
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

রাজধানীতে আজ কোথায় কী

খাটে মায়ের মরদেহ, ফ্লোরে পড়ে ছিল নিস্তেজ ২ সন্তান

রাজশাহীতে খাদ্যগুদামে নিম্নমানের চাল মজুদ, কোটি টাকার ধান্দায় যুক্ত সরকারি কর্মকর্তারা

উদ্ভট সব মন্তব্যের পর ক্ষমা চাইতে বাধ্য হলেন জামায়াতি বক্তা আমির হামজা

ভয় দেখিয়ে বারবার ধর্ষণে অপ্রাপ্তবয়স্ক মাদ্রাসাছাত্রী অন্তঃসত্ত্বা, জামায়াত কর্মী গ্রেপ্তার

জামিনেও মেলেনি মুক্তি: পুনঃগ্রেপ্তারের পর কারাগারে মৃত্যু আওয়ামী লীগ নেতার, পরিবারের দাবি- নির্যাতনে হত্যা

সাজাপ্রাপ্ত ৮ ছাত্রদল নেতা কারাগারে
দূর্গাপুজায় ঝুঁকিপূর্ণ জেলার তালিকায় চট্টগ্রামঃ উচ্চ ঝুঁকিতে পাঁচ জেলা

দেশে আসন্ন দূর্গাপুজা উপলক্ষে ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলোর মধ্যে নাম রয়েছে চট্টগ্রামের। সারাদেশে ২৯ জেলাকে ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে। এদের মধ্যে পাঁচটিকে উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ ও বাকি ২৪ টি জেলা মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে।
২০১৪ থেকে ২০২৫ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সংবাদমাধ্যম ও মানবাধিকার প্রতিবেদনে প্রকাশিত পূজা এবং অন্য সময়ে পূজামণ্ডপ ও শোভাযাত্রার রুট বা সংখ্যালঘু বাড়িঘরে হামলার ঘটনা বিশ্লেষণ করে এই ঝুঁকির মানচিত্র তৈরি করেছে ‘সম্প্রীতি যাত্রা’ নামের একটি সামাজিক প্ল্যাটফর্ম।
শনিবার রাজধানীর সেগুনবাগিচায় ঢাকা রিপোর্টার্স ইউনিটির (ডিআরইউ) সাগর–রুনী মিলনায়তনে ‘সম্প্রীতি যাত্রা’র এক সংবাদ সম্মেলনে এ তথ্য তুলে ধরা হয়।
তালিকায় ‘মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ’ জেলা হিসেবে নাম রয়েছে চট্টগ্রামের।
এছাড়া যে পাঁচটি জেলা উচ্চ ঝুঁকিপূর্ণ সেগুলো
হলো- ঢাকা, রংপুর, যশোর, চাঁদপুর ও নোয়াখালী। এবং মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রাম,বান্দরবান, গাজীপুর, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, পাবনা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, গাইবান্ধা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, খুলনা, কুষ্টিয়া, সুনামগঞ্জ, বরিশাল, পটুয়াখালী ও নেত্রকোনা। দেশের অন্য জেলাগুলোকে নিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছে প্ল্যাটফর্মটি। অনুষ্ঠানে সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের মতো বিভাজন ও নিপীড়নের নীতিতে এগুচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। আওয়ামী লীগ আমলে সাম্প্রদায়িক হামলা ও ভিন্নমতের ওপর নিপীড়নের একটি ঘটনার বিচার হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারও একই পথে চলেছে। এ অবস্থা থেকে নাগরিকদের রক্ষা করতে প্রয়োজন সামাজিক গণপ্রতিরোধ। এতে আরোও বলা হয়, মন্দির-মসজিদ, মাজার-আখড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সুরক্ষায়ও অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থতার
পরিচয় দিয়েছে। উপরন্তু মাত্রা বিবেচনায় এই জনগোষ্ঠীর মানুষের ওপর উগ্রবাদীদের সংঘবদ্ধ আক্রমণ বেড়েছে। এক্ষেত্রে আক্রমণকারী মবকে ‘প্রেশার গ্রুপ’ সাব্যস্ত করে সবধরনের নিপীড়নবাদী তৎপরতাকে বৈধতা দিয়ে চলেছে সরকার। সাংস্কৃতিক কর্মী বিথী ঘোষের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন লেখক ও গবেষক মীর হুযাইফা আল মামদূহ। বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক মাহা মির্জা, চিন্তক ও শিল্পী অরূপ রাহী, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাংগঠনিক সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, লেখক অ্যক্টিভিস্ট বাকি বিল্লাহ এবং সাংবাদিক রহমান মুফিজ।
হলো- ঢাকা, রংপুর, যশোর, চাঁদপুর ও নোয়াখালী। এবং মাঝারি ঝুঁকিপূর্ণ জেলাগুলো হচ্ছে- চট্টগ্রাম,বান্দরবান, গাজীপুর, ফরিদপুর, মানিকগঞ্জ, রাজবাড়ী, কুমিল্লা, ব্রাহ্মণবাড়িয়া, লক্ষ্মীপুর, ফেনী, পাবনা, চাঁপাইনবাবগঞ্জ, নাটোর, লালমনিরহাট, দিনাজপুর, গাইবান্ধা, সাতক্ষীরা, বাগেরহাট, খুলনা, কুষ্টিয়া, সুনামগঞ্জ, বরিশাল, পটুয়াখালী ও নেত্রকোনা। দেশের অন্য জেলাগুলোকে নিম্ন ঝুঁকিপূর্ণ বলে মনে করছে প্ল্যাটফর্মটি। অনুষ্ঠানে সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ফ্যাসিবাদী আওয়ামী লীগ সরকারের মতো বিভাজন ও নিপীড়নের নীতিতে এগুচ্ছে অন্তর্বর্তী সরকার। আওয়ামী লীগ আমলে সাম্প্রদায়িক হামলা ও ভিন্নমতের ওপর নিপীড়নের একটি ঘটনার বিচার হয়নি। অন্তর্বর্তী সরকারও একই পথে চলেছে। এ অবস্থা থেকে নাগরিকদের রক্ষা করতে প্রয়োজন সামাজিক গণপ্রতিরোধ। এতে আরোও বলা হয়, মন্দির-মসজিদ, মাজার-আখড়া ও প্রান্তিক জনগোষ্ঠীর সুরক্ষায়ও অন্তর্বর্তী সরকার সম্পূর্ণ ব্যর্থতার
পরিচয় দিয়েছে। উপরন্তু মাত্রা বিবেচনায় এই জনগোষ্ঠীর মানুষের ওপর উগ্রবাদীদের সংঘবদ্ধ আক্রমণ বেড়েছে। এক্ষেত্রে আক্রমণকারী মবকে ‘প্রেশার গ্রুপ’ সাব্যস্ত করে সবধরনের নিপীড়নবাদী তৎপরতাকে বৈধতা দিয়ে চলেছে সরকার। সাংস্কৃতিক কর্মী বিথী ঘোষের সঞ্চালনায় সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্য উত্থাপন করেন লেখক ও গবেষক মীর হুযাইফা আল মামদূহ। বক্তব্য রাখেন জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের অর্থনীতি বিভাগের শিক্ষক মাহা মির্জা, চিন্তক ও শিল্পী অরূপ রাহী, উদীচী শিল্পী গোষ্ঠীর সাংগঠনিক সম্পাদক জামসেদ আনোয়ার তপন, কবি ফেরদৌস আরা রুমী, লেখক অ্যক্টিভিস্ট বাকি বিল্লাহ এবং সাংবাদিক রহমান মুফিজ।