
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

শার্শায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১০ জন

অবরোধে ঢাকা-ময়মনসিংহ রেল চলাচল বন্ধ

দুধ দিয়ে গোসল করে জুয়া খেলা ছাড়লেন যুবক

দাবি না মানলে ২৬ সেপ্টেম্বর থেকে প্রাথমিক শিক্ষকদের আমরণ অনশন

পাগলা মসজিদের দানবাক্সে মিলেছে ১২ কোটি ৯ লাখ টাকা

সিলেট সীমান্তে বিএসএফের গুলিতে নিহত ১, আহত ৪

জামালপুরে প্রতারণা মামলায় গুপ্ত সংগঠন শিবিরের সভাপতি গ্রেপ্তার
শার্শায় বিএনপির দুই গ্রুপে সংঘর্ষ, আহত ১০ জন

যশোরের শার্শা উপজেলায় আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে বিএনপির দুই গ্রুপের মধ্যে দফায় দফায় সংঘর্ষ হয়েছে।
রোববার (৩১ আগস্ট) রাত ১০টার দিকে উপজেলার নাভারণ সাতক্ষীরা মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। সংঘর্ষে কমপক্ষে ১০ জন আহত হয়েছেন, তাদের মধ্যে কয়েকজনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, রাতের দিকে উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হাসান জহির ও সাবেক সংসদ সদস্য মফিকুল হাসান তৃপ্তির নেতৃত্বাধীন দুই পক্ষের প্রায় ৩০ জন অংশ নেন এই সংঘর্ষে। এ সময় আব্দুর রাজ্জাককে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও পিটিয়ে গুরুতর জখম করা হয়। তাকে বাঁচাতে গেলে রুহুল আমিনসহ আরও কয়েকজন মারধরের শিকার হন।
আহতদের মধ্যে আব্দুর রাজ্জাক, রুহুল আমিন, টিটু ও নাজমুলকে যশোর জেনারেল
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্র জানায়, রাজ্জাকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসকরা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। ঘটনার পর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন অভিযোগ করে বলেন, “কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের ১০-১২ জন সমর্থককে প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা করে গুরুতর জখম করেছে। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং মামলার প্রস্তুতিও চলছে।” তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হাসান জহির দাবি করেন, “এটি রাজনৈতিক কোনো ঘটনা নয়। প্রাইভেটকার চালকদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ থেকেই সংঘর্ষ ঘটেছে। উভয় পক্ষই বিএনপির কর্মী হলেও বিষয়টি দলীয় নয়।” এ বিষয়ে শার্শা থানার ওসি আব্দুল আলিম জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। তিনি বলেন, “অভিযোগ পেলে তদন্ত
সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” রাজনৈতিক অঙ্গনে দলীয় কোন্দল নিয়ে এ ধরনের সহিংসতা শার্শা অঞ্চলে নতুন নয়। স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির অভ্যন্তরীণ বিভাজন সংঘর্ষের জন্ম দিচ্ছে, যা এখন দলের জন্য বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে।
হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে। হাসপাতাল সূত্র জানায়, রাজ্জাকের অবস্থা আশঙ্কাজনক হওয়ায় চিকিৎসকরা নিবিড় পর্যবেক্ষণে রেখেছেন। ঘটনার পর উপজেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক নুরুজ্জামান লিটন অভিযোগ করে বলেন, “কোনো কারণ ছাড়াই আমাদের ১০-১২ জন সমর্থককে প্রতিপক্ষের লোকজন হামলা করে গুরুতর জখম করেছে। আমরা সাংগঠনিক ব্যবস্থা নিচ্ছি এবং মামলার প্রস্তুতিও চলছে।” তবে এসব অভিযোগ অস্বীকার করে উপজেলা বিএনপির সভাপতি আবুল হাসান জহির দাবি করেন, “এটি রাজনৈতিক কোনো ঘটনা নয়। প্রাইভেটকার চালকদের অভ্যন্তরীণ বিরোধ থেকেই সংঘর্ষ ঘটেছে। উভয় পক্ষই বিএনপির কর্মী হলেও বিষয়টি দলীয় নয়।” এ বিষয়ে শার্শা থানার ওসি আব্দুল আলিম জানান, আধিপত্য বিস্তারকে কেন্দ্র করে দুই পক্ষের মধ্যে সংঘর্ষ হয়েছে। তিনি বলেন, “অভিযোগ পেলে তদন্ত
সাপেক্ষে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।” রাজনৈতিক অঙ্গনে দলীয় কোন্দল নিয়ে এ ধরনের সহিংসতা শার্শা অঞ্চলে নতুন নয়। স্থানীয়রা বলছেন, দীর্ঘদিন ধরে বিএনপির অভ্যন্তরীণ বিভাজন সংঘর্ষের জন্ম দিচ্ছে, যা এখন দলের জন্য বড় চ্যালেঞ্জে পরিণত হয়েছে।