ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
দাবানলে ‘হুমকির’ মুখে ৬০ লাখ মানুষ
যুদ্ধবিরতি চুক্তি : প্রথম পর্যায়ে মুক্তি পাবেন এক হাজার ফিলিস্তিনি
হামজার অভিষেক হতে পারে ভারতের বিপক্ষে
ইস্তাম্বুলে বিষাক্ত মদপানে গত ২৪ ঘণ্টায় ১১ জনের মৃত্যু
গাজায় ইসরাইলি বর্বরতায় ৬৩ ফিলিস্তিনি নিহত
অবশেষে দ. কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেফতার
বিশ্বের ‘সবচেয়ে বড় জনসমাগম’ মহা কুম্ভ মেলা শুরু
যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ হলে কী ঘটতে পারে?
যুক্তরাষ্ট্রে ১৯ জানুয়ারি নিষিদ্ধ হতে পারে চীনা শর্ট ভিডিও শেয়ারিং প্ল্যাটফর্ম টিকটক। যদি না দেশটির সুপ্রিম কোর্ট অ্যাপটির চীনা মালিক বাইটড্যান্সের আপিল গ্রহণ করে এবং নিষেধাজ্ঞাকে অসাংবিধানিক বলে ঘোষণা করে।
তবে এমন পরিস্থিতিতেও টিকটক ব্যবহারকারীরা কীভাবে প্রতিরোধ করবেন বা এটি ব্যবহারের বিকল্প উপায় খুঁজে পাবেন, তা নিয়ে অনেক প্রশ্ন থেকে যাচ্ছে।
টিকটক নিষিদ্ধ হলে কীভাবে ব্যবহার করা যাবে?
যদি নিষেধাজ্ঞা কার্যকর হয়, গুগল প্লে স্টোর বা অ্যাপলের অ্যাপ স্টোর থেকে টিকটক ডাউনলোড করা যাবে না। তবে যাদের ফোনে ইতোমধ্যেই অ্যাপটি আছে, তারা এর ব্যবহার চালিয়ে যেতে পারবেন।
সেক্ষেত্রে নতুন আপডেট বন্ধ হয়ে গেলে অ্যাপটি ক্রমশ ত্রুটিপূর্ণ হতে পারে এবং নিরাপত্তার সমস্যাও দেখা দিতে পারে।
নিষেধাজ্ঞা
এড়ানোর উপায়: ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN)-এর মাধ্যমে অন্য যে কোনো অঞ্চলের লোকেশন দেখিয়ে অ্যাপটি ব্যবহার করা সম্ভব। ব্যবহারকারীরা তাদের ফোনের অ্যাপ স্টোরের লোকেশন পরিবর্তন করে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারবেন। অ্যাপটি অনলাইনে ডাউনলোড করে ইনস্টল করার ঝুঁকি নিলেও এটি নিরাপত্তা ও আইনি ঝুঁকির কারণ হতে পারে। ব্যবহারকারীরা এ সব বিকল্প গ্রহণ করা শুরু করলে, সেক্ষেত্রে ভারতের মতো যুক্তরাষ্ট্রও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে টিকটকের অ্যাক্সেস ব্লক করার নির্দেশ দিতে পারে। নিষেধাজ্ঞার ফলে কারা উপকৃত হবে? টিকটকের মার্কিন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭ কোটি। যারা প্রতিদিন গড়ে ৫১ মিনিট করে অ্যাপটি ব্যবহার করেন। তবে অ্যাপটি সেখানে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়লে মেটা মালিকানাধীন ইনস্টাগ্রাম রিলস এবং গুগলের ইউটিউব শর্টস সবচেয়ে বড় সুবিধা পাবে। টিকটক শপের
মতো সরাসরি পণ্য কেনার সুবিধা অন্য কোনো প্ল্যাটফর্মে এখনো পুরোপুরি কার্যকর নয়। সেক্ষেত্রে ই-কমার্স সাইটগুলোর ব্যবসা বেড়ে যেতে পারে। অন্যান্য অ্যাপ: টুইচ এবং অন্যান্য চীনা মালিকানাধীন অ্যাপ যেমন Xiaohongshu (RedNote) কিছুটা জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারে। টিকটক বিক্রির সম্ভাবনা: এদিকে বাইটড্যান্স এখনো মার্কিন বাজারে টিকটক বিক্রির কোনো পরিকল্পনা জানায়নি। যদিও মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের কাছে এটি বিক্রির গুজব নিয়ে আলোচনাও চলছে। তার অন্যতম কারণও অবশ্য আছে। সেটি হলো- মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট টিকটককে ১৯ জানুয়ারির মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মালিক খুঁজে নিতে বলেছে। এর ব্যত্যয় হলে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে এই জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন ধনকুবের এবং সামাজিক
মাধ্যম এক্স-এর (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্কের কাছে টিকটক বিক্রি করতে গোপন বৈঠক করছে বেইজিং। যদিও টিকটকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এটি স্রেফ ‘বানানো গল্প’। এমন অবস্থায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মতামত এবং আইনগত প্রক্রিয়া টিকটক নিষেধাজ্ঞার বাস্তবায়নে কী ভূমিকা রাখবে, তা সময়ই বলে দেবে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ হলে এটি কেবল প্ল্যাটফর্ম নয়, ব্যবহারকারীদের জীবনধারাতেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। এটি অনলাইনের গোপনীয়তা এবং আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যবস্থারও নতুন মাত্রা উন্মোচন করতে পারে। সূত্র: বিবিসি
এড়ানোর উপায়: ভার্চুয়াল প্রাইভেট নেটওয়ার্ক (VPN)-এর মাধ্যমে অন্য যে কোনো অঞ্চলের লোকেশন দেখিয়ে অ্যাপটি ব্যবহার করা সম্ভব। ব্যবহারকারীরা তাদের ফোনের অ্যাপ স্টোরের লোকেশন পরিবর্তন করে অ্যাপটি ডাউনলোড করতে পারবেন। অ্যাপটি অনলাইনে ডাউনলোড করে ইনস্টল করার ঝুঁকি নিলেও এটি নিরাপত্তা ও আইনি ঝুঁকির কারণ হতে পারে। ব্যবহারকারীরা এ সব বিকল্প গ্রহণ করা শুরু করলে, সেক্ষেত্রে ভারতের মতো যুক্তরাষ্ট্রও ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোকে টিকটকের অ্যাক্সেস ব্লক করার নির্দেশ দিতে পারে। নিষেধাজ্ঞার ফলে কারা উপকৃত হবে? টিকটকের মার্কিন ব্যবহারকারীর সংখ্যা ১৭ কোটি। যারা প্রতিদিন গড়ে ৫১ মিনিট করে অ্যাপটি ব্যবহার করেন। তবে অ্যাপটি সেখানে নিষেধাজ্ঞার কবলে পড়লে মেটা মালিকানাধীন ইনস্টাগ্রাম রিলস এবং গুগলের ইউটিউব শর্টস সবচেয়ে বড় সুবিধা পাবে। টিকটক শপের
মতো সরাসরি পণ্য কেনার সুবিধা অন্য কোনো প্ল্যাটফর্মে এখনো পুরোপুরি কার্যকর নয়। সেক্ষেত্রে ই-কমার্স সাইটগুলোর ব্যবসা বেড়ে যেতে পারে। অন্যান্য অ্যাপ: টুইচ এবং অন্যান্য চীনা মালিকানাধীন অ্যাপ যেমন Xiaohongshu (RedNote) কিছুটা জনপ্রিয়তা অর্জন করতে পারে। টিকটক বিক্রির সম্ভাবনা: এদিকে বাইটড্যান্স এখনো মার্কিন বাজারে টিকটক বিক্রির কোনো পরিকল্পনা জানায়নি। যদিও মার্কিন ধনকুবের ইলন মাস্কের কাছে এটি বিক্রির গুজব নিয়ে আলোচনাও চলছে। তার অন্যতম কারণও অবশ্য আছে। সেটি হলো- মার্কিন সুপ্রিম কোর্ট টিকটককে ১৯ জানুয়ারির মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের মালিক খুঁজে নিতে বলেছে। এর ব্যত্যয় হলে যুক্তরাষ্ট্রে নিষিদ্ধ হয়ে যাবে এই জনপ্রিয় প্ল্যাটফর্ম। এরই প্রেক্ষিতে মঙ্গলবার (১৪ জানুয়ারি) ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে, মার্কিন ধনকুবের এবং সামাজিক
মাধ্যম এক্স-এর (সাবেক টুইটার) মালিক ইলন মাস্কের কাছে টিকটক বিক্রি করতে গোপন বৈঠক করছে বেইজিং। যদিও টিকটকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, এটি স্রেফ ‘বানানো গল্প’। এমন অবস্থায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের মতামত এবং আইনগত প্রক্রিয়া টিকটক নিষেধাজ্ঞার বাস্তবায়নে কী ভূমিকা রাখবে, তা সময়ই বলে দেবে। অর্থাৎ যুক্তরাষ্ট্রে টিকটক নিষিদ্ধ হলে এটি কেবল প্ল্যাটফর্ম নয়, ব্যবহারকারীদের জীবনধারাতেও বড় ধরনের প্রভাব ফেলবে। এটি অনলাইনের গোপনীয়তা এবং আন্তর্জাতিক ইন্টারনেট ব্যবস্থারও নতুন মাত্রা উন্মোচন করতে পারে। সূত্র: বিবিসি