ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
প্রধানমন্ত্রীর পদত্যাগের দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল ইউরোপের এক দেশ
জীবনের ঝুঁকি নিয়ে কুকুর ছানাকে বাঁচালেন তরুণী
সিডনিতে হামলায় নিহত বেড়ে ১২
গুলি করা ব্যক্তিকে গ্রেপ্তারে বাড়িতে পুলিশের অভিযান, তদন্তে নতুন তথ্য
সুদানে সন্ত্রাসী হামলায় শান্তিরক্ষা মিশনে বাংলাদেশ সেনাবাহিনীর নিহত সদস্যদের স্মরণে ও আহতদের দ্রুত সুস্থতা কামনায় বাংলাদেশ আওয়ামী লীগের বিবৃতি
পাকিস্তানের গুপ্তচর সন্দেহে ভারতীয় বিমানবাহিনীর সাবেক কর্মকর্তা গ্রেপ্তার
বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হঠাৎ আনাগোনা বাড়িয়েছেন বিজেপি নেতারা
ভারতীয় সংবাদ মাধ্যম আনন্দবাজারের এক প্রতিবেদনে দাবি করা হয়েছে,বাংলাদেশ-ভারত সীমান্তে হঠাৎ করে তৎপরতা বৃদ্ধি পেয়েছে বিজেপি নেতাদের।উত্তরবঙ্গ থেকে দক্ষিণবঙ্গ পর্যন্ত বিভিন্ন সীমান্তবর্তী অঞ্চলে দলটির নির্বাচিত জনপ্রতিনিধিদের উপস্থিতি লক্ষ করা যাচ্ছে।
প্রতিবেদন আরো বলছে, মালদহ, দক্ষিণ দিনাজপুর এবং উত্তর চব্বিশ পরগনার বিভিন্ন গ্রামে দেখা গেছে বিজেপি বিধায়কদের। কখনও সীমান্ত পরিদর্শনে, কখনও বিএসএফের আয়োজিত কর্মসূচিতে অংশগ্রহণ করেছেন তারা। তবে, এই তৎপরতার পেছনে বিজেপির কেন্দ্রীয় বা রাজ্য নেতৃত্বের কোনও বিশেষ নির্দেশ রয়েছে কিনা, সে প্রশ্ন এখন আলোচনার কেন্দ্রে।
মালদহ জেলার হবিবপুরের বিজেপি বিধায়ক জুয়েল মুর্মু রোববার তার নির্বাচনী এলাকার বৈদ্যপুর অঞ্চলে আন্তর্জাতিক সীমান্ত পরিদর্শন করেন। সেখানে প্রায় ৩৫ কিলোমিটার সীমান্ত এলাকা কাঁটাতারবিহীন। বিএসএফ কীভাবে এই
অঞ্চল নজরদারি করছে, তা পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। এ নিয়ে স্থানীয় বিএসএফ ক্যাম্পে বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন মুর্মু। সীমান্তে ঠিক কি কারণে বিজেপি নেতাদের এমন আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে,তা এখনো স্পষ্ট করেনি ভারত সরকার।বিশেষ কোন নির্দেশনা রয়েছে কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায় নি।তবে দলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নজরে রাখার জন্য জনপ্রতিনিধিদের আগেই সতর্ক করা হয়েছিল। তবে, সুনির্দিষ্ট কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি।তবে, সীমান্তে বিজেপি নেতাদের আকস্মিক তৎপরতা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা, তা নিয়ে বিরোধীদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে বিজেপির তৎপরতা রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সীমান্তে নিরাপত্তা এবং জনগণের আস্থার প্রসঙ্গকে
সামনে রেখে বিজেপি সীমান্তে অবস্থান দৃঢ় করতে চাইছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।
অঞ্চল নজরদারি করছে, তা পর্যবেক্ষণ করেন তিনি। এ নিয়ে স্থানীয় বিএসএফ ক্যাম্পে বাহিনীর কর্তাদের সঙ্গে বৈঠকও করেন মুর্মু। সীমান্তে ঠিক কি কারণে বিজেপি নেতাদের এমন আনাগোনা বৃদ্ধি পেয়েছে,তা এখনো স্পষ্ট করেনি ভারত সরকার।বিশেষ কোন নির্দেশনা রয়েছে কিনা তা এখনো নিশ্চিত হওয়া যায় নি।তবে দলের অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, সীমান্ত এলাকার পরিস্থিতি নজরে রাখার জন্য জনপ্রতিনিধিদের আগেই সতর্ক করা হয়েছিল। তবে, সুনির্দিষ্ট কোনও নির্দেশ দেওয়া হয়নি।তবে, সীমান্তে বিজেপি নেতাদের আকস্মিক তৎপরতা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত কিনা, তা নিয়ে বিরোধীদের মধ্যে আলোচনা শুরু হয়েছে। বিশেষ করে, আসন্ন লোকসভা নির্বাচনের আগে সীমান্তবর্তী অঞ্চলে বিজেপির তৎপরতা রাজনৈতিকভাবে গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা। সীমান্তে নিরাপত্তা এবং জনগণের আস্থার প্রসঙ্গকে
সামনে রেখে বিজেপি সীমান্তে অবস্থান দৃঢ় করতে চাইছে বলে ধারণা করা হচ্ছে।



