
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

আন্তর্জাতিক অপশক্তির সাথে সম্পৃক্ত শিশু বক্তার দম্ভোক্তি: আমরা এখন আর আঞ্চলিক খেলোয়াড় না

বন্ধ হচ্ছে সিইপিজেডের কারখানাগুলো: সংকট ধামাচাপায় সংবাদ প্রকাশে বাধা দিলেও দাবিয়ে রাখা যায়নি শ্রমিকদের

অপহরণসহ সকল অপরাধ বেড়েছে কয়েক গুণ: ইউনূস-আমলে আইনশৃঙ্খলার চরম অবনতি

বিগ চেঞ্জ পদক পেয়ে ড. ইউনূস: মানুষের সব সমস্যার সমাধান ব্যবসায়িক উপায়ে করা সম্ভব

বাণিজ্য সচিব নিয়োগে এনসিপি নেতা নাহিদকে ৩৫ কোটি টাকা ঘুষ প্রদানের অভিযোগ

কক্সবাজার সৈকতের অবৈধ দোকান উচ্ছেদ ও লাইসেন্স বাতিলের উদ্যোগ

নিউইয়র্কে হামলায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গাফিলতি আছে : নাহিদ ইসলাম
বীর মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞা নিয়ে অংশীজন সভা স্থগিত

মুক্তিযুদ্ধ ও বীর মুক্তিযোদ্ধার নতুন সংজ্ঞা নির্ধারণ করে প্রণীত খসড়া অধ্যাদেশ নিয়ে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অংশীজন সভা স্থগিত করা হয়েছে। মঙ্গলবার রাতে এ সভা স্থগিত করা হয়। আজ বুধবার সকাল ১১টায় মন্ত্রণালয়ের সভাকক্ষে এ সভা হওয়ার কথা ছিল।
জানা গেছে, অধিকাংশ মুক্তিযোদ্ধাদের সংগঠন সভার বিষয়ে অবহিত নন। তাদের অনেকেই সভায় অংশগ্রহণের জন্য বিভিন্ন মাধ্যমে মন্ত্রণালয়ে যোগযোগ করেছেন। এমন পরিস্থিতি রাতে সভা স্থগিতের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।
বিদ্যামান আইন সংশোধন করে প্রণীত খসড়ায় রণাঙ্গনের মুক্তিযোদ্ধাদের (সক্রিয়) পরিচিতি ‘বীর মুক্তিযোদ্ধা’ রাখা হলেও অন্য সবার পরিচয় ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ করার প্রস্তাব করা হয়েছে। বাদ দেওয়া হয়েছে মুক্তিযুদ্ধে বীর মুক্তিযোদ্ধাদের উজ্জীবিত করা নিয়ে বঙ্গবন্ধুর আহ্বানের বিষয়টিও। এছাড়া পাকিস্তান
বাহিনীর সহযোগী হিসেবে রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ক্রমবিন্যাসও পুননির্ধারণ করা হয়েছে। গত ২ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খসড়া অধ্যাদেশের বিষয়ে ইমেইলের মাধ্যমে মতামত সংগ্রহ করে মন্ত্রণালয়। সূত্র জানায়, ২৬টি মতামত মন্ত্রণালয়ে জমা হয়েছে। এতে অনেক মুক্তিযোদ্ধা ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ করার প্রস্তাবকে ‘অপমানজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তাদের ভাষ্য, সরকার আইনের আলোকে অতীতে তাদের স্বীকৃতি দিয়েছেন। আবার কেউ কেউ খসড়া অধ্যাদেশ বহালের পক্ষেও মত দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে ১৬ ফেব্রুয়ারি অংশীজন সভা আহ্বান করে মন্ত্রণালয়।
বাহিনীর সহযোগী হিসেবে রাজনৈতিক দল ও সংগঠনের ক্রমবিন্যাসও পুননির্ধারণ করা হয়েছে। গত ২ থেকে ১৫ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত খসড়া অধ্যাদেশের বিষয়ে ইমেইলের মাধ্যমে মতামত সংগ্রহ করে মন্ত্রণালয়। সূত্র জানায়, ২৬টি মতামত মন্ত্রণালয়ে জমা হয়েছে। এতে অনেক মুক্তিযোদ্ধা ‘মুক্তিযুদ্ধের সহযোগী’ করার প্রস্তাবকে ‘অপমানজনক’ বলে আখ্যা দিয়েছেন। তাদের ভাষ্য, সরকার আইনের আলোকে অতীতে তাদের স্বীকৃতি দিয়েছেন। আবার কেউ কেউ খসড়া অধ্যাদেশ বহালের পক্ষেও মত দিয়েছেন। এমন পরিস্থিতিতে ১৬ ফেব্রুয়ারি অংশীজন সভা আহ্বান করে মন্ত্রণালয়।