
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

দখলদাররা গিলে খাচ্ছে কীর্তনখোলা নদী

ছাত্র-জনতাকে জড়িয়ে ধরে অঝোরে কাঁদলেন ইউএনও

সুন্দরবনে দস্যুদের কবল থেকে ৯ জেলে উদ্ধার, আটক ২

বোনকে হত্যাচেষ্টা মামলায় ব্যাংক কর্মকর্তার কারাদণ্ড

এনসিপি নেতার চাঁদাবাজি, মবসন্ত্রাস ও দখলবাণিজ্যে অতিষ্ঠ স্থানীয়রা, মানববন্ধনে নিন্দা

ভয়াবহ লোডশেডিংয়ে বিপর্যস্ত দেশ: বন্ধ কয়েকটি বড় বিদ্যুৎকেন্দ্র

ইউনূস সরকারের অধীনে জঙ্গিবাদের উত্থান, দেশে বেড়েছে সংখ্যালঘু নির্যাতন
নদীর পানিতে বন্দি ১৩ পরিবার

দিনাজপুরের খানসামা উপজেলার আলোকঝাড়ি ইউনিয়নের বাসুলী এলাকায় আত্রাই নদীর বুকজুড়ে ভেসে আছে ছোট্ট এক চর ‘মাঝিয়ালির চর’। চারপাশে নদীর ঢেউ আর সবুজ প্রকৃতির মাঝে মাত্র ১৩ টি পরিবার প্রায় ২০ একরের এ চরে বসবাস করছে।
সরেজমিনে শুক্রবার (১৫ আগস্ট) সকালে খোঁজ নিয়ে জানা যায়, শীত-গ্রীষ্মে এখানকার জীবন চলে চাষাবাদ, গরু-ছাগল ও হাঁস-মুরগি পালনের মাধ্যমে। কিন্তু বর্ষা এলে পুরো দৃশ্যপট বদলে যায়। টানা বৃষ্টিতে নদীর পানি বেড়ে চরটি জলবেষ্টিত হয়ে পড়ে। তখন অসুস্থ রোগী বা জরুরি কাজে পারাপার হতে হয় কষ্ট করে, কারণ নিজেদের কোনো নৌকা নেই। ভাড়া করে নৌকা ব্যবহার করলেও তা অনিয়মিত এবং সময়সাপেক্ষ।
স্থানীয় বৃদ্ধ আব্দুল লতিফ বলেন, “ ৭১
সালে যুদ্ধের পর থেকেই এখানে বসবাস শুরু। বর্ষায় নদীর পানি বাড়লে আমরা পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাই। অসুস্থ হলে বা জরুরি কাজে বাইরে যেতে অন্যের নৌকা ভাড়া করতে হয়। অনেক সময় নৌকা পাওয়া যায় না, ভোগান্তিতে থাকি।” মাঝিয়ালির চরের বাসিন্দা সোহেল ইসলাম বলেন, “বর্ষায় বাজার করা থেকে শুরু করে স্কুলে যাওয়া সবকিছুই ভোগান্তিকর হয়ে যায়। বিশেষ করে কেউ অসুস্থ হলে চিন্তা বেড়ে যায়। আমাদের নিজের একটি নৌকা থাকলে এই কষ্ট অনেকটাই কমে যেত।” আলোকঝাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান জানান, “ এর আগে তাদের যাতায়াতের জন্য নৌকা দেওয়া হয়েছিল বর্তমানে সেটি ব্যবহার অনুপযোগী। ইউএনও মহোদয়ের নির্দেশে পুনরায় নৌকা তৈরীর কাজ শুরু হয়েছে। আশা করি
শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে।” এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান সরকার বলেন, “মাঝিয়ালির চরের যাতায়াত সমস্যা সম্পর্কে জানার পরে আমরা সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। জরুরি পরিস্থিতিতে যেন তারা নৌকায় যাতায়াত করতে পারে, সে বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।”
সালে যুদ্ধের পর থেকেই এখানে বসবাস শুরু। বর্ষায় নদীর পানি বাড়লে আমরা পুরোপুরি বিচ্ছিন্ন হয়ে যাই। অসুস্থ হলে বা জরুরি কাজে বাইরে যেতে অন্যের নৌকা ভাড়া করতে হয়। অনেক সময় নৌকা পাওয়া যায় না, ভোগান্তিতে থাকি।” মাঝিয়ালির চরের বাসিন্দা সোহেল ইসলাম বলেন, “বর্ষায় বাজার করা থেকে শুরু করে স্কুলে যাওয়া সবকিছুই ভোগান্তিকর হয়ে যায়। বিশেষ করে কেউ অসুস্থ হলে চিন্তা বেড়ে যায়। আমাদের নিজের একটি নৌকা থাকলে এই কষ্ট অনেকটাই কমে যেত।” আলোকঝাড়ি ইউপি চেয়ারম্যান খলিলুর রহমান জানান, “ এর আগে তাদের যাতায়াতের জন্য নৌকা দেওয়া হয়েছিল বর্তমানে সেটি ব্যবহার অনুপযোগী। ইউএনও মহোদয়ের নির্দেশে পুনরায় নৌকা তৈরীর কাজ শুরু হয়েছে। আশা করি
শিগগিরই সমস্যার সমাধান হবে।” এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) কামরুজ্জামান সরকার বলেন, “মাঝিয়ালির চরের যাতায়াত সমস্যা সম্পর্কে জানার পরে আমরা সরেজমিনে পরিদর্শন করেছি। জরুরি পরিস্থিতিতে যেন তারা নৌকায় যাতায়াত করতে পারে, সে বিষয়ে দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার চেষ্টা করা হচ্ছে।”