 
                                                        
                                ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স                            
                        আরও খবর
 
                                বাগেরহাটে নৃশংস রাজনৈতিক হত্যাকাণ্ড: হাত-পা বাঁধা অবস্থায় প্রবীণ আওয়ামী লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার, তীব্র উত্তেজনা
 
                                ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
 
                                কারাগারে চিকিৎসা না পেয়ে আরও এক বর্ষীয়ান আওয়ামী লীগ নেতার মৃত্যু
 
                                ফেনীতে চিকিৎসকের বাড়িতে ডাকাতি, আটক যুবদল নেতা কারাগারে
 
                                মধ্যনগরে আওয়ামী লীগ অফিস পুড়িয়ে দিলো জামায়াত বিএনপি
 
                                নোয়াখালীর শীর্ষ সন্ত্রাসী যুবদল ক্যাডার চান মিয়া অস্ত্রসহ গ্রেফতার
 
                                ইউনূস সরকারের সমালোচনা করে ফেসবুকে রিল: গ্রেফতার ১৯ বছরের ছাত্রলীগ সদস্য ফাইজা
নওগাঁয় স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতা নিতাই চন্দ্রকে জবাই করে হত্যা
 
                             
                                               
                    
                         নিতাই চন্দ্র দাস হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এবং পূজা উদযাপন পরিষদেরও গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছিলেন।
নওগাঁ প্রতিনিধি
নওগাঁর ধামইরহাটে রাস্তার পাশ থেকে নিতাই চন্দ্র দাস (৩৫) নামের এক স্বেচ্ছাসেবক লীগ নেতার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ।
গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার ফতেপুর-চকগৌরী গ্রামীণ রাস্তার পাশ থেকে মরদেহটি উদ্ধার করা হয়। নিহত নিতাই চন্দ্র দাস উপজেলার আড়ানগর ইউনিয়নের সেননগর রবিদাস পাড়া এলাকার বিনয় দাসের ছেলে।
তিনি আড়ানগর ইউনিয়ন স্বেচ্ছাসেবক লীগের যুগ্ম-সাধারণ সম্পাদক ছিলেন। পাশাপাশি হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টান ঐক্য পরিষদ এবং পূজা উদযাপন পরিষদেও গুরুত্বপূর্ণ পদে দায়িত্ব পালন করছিলেন তিনি।
নিহতের পরিবার ও স্থানীয় সূত্রে জানা যায়, গত সোমবার দুপুরে নিতাই চন্দ্র দাস নিজ বাড়ি থেকে বের 
হন। সন্ধ্যার পরও তিনি বাড়িতে ফেরেননি। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। একপর্যায়ে ফতেপুর-চকগৌরী রাস্তার পাশে তার মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে। নিতাইয়ের মাথায় মারাত্মক জখমের চিহ্ন রয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। জুলাই-আগস্টের দাঙ্গা-পরবর্তী উত্তেজনাপূর্ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কিছুদিন আগে স্থানীয় বিএনপি কর্মীদের সঙ্গে নিতাইয়ের বাকবিতণ্ডা হয়। ঘটনার পর তিনি নিজের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন এবং থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গিয়েছিলেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এলাকাবাসীর ধারণা, থানায় জিডি করার পর ফেরার পথে নিতাই চন্দ্র দাসকে অপহরণ করে অন্যত্র হত্যা করা হয় এবং পরে ধানক্ষেতে লাশ ফেলে রেখে যাওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,
নিতাই চন্দ্র দাস তার সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন শিক্ষিত ও সমাজসেবী যুবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। সামাজিক সালিশ ও দরবারে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতেন তিনি। এ কারণে তিনি অনেকের বিরাগভাজন হয়ে উঠেছিলেন বলে স্থানীয়দের ধারণা। ধামইরহাট থানার ওসি ইমাম জাফর জানান, ঘটনাটি তদন্তাধীন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি হত্যাকাণ্ড বলেই নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে হত্যার কারণ ও জড়িতদের শনাক্তে পুলিশ কাজ করছে। আরও সংখ্যালঘু হত্যা নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে নিজ দোকানে নারায়ণ চন্দ্র (৪২) নামের এক মুদি দোকানদারকে জবাই করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। গত সোমবার রাত ১১টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। উপজেলার বসুন্ধরা মোড়ের মুদি দোকানদার ছিলেন এ যুবক। এ ব্যাপারে নেত্রকোনা জেলা পুলিশের মুখপাত্র হাফিজুল ইসলাম বলেন,
ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে মানিকগঞ্জ পৌরসভার পোড়রা এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে সামায়েল হাসদা (৩০) নামে এক এনজিও কর্মকর্তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বিকেলে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সামায়েল রাজশাহীর গোড়াগাড়ী উপজেলার চানলাই গ্রামের সরকার হাসদার ছেলে। তিনি মানিকগঞ্জে বারসিক নামে একটি এনজিওর সহযোগী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি এস এম আমান উল্লাহ জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সামায়েল হাসদা ‘স্ট্রোক’ করে মারা যেতে পারে।
                    
                                                          
                    
                    
                                    হন। সন্ধ্যার পরও তিনি বাড়িতে ফেরেননি। এরপর থেকে তার মোবাইল ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। একপর্যায়ে ফতেপুর-চকগৌরী রাস্তার পাশে তার মরদেহটি পড়ে থাকতে দেখা যায়। খবর পেয়ে পুলিশ ঘটনাস্থল থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করে। নিতাইয়ের মাথায় মারাত্মক জখমের চিহ্ন রয়েছে বলে জানান স্থানীয়রা। জুলাই-আগস্টের দাঙ্গা-পরবর্তী উত্তেজনাপূর্ণ রাজনৈতিক পরিস্থিতিতে কিছুদিন আগে স্থানীয় বিএনপি কর্মীদের সঙ্গে নিতাইয়ের বাকবিতণ্ডা হয়। ঘটনার পর তিনি নিজের নিরাপত্তা নিয়ে উদ্বিগ্ন ছিলেন এবং থানায় সাধারণ ডায়েরি (জিডি) করতে গিয়েছিলেন বলে একটি সূত্র জানিয়েছে। এলাকাবাসীর ধারণা, থানায় জিডি করার পর ফেরার পথে নিতাই চন্দ্র দাসকে অপহরণ করে অন্যত্র হত্যা করা হয় এবং পরে ধানক্ষেতে লাশ ফেলে রেখে যাওয়া হয়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে,
নিতাই চন্দ্র দাস তার সম্প্রদায়ের মধ্যে একজন শিক্ষিত ও সমাজসেবী যুবক হিসেবে পরিচিত ছিলেন। সামাজিক সালিশ ও দরবারে নিয়মিত অংশগ্রহণ করতেন তিনি। এ কারণে তিনি অনেকের বিরাগভাজন হয়ে উঠেছিলেন বলে স্থানীয়দের ধারণা। ধামইরহাট থানার ওসি ইমাম জাফর জানান, ঘটনাটি তদন্তাধীন রয়েছে। প্রাথমিকভাবে এটি একটি হত্যাকাণ্ড বলেই নিশ্চিত হওয়া গেছে। তবে হত্যার কারণ ও জড়িতদের শনাক্তে পুলিশ কাজ করছে। আরও সংখ্যালঘু হত্যা নেত্রকোনার মোহনগঞ্জে নিজ দোকানে নারায়ণ চন্দ্র (৪২) নামের এক মুদি দোকানদারকে জবাই করে হত্যার ঘটনা ঘটেছে। গত সোমবার রাত ১১টার দিকে এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটে। উপজেলার বসুন্ধরা মোড়ের মুদি দোকানদার ছিলেন এ যুবক। এ ব্যাপারে নেত্রকোনা জেলা পুলিশের মুখপাত্র হাফিজুল ইসলাম বলেন,
ঘটনাস্থলে পুলিশ পাঠানো হয়েছে। বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখা হচ্ছে। এদিকে মানিকগঞ্জ পৌরসভার পোড়রা এলাকার একটি ভাড়া বাসা থেকে সামায়েল হাসদা (৩০) নামে এক এনজিও কর্মকর্তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। মঙ্গলবার বিকেলে তার মরদেহ উদ্ধার করা হয়। নিহত সামায়েল রাজশাহীর গোড়াগাড়ী উপজেলার চানলাই গ্রামের সরকার হাসদার ছেলে। তিনি মানিকগঞ্জে বারসিক নামে একটি এনজিওর সহযোগী কর্মকর্তা হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এ ব্যাপারে জানতে চাইলে মানিকগঞ্জ সদর থানার ওসি এস এম আমান উল্লাহ জানান, প্রাথমিকভাবে ধারণা করা হচ্ছে সামায়েল হাসদা ‘স্ট্রোক’ করে মারা যেতে পারে।



