ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
ক্যু করে পদচ্যুত করতে ব্যর্থ হয়ে ইউনুসের কাছে রাষ্ট্রপতি এখন অচ্ছুৎ!
সংস্কৃতি মন্ত্রণালয়ের লুটপাট: জুলাইয়ের খুনিদের আসল চেহারা
ফেব্রুয়ারিতে ভোট, নাকি সংঘর্ষ—সংকটময় মোড়ে বাংলাদেশ
বিচারের নামে শেখ হাসিনার সাথে চলছে অবিচার, বিশ্বে নিন্দিত বাংলাদেশ
ইনিয়ে-বিনিয়ে পাকিস্তানকে মহিমান্বিত করার চেষ্টা, জুতা মেরে বাঙালির জবাব!
একটি জাতিকে পঙ্গু করতেই রাও ফরমানের নীলনকশা, বাস্তবায়নে জামাত
প্রহসন নির্বাচনের তফসিল ঘোষণা, জনগণের রায় ছাড়াই ক্ষমতার বন্দোবস্ত মানবে না দেশ
বরখাস্ত হচ্ছেন শেকৃবির ১৮ কর্মকর্তা-কর্মচারী
শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের (শেকৃবি) ১৮ জন কর্মকর্তা-কর্মচারী সাময়িক বরখাস্ত হতে যাচ্ছেন। জুলাই আন্দোলনে শিক্ষার্থীদের বিপক্ষে অবস্থান এবং স্বৈরাচারী সরকারের অনুগতদের প্রত্যক্ষভাবে সহযোগিতা ও আন্দোলন দমনে তাদের সংশ্লিষ্টতার অভিযোগে বুধবার বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেট সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।
সাময়িক বরখাস্ত হতে যাচ্ছেন হুমায়ুন কবির (ডেপুটি রেজিস্ট্রার), মোশাররফ হোসেন (অতিরিক্ত পরিচালক বহিরাঙ্গন), মোস্তফা কামাল রিপন (সাবেক জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক), শহিদুল ইসলাম (ডেপুটি রেজিস্ট্রার), ইব্রাহিম খলিল (ডেপুটি রেজিস্ট্রার), ইলিয়াছুর রহমান ও শামসুল হক সাগর। কর্মচারীদের মধ্যে রয়েছেন পলাশ কান্তি, শ্যামল চন্দ্র, জামান সরকার, আরিফুল ইসলাম, আলামিন, রুবেল, লুৎফর রহমান, কামাল, জমিরউদ্দীন, সঞ্জিত সিংহ।
উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. বেলাল হোসেন বলেন, সাত সদস্যবিশিষ্ট তদন্ত কমিটির সুপারিশে সাত
কর্মকর্তা ও ১১ জন কর্মচারীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হবে। তদন্ত কমিটির পর্যবেক্ষণে অভিযুক্তদের দলীয় আনুগত্যের মাধ্যমে প্রশাসনের সহায়তায় আন্দোলন দমন এবং শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করার তথ্য উঠে আসে। উল্লেখ্য, একই সভায় ১২ জন শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত আসে। একই সঙ্গে সাবেক উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মন্ত্রণালয়ে তথ্য পাঠানো হয়েছে।
কর্মকর্তা ও ১১ জন কর্মচারীকে সাময়িকভাবে বরখাস্ত করা হবে। তদন্ত কমিটির পর্যবেক্ষণে অভিযুক্তদের দলীয় আনুগত্যের মাধ্যমে প্রশাসনের সহায়তায় আন্দোলন দমন এবং শিক্ষার্থীদের ভয়ভীতি প্রদর্শন করার তথ্য উঠে আসে। উল্লেখ্য, একই সভায় ১২ জন শিক্ষককে সাময়িক বরখাস্তের সিদ্ধান্ত আসে। একই সঙ্গে সাবেক উপাচার্য, উপ-উপাচার্য ও ট্রেজারারের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে মন্ত্রণালয়ে তথ্য পাঠানো হয়েছে।



