ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
বিপিএলের নিলামে অংশ নিতে পারবেন না ৯ ক্রিকেটার
নিলাম শেষে দেখে নিন বিপিএলের ৬ দলের পূর্ণাঙ্গ স্কোয়াড
শুরু হলো বিপিএলের নিলাম, মোবাইলে দেখবেন যেভাবে
সিরিজ বাঁচাতে বাংলাদেশের সামনে কঠিন রানের লক্ষ্য
বিপিএল এক সপ্তাহ পেছাল, শুরু ২৬ ডিসেম্বর
প্রথম টি২০তে ৩৯ রানে হারল বাংলাদেশ
যত ইচ্ছা সমালোচনা করতে বললেন তাওহিদ
মেয়ে মানুষের ‘গুড টাচ-ব্যাড টাচ’ বুঝতে পারার কথা: রুমানা
নারী দলের সাবেক নির্বাচক ও ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলাম মঞ্জুর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ এনেছেন ক্রিকেটার জাহানারা আলম। বিষয়টি নিয়ে মুখ খুলেছেন জাহানারার মতো জাতীয় দলের বাইরে চলে যাওয়া রুমানা আহমেদ। তার মতে, হয়রানির শিকার হওয়ার অভিজ্ঞতা সবার একরকম না। মেয়েরা অন্তত ‘গুড টাচ ও ব্যাড টাচ’ বুঝতে পারে। জাহানারা বিষয়টি এতোদিন ধামাচাপা দিয়ে রাখায় কষ্ট লেগেছে রুমানার।
সাক্ষাৎকারে রুমানা বলেছেন, ‘আমার কষ্টই লেগেছে যে, বিষয়টি এতদিন ধামাচাপা ছিল। ও (জাহানারা) এটা এতদিন পরে তুলেছে। উনার (মঞ্জুরুলের) ক্যারেক্টার নিয়ে আমি আগেও বলেছি, উনি এই টাইপের। এখন ওর (জাহানারা) সাথে যা হয়েছে সেগুলো আমার স্বচক্ষে দেখা না, আমি এটা নিয়ে জানি না।
তবে এইটুকু জানি, একটা মেয়ে মানুষ এইটুকু বুঝতে পারার কথা যে কখন তাকে ‘গুড টাচ’ বা ‘ব্যাড টাচ’ করা হয়।’ রুমানা জানিয়েছেন, মঞ্জুরুল যখন দলের সঙ্গে ছিলেন, তার আধিপত্য ছিল। সিনিয়ররা অভিযোগ করে বরং পাল্টা প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন, ‘উনার (মঞ্জুরুলের) ওই সময়ে আধিপত্য ছিল। এই রকম কথা (হয়রানি) বলার মতো অবস্থা কারও ছিল না। আমরা যাকেই বলতাম, উল্টো রিয়্যাকশন আসত। যেমন আচরণগত সমস্যা নিয়ে জাহানারা কথা তুলেছিল, আমিও তুলেছিলাম। আমরা উল্টো প্রতিক্রিয়া পেয়েছি। জুনিয়রদের প্রশ্নই উঠে না এসব নিয়ে কথা বলার। কারণ তাদের টিমে থাকতে হবে, খেলতে হবে।’ রুমানা ইঙ্গিত করেন যে, নির্বাচক মঞ্জু গায়ে হাত দিয়ে কথা বলতে পছন্দ করতেন। তার আচরণ,
গা ঘেঁষতে চাওয়ার মতো বিষয়গুলোর অভিজ্ঞতা সবার এক রকম নয়, ‘দেখুন,ভুক্তভোগী একেকজন একেকভাবে হয়েছে। সবার অভিজ্ঞতা তো এক রকম হয় না। আমার গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা পছন্দ না, আমি উনাকে (মঞ্জুরুল) সাইড করে যেতাম। আমি দেখেছি, অনেকে এভাবেই এড়িয়ে চলত। এখন এই আচরণে তাদের কতটা ভালো বা খারাপ লেগেছে, সেটা তো আমি বলতে পারবো না।
তবে এইটুকু জানি, একটা মেয়ে মানুষ এইটুকু বুঝতে পারার কথা যে কখন তাকে ‘গুড টাচ’ বা ‘ব্যাড টাচ’ করা হয়।’ রুমানা জানিয়েছেন, মঞ্জুরুল যখন দলের সঙ্গে ছিলেন, তার আধিপত্য ছিল। সিনিয়ররা অভিযোগ করে বরং পাল্টা প্রতিক্রিয়া পেয়েছেন, ‘উনার (মঞ্জুরুলের) ওই সময়ে আধিপত্য ছিল। এই রকম কথা (হয়রানি) বলার মতো অবস্থা কারও ছিল না। আমরা যাকেই বলতাম, উল্টো রিয়্যাকশন আসত। যেমন আচরণগত সমস্যা নিয়ে জাহানারা কথা তুলেছিল, আমিও তুলেছিলাম। আমরা উল্টো প্রতিক্রিয়া পেয়েছি। জুনিয়রদের প্রশ্নই উঠে না এসব নিয়ে কথা বলার। কারণ তাদের টিমে থাকতে হবে, খেলতে হবে।’ রুমানা ইঙ্গিত করেন যে, নির্বাচক মঞ্জু গায়ে হাত দিয়ে কথা বলতে পছন্দ করতেন। তার আচরণ,
গা ঘেঁষতে চাওয়ার মতো বিষয়গুলোর অভিজ্ঞতা সবার এক রকম নয়, ‘দেখুন,ভুক্তভোগী একেকজন একেকভাবে হয়েছে। সবার অভিজ্ঞতা তো এক রকম হয় না। আমার গায়ে হাত দিয়ে কথা বলা পছন্দ না, আমি উনাকে (মঞ্জুরুল) সাইড করে যেতাম। আমি দেখেছি, অনেকে এভাবেই এড়িয়ে চলত। এখন এই আচরণে তাদের কতটা ভালো বা খারাপ লেগেছে, সেটা তো আমি বলতে পারবো না।



