ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ভারত নিয়ন্ত্রিত জম্মু ও কাশ্মির থানায় বিস্ফোরণে নিহত ৭
গাজায় প্রলয়ঙ্করী ঝড়ের আশঙ্কা : ৯ লাখ বাস্তুচ্যুত ফিলিস্তিনি!
শ্রীনগরের জঙ্গিদের থেকে জব্দকৃত অ্যামোনিয়াম নাইট্রেটের মজুদে বিস্ফোরণ: নিহত ৯, আহত ২৯
ট্রাম্পের চেষ্টায়ও থামছে না ইউক্রেন যুদ্ধ, পুতিন আসলে কী চান
যুক্তরাষ্ট্রের ‘গাজা পরিকল্পনা’র মধ্যেই জাতিসংঘে রাশিয়ার পাল্টা প্রস্তাব
নেদারল্যান্ডের হেগে আন্তর্জাতিক ন্যায়বিচার আদালতের সামনে প্রবাসী বাংলাদেশীদের মানববন্ধন ও বিক্ষোভ সমাবেশ
বাংলাদেশে অংশগ্রহণমূলক ও অন্তর্ভুক্তিমূলক নির্বাচন নিশ্চিতের আহ্বান ব্রিটিশ এমপি বব ব্ল্যাকম্যানের
যুক্তরাজ্যে এক মাসে গ্রেপ্তার ৬ শতাধিক অবৈধ অভিবাসী কর্মী
গত জানুয়ারি মাসে যুক্তরাজ্যে ৬০৯ জন নথিবিহীন অভিবাসী কর্মীকে গ্রেপ্তার করেছে দেশটির ইমিগ্রেশন পুলিশ। এই সংখ্যা ২০২৪ সালের জানুয়ারির তুলনায় শতকরা হিসেবে ৭৩ শতাংশ বেশি, সে বছরের জানুয়ারিতে ৩২৫ জন কর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছিল যুক্তরাজ্যে।
সংবাদমাধ্যম আনাদোলু এজেন্সি এক প্রতিবেদনে এ খবর জানিয়েছে।
রাজধানী লন্ডনসহ বিভিন্ন শহরের ৮ শতাধিক পানশালা, রেস্তোরাঁ, গ্যারেজ ও ডিপার্টমেন্ট স্টোর থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের। ইমিগ্রেশন পুলিশের কর্মকর্তারা জানিয়েছেন, প্রধানমন্ত্রী কেয়ার স্টারমারের নেতৃত্বাধীন লেবার পার্টির সরকার নথিবিহীন অভিবাসীদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণ এবং যেসব অপরাধী গ্যাং তাদের যুক্তরাষ্ট্রে আসার ক্ষেত্রে সহযোগিতা করছে, সেগুলোকে নির্মূলের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। এ সিদ্ধান্তের অংশ হিসেবেই চালানো হয়েছে এ অভিযান।
কেয়ার স্টারমারের পূর্বসূরী প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাকের
সময়ও যুক্তরাজ্যের নথিবিহীন অভিবাসীদের নিয়ন্ত্রণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় লাখ লাখ অবৈধ অভিবাসীকে রুয়ান্ডা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তার নেতৃত্বাধীন সরকার। রুয়ান্ডার সঙ্গে এ সংক্রান্ত চুক্তিও করা হয়েছিল। তবে গত বছর ক্ষমতায় আসার পর সেই চুক্তি বাতিল করেন স্টারমার এবং ঘোষণা করেন, অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে কঠোর অভিযান চলমান থাকবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, “নিয়োগকর্তারা অনেক দিন ধরে অবৈধ অভিবাসীদের শোষণ করছেন এবং নিয়মিত দেশে প্রচুর সংখ্যক অভিবাসপ্রত্যাশীর আগমণ ঘটছে এবং এ পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে সেইভাবে আইনানুগ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।” “বিগত সরকারের আমলে আমাদের সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল, যার সুযোগ
নিয়ে মাথাচাড় দিয়ে উঠেছিল মানবপাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অপরাধী গ্যাংগুলো। এই অপরাধী গ্যাংগুলোকে নির্মূল করতে আমরা লাগাতার কঠোর অভিযান শুরু করেছি এবং সীমান্ত নিরাপত্তা আইনেও সংশোধন আনছি।” প্রসঙ্গত, ইউরোপ মহাদেশভুক্ত দেশ হলেও মহাদেশের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্তরাজ্য সরাসরি যুক্ত নয়। ইউরোপের মূল ভূখণ্ডস্থিত দেশ ফ্রান্স থেকে যুক্তরাজ্যকে পৃথক করেছে ইংলিশ চ্যানেল নামের ছোট ও সংকীর্ণ একটি সাগর।এই সাগরটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬২ কিলোমিটার ও প্রস্থ স্থানভেদে সর্বোচ্চ ২৪০ কিলোমিটার থেকে সর্বনিম্ন ৩৪ কিলোমিটার। বিশ্বের অন্যান্য সাগরের তুলনায় আকার-আয়তনে ছোট হলেও যাতায়াতের পথ হিসেবে বেশ বিপজ্জনক ইংলিশ চ্যানেল। ভৌগলিক কারণেই শীতল পানির এই সাগরে বছরের অধিকাংশ সময়ে বিরূপ আবহাওয়া থাকে। তবে এই সাগরটি বিশ্বের ব্যস্ততম বাণিজ্যিক
জলপথগুলোরও একটি। আবার অবৈধ অভিবাসন প্রত্যাশীরাও এই সাগরপথ দিয়েই প্রবেশ করেন যুক্তরাজ্যে।
সময়ও যুক্তরাজ্যের নথিবিহীন অভিবাসীদের নিয়ন্ত্রণ একটি বড় চ্যালেঞ্জ ছিল। সেই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলায় লাখ লাখ অবৈধ অভিবাসীকে রুয়ান্ডা পাঠানোর সিদ্ধান্ত নিয়েছিল তার নেতৃত্বাধীন সরকার। রুয়ান্ডার সঙ্গে এ সংক্রান্ত চুক্তিও করা হয়েছিল। তবে গত বছর ক্ষমতায় আসার পর সেই চুক্তি বাতিল করেন স্টারমার এবং ঘোষণা করেন, অবৈধ অভিবাসীদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে দেশজুড়ে কঠোর অভিযান চলমান থাকবে। সম্প্রতি যুক্তরাজ্যের স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী ইয়েভেট কুপার সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বলেছেন, “নিয়োগকর্তারা অনেক দিন ধরে অবৈধ অভিবাসীদের শোষণ করছেন এবং নিয়মিত দেশে প্রচুর সংখ্যক অভিবাসপ্রত্যাশীর আগমণ ঘটছে এবং এ পর্যন্ত তাদের বিরুদ্ধে সেইভাবে আইনানুগ কোনো পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়নি।” “বিগত সরকারের আমলে আমাদের সীমান্ত নিরাপত্তা ব্যবস্থাকে দুর্বল করে রাখা হয়েছিল, যার সুযোগ
নিয়ে মাথাচাড় দিয়ে উঠেছিল মানবপাচারের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট অপরাধী গ্যাংগুলো। এই অপরাধী গ্যাংগুলোকে নির্মূল করতে আমরা লাগাতার কঠোর অভিযান শুরু করেছি এবং সীমান্ত নিরাপত্তা আইনেও সংশোধন আনছি।” প্রসঙ্গত, ইউরোপ মহাদেশভুক্ত দেশ হলেও মহাদেশের মূল ভূখণ্ডের সঙ্গে যুক্তরাজ্য সরাসরি যুক্ত নয়। ইউরোপের মূল ভূখণ্ডস্থিত দেশ ফ্রান্স থেকে যুক্তরাজ্যকে পৃথক করেছে ইংলিশ চ্যানেল নামের ছোট ও সংকীর্ণ একটি সাগর।এই সাগরটির দৈর্ঘ্য প্রায় ৫৬২ কিলোমিটার ও প্রস্থ স্থানভেদে সর্বোচ্চ ২৪০ কিলোমিটার থেকে সর্বনিম্ন ৩৪ কিলোমিটার। বিশ্বের অন্যান্য সাগরের তুলনায় আকার-আয়তনে ছোট হলেও যাতায়াতের পথ হিসেবে বেশ বিপজ্জনক ইংলিশ চ্যানেল। ভৌগলিক কারণেই শীতল পানির এই সাগরে বছরের অধিকাংশ সময়ে বিরূপ আবহাওয়া থাকে। তবে এই সাগরটি বিশ্বের ব্যস্ততম বাণিজ্যিক
জলপথগুলোরও একটি। আবার অবৈধ অভিবাসন প্রত্যাশীরাও এই সাগরপথ দিয়েই প্রবেশ করেন যুক্তরাজ্যে।



