ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
পুতিনের হেলিকপ্টারে শক্তিশালী হচ্ছে বাংলাদেশ
এবার বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা থেকে পদত্যাগ করছেন পুতুল?
বিডিআর হত্যায় বিচার ও কমিশন গঠনে ৬ দফা
রেলের উন্নয়নে ৪৪ কোটি দেবে দক্ষিণ কোরিয়া
যুক্তরাজ্যে বিশাল সাম্রাজ্য
দেশে চারজনসহ সারা বিশ্বে কারাবন্দি ৩৬১ সাংবাদিক
সীমান্তে উসকানিদাতাদের চরম মূল্য দিতে হবে: আখতার হোসেন
তিনটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা আমার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ শুরু করে: জুলকারনাইন সায়ের
আল-জাজিরায় 'অল দ্যা প্রাইম মিনিস্টার্স মেন' প্রামাণ্যচিত্রটি সম্প্রচারের পর বাংলাদেশ সরকারের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার প্রশাসন সাংবাদিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে যুক্তরাজ্যের খ্যাতনামা ব্যারিস্টার ডেসমন্ড ব্রাউনি কেসির সাথে যোগাযোগ করেছিল।
সম্প্রতি গণভবন থেকে যুক্তরাজ্যভিত্তিক সংবাদমাধ্যম দ্য সানডে টাইমসের উদ্ধার করা একটি নথিতে ওই যোগাযোগের তথ্য বেরিয়ে এসেছে। গণভবনে শেখ হাসিনার শোবার ঘরে জীর্ণ দশায় ছিল নথিটি। ওই নথির তথ্য অনুযায়ী, ২০২১ সালের ফেব্রুয়ারিতে বাংলাদেশ হাইকমিশনের কর্মকর্তারা ব্রাউনি’র সাথে বৈঠক করে এবং তার পরামর্শ গ্রহণ করে। এরপর, ব্রাউনি এবং তার আইনজীবী শেখ হাসিনার সরকারের বিভিন্ন পরামর্শ দেন।
এ প্রসঙ্গে সাংবাদিক জুলকারনাইন সায়ের এক ফেসবুক পোস্টে লিখেছেন, "ভারতীয় গোয়েন্দা সংস্থার সঙ্গে জেনারেল আজিজের সম্পর্ক ছিল।
তাদের পরামর্শে কয়েকশ' সামরিক কর্মকর্তাকে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল এবং সশস্ত্র বাহিনীতে ভারতীয় সিডিএস প্রথা চালু করার পরিকল্পনা ছিল।" তিনি জানান, অল দ্যা প্রাইম মিনিস্টার্স মেন প্রচারের পর এসব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। সায়ের জানান, প্রতিবেদন প্রকাশের পর তিনটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ শুরু করে। ভারতের হাইকমিশনও তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। নিরাপত্তাহীনতা ও চাপের কারণে, আল-জাজিরা সায়ের এবং তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে স্থানান্তরিত করে। "আমাদের পুরনো জীবন ছেড়ে নতুন জীবন শুরু করতে হয়েছিল," বলেন সায়ের।
তাদের পরামর্শে কয়েকশ' সামরিক কর্মকর্তাকে চাকরি ছাড়তে বাধ্য করা হয়েছিল এবং সশস্ত্র বাহিনীতে ভারতীয় সিডিএস প্রথা চালু করার পরিকল্পনা ছিল।" তিনি জানান, অল দ্যা প্রাইম মিনিস্টার্স মেন প্রচারের পর এসব পরিকল্পনা ভেস্তে যায়। সায়ের জানান, প্রতিবেদন প্রকাশের পর তিনটি দেশের গোয়েন্দা সংস্থা তার গতিবিধি পর্যবেক্ষণ শুরু করে। ভারতের হাইকমিশনও তার সঙ্গে যোগাযোগ করে। নিরাপত্তাহীনতা ও চাপের কারণে, আল-জাজিরা সায়ের এবং তার পরিবারকে যুক্তরাজ্যে স্থানান্তরিত করে। "আমাদের পুরনো জীবন ছেড়ে নতুন জীবন শুরু করতে হয়েছিল," বলেন সায়ের।