ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পাহাড়ে শান্তি ফেরাতে চুক্তি বাস্তবায়নই একমাত্র পথ
ইউনূসের দুঃশাসনে আইন শৃঙ্খলার চরম অবনিত, নিরাপদ না আদালতও
“গান পাউডার ছিটাইলে ভাই আগুন ধরে বেশি, এটা ভাই করা হইছে, এটা পূর্বপরিকল্পিত” – কড়াইল বাসী
সিলেট জেলে বন্দিদের নির্যাতন ও প্রশাসনিক অমানবিকতা, নেতৃত্ব দিচ্ছেন জেলার তরিকুল
আগুনে সর্বস্বান্ত কড়াইল বস্তিবাসীর পাশে ‘বিপ্লবী’ ছাত্রনেতা রানা শিকদার: ধ্বংসস্তূপের মাঝে পৌঁছে দিলেন শীতবস্ত্র
দিনাজপুরের হাকিমপুরে আ.লীগ নেতা ও সাবেক ইউপি সদস্যকে চোখ উপড়ে নির্মমভাবে হত্যা
জমি নিয়ে দুপক্ষের সংঘর্ষে নিহত ৩
দুধ দিয়ে গোসল করে জুয়া খেলা ছাড়লেন যুবক
কিশোরগঞ্জের কটিয়াদিতে দুধ দিয়ে গোসল করে জুয়া খেলা ছাড়লেন আল আমিন (৩০) নামে এক যুবক। সোমবার (০১ সেপ্টেম্বর) দুপুরে উপজেলার কটিয়াদি বাসস্ট্যান্ড এলাকায় এ ঘটনায় ঘটে।
গোসলের সেই মুহূর্তে ধারণ করা ভিডিও সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভাইরাল হয়। আল আমিন আচমিতা ইউনিয়নের অষ্টগড়িয়া এলাকার সুলতান উদ্দিনের ছেলে।
জানা যায়, আল আমিন পেশায় একজন পিকআপচালক। পাশাপাশি দুটি টমটম ও দুটি পিকআপের মালিক। গত এক বছর ধরে অনলাইনে জুয়া-নাইন অ্যাপসের মাধ্যমে জুয়া খেলে এখন পর্যন্ত ৮ লাখ টাকা হেরেছেন। শুধু তাই নয় জুয়ার নেশায় তার একটি টমটম ও পিকআপ বিক্রি করে দিয়েছেন। এখন প্রায় নিঃস্ব হয়ে গেছেন।
আল আমিনের চাচা এখলাস মিয়া জানান, লিমন আমার সাথে আগে
মেশিনারিজের ব্যবসা করত। কর্মট থাকায় মেশিনের ইঞ্জিন চালিত টমটম ও পিকআপ ক্রয় করে। ভালোই চলছিল তার সংসার। গত এক বছরে অনলাইন জুয়ায় আসক্ত হয়ে দুটি গাড়ি বিক্রি করে দেয়। এখন অর্থনৈতিকভাবেও দুর্বল হয়ে গেছে। আমাদের কাছে এখন কথা দিয়েছে আর কোনোদিন জুয়া খেলবে না। এ কারণে দুপুরে কটিয়াদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় লিমন মিস্ত্রির গ্যারেজের সামনে ৬ কেজি দুধ দিয়ে গোসল করেছে। আমরাও দোয়া করি সে আর জুয়া খেলায় যেন না যায়। আল আমিন জানায়, স্থানীয়দের কাছ থেকে অনলাইন জুয়া খেলা শিখেছি। তাদের খেলা দেখে আমিও খেলেছি। আমি পিকআপ চালাই। জুয়া খেলে আমার জীবন শেষ। গত এক বছরে আমার ৮ লাখ টাকা গেছে।
আমার ৪টি গাড়ির মধ্যে ২টি গাড়ি বিক্রি করেছি। আমি সবার কাছে দোয়া চাই । আমি যত দিন বেঁচে থাকব ততদিন আর কোনোদিন জুয়া খেলব না।
মেশিনারিজের ব্যবসা করত। কর্মট থাকায় মেশিনের ইঞ্জিন চালিত টমটম ও পিকআপ ক্রয় করে। ভালোই চলছিল তার সংসার। গত এক বছরে অনলাইন জুয়ায় আসক্ত হয়ে দুটি গাড়ি বিক্রি করে দেয়। এখন অর্থনৈতিকভাবেও দুর্বল হয়ে গেছে। আমাদের কাছে এখন কথা দিয়েছে আর কোনোদিন জুয়া খেলবে না। এ কারণে দুপুরে কটিয়াদী বাসস্ট্যান্ড এলাকায় লিমন মিস্ত্রির গ্যারেজের সামনে ৬ কেজি দুধ দিয়ে গোসল করেছে। আমরাও দোয়া করি সে আর জুয়া খেলায় যেন না যায়। আল আমিন জানায়, স্থানীয়দের কাছ থেকে অনলাইন জুয়া খেলা শিখেছি। তাদের খেলা দেখে আমিও খেলেছি। আমি পিকআপ চালাই। জুয়া খেলে আমার জীবন শেষ। গত এক বছরে আমার ৮ লাখ টাকা গেছে।
আমার ৪টি গাড়ির মধ্যে ২টি গাড়ি বিক্রি করেছি। আমি সবার কাছে দোয়া চাই । আমি যত দিন বেঁচে থাকব ততদিন আর কোনোদিন জুয়া খেলব না।



