 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                ইতিহাস গড়ে বিশ্বকাপের ফাইনালে ভারতের মেয়েরা
 
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজের কাছে সিরিজ হারল বাংলাদেশ দল
 
                                নতুন চুক্তির পরদিনই মেসির ঝলক
 
                                ওয়েস্ট ইন্ডিজকে গুঁড়িয়ে ওয়ানডে সিরিজ জিতল বাংলাদেশ
 
                                সিরিজ নির্ধারণী ওয়ানডেতে ওয়েস্ট ইন্ডিজকে বড় লক্ষ্য দিলো বাংলাদেশ
 
                                বেলিংহামের গোলে জুভেন্টাসকে হারাল রিয়াল মাদ্রিদ
 
                                সিরিজ নির্ধারণী ম্যাচে ব্যাটিংয়ে পরিবর্তন আনবে বাংলাদেশ?
হংকংয়ের কাছে হেরেও যে সমীকরণে এশিয়ান কাপে খেলবে বাংলাদেশ
 
                             
                                               
                    
                         এশিয়ান কাপ বাছাইপর্বে বাংলাদেশের সামনে কঠিন চ্যালেঞ্জ। হংকংয়ের বিপক্ষে রোমাঞ্চকর সাত গোলের লড়াইয়ে শেষ মুহূর্তে হারের ফলে জামাল-হামজাদের জন্য এশিয়ান কাপের পথ আরও কঠিন হয়ে উঠেছে। তবে এখনো কাগজে-কলমে আশা টিকে আছে।
প্রথম তিন ম্যাচে জয়হীন থাকার কারণে এখন বাংলাদেশের সামনে কোনো বিকল্প নেই—বাকি তিনটি ম্যাচেই জয় পেতে হবে। এর একটি ম্যাচেও হারলে বা পয়েন্ট খোয়ালে এশিয়ান কাপে জায়গা করে নেওয়ার সম্ভাবনা অনেকটাই শেষ হয়ে যাবে।
বাংলাদেশ রয়েছে একটি চতুর্দলীয় গ্রুপে, যেখানে বাকি তিন দল হলো হংকং, ভারত এবং সিঙ্গাপুর। বর্তমান পয়েন্ট টেবিল অনুযায়ী, হংকং রয়েছে শীর্ষে, সিঙ্গাপুর দ্বিতীয় স্থানে, এরপর ভারত এবং সর্বনিম্নে বাংলাদেশ।
বাংলাদেশকে এখন যেসব দলের বিপক্ষে খেলতে হবে
১৪ অক্টোবর: 
হংকং (প্রত্যাবর্তী ম্যাচ, হংকংয়ে) ১৮ নভেম্বর: ভারত (ভারতের মাঠে) ৩১ মার্চ ২০২৬: সিঙ্গাপুর (বাংলাদেশের মাঠে) তিনটি ম্যাচেই জয় পেলেও শুধু তা যথেষ্ট নয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশাপাশি নজর রাখতে হবে বাকি দলের ফলাফলের ওপরও। বিশেষ করে সিঙ্গাপুরের পারফরম্যান্স হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের কাছে হারে এবং বাকি ম্যাচগুলোতে জয় না পায় (অর্থাৎ হার বা ড্র করে), তাহলে বাংলাদেশের জন্য সুযোগ তৈরি হতে পারে। পাশাপাশি, ভারত যদি সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অন্তত একটি ম্যাচ ড্র করে এবং হংকং সব ম্যাচ জিতে শীর্ষে থাকে, তবে বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে পরবর্তী পর্বে যেতে পারে। এই সমীকরণ অনুযায়ী, হংকংয়ের জয় বাংলাদেশের জন্য সহায়ক হতে পারে—শর্ত হচ্ছে, হংকংয়ের বিপক্ষে বাকি ম্যাচে
বাংলাদেশকেও জিততে হবে। সব মিলিয়ে, বাংলাদেশের এশিয়ান কাপের স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে, তবে তা টিকে আছে কঠিন এক সমীকরণের ওপর। প্রতিটি ম্যাচে জয় পাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বী দলের ফলাফলেও বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ভর করছে। ফুটনোট: বাংলাদেশের পরবর্তী তিনটি ম্যাচের সময় ও প্রতিপক্ষ— ১৪ অক্টোবর: হংকং (অ্যাওয়ে) ১৮ নভেম্বর: ভারত (অ্যাওয়ে) ৩১ মার্চ ২০২৬: সিঙ্গাপুর (হোম) একটিও পা হড়কালেই, নিভে যেতে পারে বাংলাদেশের স্বপ্ন। এখন দেখার পালা, এই কঠিন সমীকরণে জামাল-হামজারা কতদূর এগোতে পারেন।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হংকং (প্রত্যাবর্তী ম্যাচ, হংকংয়ে) ১৮ নভেম্বর: ভারত (ভারতের মাঠে) ৩১ মার্চ ২০২৬: সিঙ্গাপুর (বাংলাদেশের মাঠে) তিনটি ম্যাচেই জয় পেলেও শুধু তা যথেষ্ট নয়। সেক্ষেত্রে বাংলাদেশের পাশাপাশি নজর রাখতে হবে বাকি দলের ফলাফলের ওপরও। বিশেষ করে সিঙ্গাপুরের পারফরম্যান্স হবে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। যদি সিঙ্গাপুর বাংলাদেশের কাছে হারে এবং বাকি ম্যাচগুলোতে জয় না পায় (অর্থাৎ হার বা ড্র করে), তাহলে বাংলাদেশের জন্য সুযোগ তৈরি হতে পারে। পাশাপাশি, ভারত যদি সিঙ্গাপুরের বিপক্ষে অন্তত একটি ম্যাচ ড্র করে এবং হংকং সব ম্যাচ জিতে শীর্ষে থাকে, তবে বাংলাদেশ দ্বিতীয় স্থান অর্জন করে পরবর্তী পর্বে যেতে পারে। এই সমীকরণ অনুযায়ী, হংকংয়ের জয় বাংলাদেশের জন্য সহায়ক হতে পারে—শর্ত হচ্ছে, হংকংয়ের বিপক্ষে বাকি ম্যাচে
বাংলাদেশকেও জিততে হবে। সব মিলিয়ে, বাংলাদেশের এশিয়ান কাপের স্বপ্ন এখনো বেঁচে আছে, তবে তা টিকে আছে কঠিন এক সমীকরণের ওপর। প্রতিটি ম্যাচে জয় পাওয়ার পাশাপাশি প্রতিদ্বন্দ্বী দলের ফলাফলেও বাংলাদেশের ভাগ্য নির্ভর করছে। ফুটনোট: বাংলাদেশের পরবর্তী তিনটি ম্যাচের সময় ও প্রতিপক্ষ— ১৪ অক্টোবর: হংকং (অ্যাওয়ে) ১৮ নভেম্বর: ভারত (অ্যাওয়ে) ৩১ মার্চ ২০২৬: সিঙ্গাপুর (হোম) একটিও পা হড়কালেই, নিভে যেতে পারে বাংলাদেশের স্বপ্ন। এখন দেখার পালা, এই কঠিন সমীকরণে জামাল-হামজারা কতদূর এগোতে পারেন।



