত্রীর পাকস্থলীতে মিলল ৬৩৭৮ ইয়াবা
ভোলায় বিএনপি-বিজেপি সংঘর্ষে রণক্ষেত্র, আহত অর্ধশতাধিক
জমি দখলের অভিযোগ আসলাম চৌধুরীর ভাইয়ের বিরুদ্ধে
বাগেরহাটে নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড: হাত-পা বাঁধা অবস্থায় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার, তীব্র উত্তেজনা
ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
কারাগারে চিকিৎসা না পেয়ে আরও এক বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
‘হত্যার প্রতিশোধ’ নিতে আসামিকে পিটিয়ে হত্যা
রাজশাহীর দুর্গাপুর উপজেলায় জমি নিয়ে বিরোধের জেরে নিহত হাসিবুর হত্যা মামলার আসামি ওয়াজেদ আলীকে পিটিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আজ রোববার সকাল ১১টার দিকে উপজেলার মাড়িয়া ইউপির হোজা অনন্তকান্দি গ্রামে তাকে পিটিয়ে আহত করা হয়। পরে হাসপাতালে নেওয়ার পথে দুপুর ১২টার দিকে তিনি মারা যান।
এর আগে স্থানীয়দের প্রতিরোধের মুখে হামলাকারীরা পালিয়ে যায়। এ ঘটনায় নিহত ওয়াজেদ আলীর স্ত্রী লাইলী বেগম (৫০) ও ছেলে মাসুম (৩০) আহত হন।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানান, অনন্তকান্দি গ্রামের হাসিবুর হত্যার আসামিরা সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পান। জামিন পেলেও আসামিরা হামলার আশঙ্কায় গোপনে চলাফেরা করতেন। ওয়াজেদ আলী কয়েকদিন ধরে গোপনে এলাকায় আসতেন। আজ ওয়াজেদ ও তার ছেলে মাসুম
তাদের পান বরজে কাজ করতে যান। খবর পেয়ে হাসিবুলের স্বজনরা সংঘবদ্ধভাবে হামলা চালান। হাসিবুর হত্যা মামলার ৭ নম্বর আসামি ওয়াজেদ আলীকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তার স্ত্রী লাইলী বেগম ও ছেলে মাসুম তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যান। তখন তাদেরকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। আহত মাসুম জানান, পূর্ব বিরোধের জেরে একরামুল, লতিফ, খাদেমুল, ফায়সাল, রনি, ফারুক, কোরবানসহ অন্তত ১০-১২ জন বাবা-ছেলের ওপর হামলা চালান। পরে তারা তার বাবাকে মৃত ভেবে মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তার মা ও তিনি চিৎকার শুরু করলে এলাকাবাসী ছুটে আসেন। পরে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে গত ১৪ মে সকালে হাসিবুরকে
পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওয়াজেদসহ ১৮ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। আসামিরা সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পান। এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, ওয়াজেদ হত্যার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত মা-ছেলের চিকিৎসা চলছে। মূলত একটি হত্যার প্রতিশোধ নিতে আরেকটি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে।
তাদের পান বরজে কাজ করতে যান। খবর পেয়ে হাসিবুলের স্বজনরা সংঘবদ্ধভাবে হামলা চালান। হাসিবুর হত্যা মামলার ৭ নম্বর আসামি ওয়াজেদ আলীকে পিটিয়ে হাত-পা ভেঙে মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। এ সময় তার স্ত্রী লাইলী বেগম ও ছেলে মাসুম তাকে বাঁচাতে এগিয়ে যান। তখন তাদেরকেও পিটিয়ে আহত করা হয়। আহত মাসুম জানান, পূর্ব বিরোধের জেরে একরামুল, লতিফ, খাদেমুল, ফায়সাল, রনি, ফারুক, কোরবানসহ অন্তত ১০-১২ জন বাবা-ছেলের ওপর হামলা চালান। পরে তারা তার বাবাকে মৃত ভেবে মাটিচাপা দেওয়ার চেষ্টা করেন। তখন তার মা ও তিনি চিৎকার শুরু করলে এলাকাবাসী ছুটে আসেন। পরে হামলাকারীরা পালিয়ে যান। জমি সংক্রান্ত বিরোধের জেরে গত ১৪ মে সকালে হাসিবুরকে
পিটিয়ে ও কুপিয়ে হত্যার ঘটনা ঘটে। এ ঘটনায় ওয়াজেদসহ ১৮ জনকে আসামি করে মামলা করা হয়। আসামিরা সম্প্রতি জামিনে মুক্তি পান। এ বিষয়ে দুর্গাপুর থানার পরিদর্শক (তদন্ত) রফিকুল ইসলাম বলেন, ওয়াজেদ হত্যার ঘটনায় মামলার প্রস্তুতি চলছে। মরদেহ ময়নাতদন্তের জন্য মর্গে পাঠানো হয়েছে। আহত মা-ছেলের চিকিৎসা চলছে। মূলত একটি হত্যার প্রতিশোধ নিতে আরেকটি হত্যার ঘটনা ঘটেছে। আর কোনো অপ্রীতিকর ঘটনা না ঘটে সেজন্য পুলিশ সতর্ক রয়েছে।



