ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পদ্মায় নৌকা ডুবে নিখোঁজ ৪ শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার
রাজশাহীর পদ্মা নদীতে নৌকাডুবির ঘটনায় নিখোঁজ চার শ্রমিকের মরদেহ উদ্ধার হয়েছে। গত সোমবার রাতে পদ্মা নদীর চরখানপুর এলাকা থেকে লাশগুলো উদ্ধার করেন স্থানীয়রা। মৃতরা হলেন– চর মাজারদিয়া গ্রামের এনামুলের ছেলে মো. রাজু (২২), এন্তাজুলের ছেলে মো. সবুজ (২০), খলিলের ছেলে মোহাম্মদ আলী (৩৮) এবং কালামের ছেলে মো. ফারুক (১৯)। তারা সবাই চর মাজারদিয়ার বাসিন্দা।
গত রোববার সন্ধ্যা ৭টার দিকে ছোট নৌকায় অতিরিক্ত যাত্রী নিয়ে রাজশাহী শহরের ওপারে ভারতীয় সীমান্তের কাছে চর মাজারদিয়াসংলগ্ন পদ্মা নদীতে স্রোতের কবলে পড়ে নৌকাটি ডুবে যায়।
এলাকাবাসী জানান, ডুবে যাওয়া ওই ছোট নৌকায় ১৬ শ্রমিক ছিলেন। তারা মিডলচরে টমেটোর জমিতে কাজ করে ফিরছিলেন। ১২ জন সাঁতরে তীরে
উঠতে পারলেও চারজন নিখোঁজ হন। সোমবার সকাল ৬টা থেকে ১১টা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চালায় সার্ভিসের ডুবুরি দল। নদী উত্তাল ছিল। লাশ ভেসে ওঠার খবর পেয়ে স্থানীয়রা রাত সাড়ে ১০টার দিকে পদ্মা নদীর চরখানপুরে প্রথমে রাজু ও মোহাম্মদ আলীর মরদেহ উদ্ধার করেন। রাত ২টার দিকে উদ্ধার হয় সবুজ ও ফারুকের মরদেহ। সবুজের ভগ্নিপতি মোজারুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজদের উদ্ধারে নদীতে নৌকা নিয়ে টহল দিচ্ছিলাম। মরদেহ উদ্ধারের পর গতকাল সকালে চর মাজারদিয়ারে জানাজা শেষে চারজনকে দাফন করা হয়েছে।
উঠতে পারলেও চারজন নিখোঁজ হন। সোমবার সকাল ৬টা থেকে ১১টা পর্যন্ত উদ্ধার অভিযান চালায় সার্ভিসের ডুবুরি দল। নদী উত্তাল ছিল। লাশ ভেসে ওঠার খবর পেয়ে স্থানীয়রা রাত সাড়ে ১০টার দিকে পদ্মা নদীর চরখানপুরে প্রথমে রাজু ও মোহাম্মদ আলীর মরদেহ উদ্ধার করেন। রাত ২টার দিকে উদ্ধার হয় সবুজ ও ফারুকের মরদেহ। সবুজের ভগ্নিপতি মোজারুল ইসলাম বলেন, দুর্ঘটনার পর থেকেই নিখোঁজদের উদ্ধারে নদীতে নৌকা নিয়ে টহল দিচ্ছিলাম। মরদেহ উদ্ধারের পর গতকাল সকালে চর মাজারদিয়ারে জানাজা শেষে চারজনকে দাফন করা হয়েছে।