ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
নির্বাচক মঞ্জুর বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ জাহানারার
ইসলামিক সলিডারিটি গেমসে ১৪ গোলের ম্যাচে দুর্দান্ত জয় আফগানদের
বিশ্বকাপ জেতার স্বপ্ন নিয়ে রোনালদোর বিস্ফোরক মন্তব্য
সালাউদ্দিনের পদত্যাগপত্র গ্রহণ করেছে বিসিবি
ভারত দলে সুনীল নেই, স্কোয়াড দিল বাংলাদেশও
অধিনায়ক হয়েই দুঃসংবাদ পেলেন আফ্রিদি
রোমাঞ্চকর ম্যাচে প্রোটিয়াদের হারিয়ে এগিয়ে গেলো পাকিস্তান
জাহানারার অভিযোগের নিরপেক্ষ তদন্ত চান ক্রিকেটাররা
নারী জাতীয় ক্রিকেট দলের সাবেক অধিনায়ক জাহানারা আলমের অভিযোগকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়েছেন মাশরাফি বিন মুর্তজা ও তামিম ইকবাল। পুরুষ ক্রিকেটের সাবেক এ দুই অধিনায়ক শুক্রবার ফেসবুকে নিজেদের ভেরিফায়েড পেজে এ আর্জি জানান। দেশের কিংবদন্তিতুল্য এ দুই ক্রিকেটার ছাড়াও ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ সজীব ভূঁইয়া প্রতিক্রিয়া ব্যক্ত করেন জাহানার আলমের অভিযোগকে কেন্দ্র করে। উপদেষ্টা জানান, ভুক্তভোগী নারী ক্রিকেটার চাইলে আইনি সহায়তা দেওয়া হবে। অস্ট্রেলিয়াপ্রবাসী জাহানারা আলমের সঙ্গে ফোনে যুব ও ক্রীড়া মন্ত্রণালয়ের প্রতিনিধি যোগাযোগ করেছেন বলে জানান তিনি।
বেশ কয়েকদিন ধরে দেশের নারী ক্রিকেটে অনিয়ম নিয়ে সোচ্চার ছিলেন জাহানারা আলম। বৃহস্পতিবার একটি ইউটিউব চ্যানেলকে খোলামেলা সাক্ষাৎকার দেন তিনি।
নারী দলের সাবেক নির্বাচক ও ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলাম, বিসিবি নারী বিভাগের ইনচার্জ তৌহিদ মাহমুদের (প্রয়াত) বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলেন তিনি। জাতীয় দলে খেলার সময় তাঁর সঙ্গে ঘটা তিক্ত অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেওয়ার এক পর্যায়ে কেঁদে ফেলেন এ নারী পেসার। জাহানারা আলমের অভিযোগের বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখতে বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে, কমিটি তদন্ত করে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেবে। কে বা কারা থাকছেন তদন্ত কমিটিতে এ ব্যাপারে কিছুই জানা যায়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে বিসিবি মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসনকে ফোন করে পাওয়া যায়নি। বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের
(আইসিসি) সভায় যোগ দিতে দুবাই থাকায় ফোনে কথা বলা সম্ভব হয়নি। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিজামউদ্দিন চৌধুরীও বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আইসিসির সভায় রয়েছেন। তারা দুজনে আজ দেশে ফিরলে কাল বা পরশু তদন্ত কমিটি গঠন করা হতে পারে বলে জানান, নারী কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক। স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিসিবির চাকরি থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হতে পারে বলে বলে জানান বিসিবির একজন পরিচালক। মঞ্জুরুল ইসলাম, তৌহিদ মাহমুদ ছাড়াও নারী দলের ফিজিও সুরাইয়া আক্তার, ম্যানেজার এসএম গোলাম ফাইয়াজ, কর্মকর্তা শরফরাজ নেওয়াজ বাবুর বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ করেন জাহানারা আলম। এই কর্মকর্তাদের কেউই কথা বলতে রাজি হননি। ২০২২ সালে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে
বিশ্বকাপে মঞ্জুরুল ইসলামের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে এক সাক্ষাৎকারে জানান জাহানারা আলম। এর আগে ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে বিসিবিকে লিখিত দিয়েছিলেন তিনি। বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সে অভিযোগ নারী কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান শফিউল আলম নাদেলকে দিয়েছিলেন। তিনি সাময়িক সমাধান করলেও পরবর্তী সময়ে সমস্যা বেড়েছে বলে অভিযোগ জাহানারা আলমের। জাতীয় দলের সাবেক এ ক্রিকেটার বলেন, ‘মেয়েরা ভয়ে অনেক কিছু বলে না।’ এই বক্তব্যের পর তামিম ইকবাল ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়ে লেখেন, ‘বিসিবি একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বটে। তবে আমি মনে করি, এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কিংবা সরকারি পর্যায়ে একটি স্বাধীন
তদন্ত কমিটি গঠন করা উচিত, যেখানে বিসিবিসংশ্লিষ্ট কেউ থাকবেন না, যাতে বিন্দুমাত্র পক্ষপাতের সুযোগ না থাকে। যত দ্রুত সম্ভব এই কমিটি গঠন করা উচিত ও সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ব্যাপারটিকে দেখা উচিত। দ্রুততার সঙ্গে তদন্ত শেষ করে দোষী যে-ই হোক, যার যতটুকু দায় থাকুক, উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘ভুক্তভোগী আরও নারী ক্রিকেটার মুখ খুলতে চায়।’ তামিম উন্মুক্ত আহ্বান জানান, মেয়েদের তিক্ত অভিজ্ঞতাগুলো খোলামেলাভাবে প্রকাশ করার জন্য। মাশরাফি বিন মুর্তজা লেখেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট ও গোটা ক্রীড়াঙ্গনের স্বার্থে জাহানারা আলমের প্রতিটি অভিযোগ বিসিবি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে আশা করি। আশা করি, বিসিবির তদন্ত কমিটি পুরোপুরি প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ
করবে এবং অভিযোগের সত্যতা পেলে দায়ীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে, যেন এসবের পুনরাবৃত্তি আর কখনও না হয়। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গন নিরাপদ হোক সবার জন্য।’ ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এ নিয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের দপ্তর থেকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। যেহেতু এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ, তিনি আইনি ব্যবস্থা নিতে চাইলে সেক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিশ্চিত করা হবে যেন জড়িত কেউ শাস্তি এড়িয়ে যেতে না পারে।’ তিনি যোগ করেন, ‘যৌন হয়রানির ঘটনা ক্রীড়াঙ্গনের জন্য বড় হুমকি। খেলাধুলার বিভিন্ন ক্ষেত্রেও আমরা এমন ঘটনা শুনেছি। দায়িত্বশীল জায়গা থেকে আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, যেন কেউ এমন অপরাধ করে পার পেয়ে যেতে
না পারে।’ জাহানারার অভিযোগ সম্পর্কে নারী জাতীয় দলের সাবেক ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলামের কাছে ফোনে জানতে চাওয়া হলে চীন থেকে তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় শৃঙ্খলা নিয়ে একরোখা ছিলাম। ফিজিও, ট্রেইনার, হেড কোচের পর ম্যানেজার বিষয়গুলো জানেন। মেয়েদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া আমার কাজ না। একেবারে ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ করা হয়েছে। সালমা খাতুন, যূঁথী রানী, নাহিদা আক্তার, রিতু, মনিরাও তো ছিল সে বিশ্বকাপে। আমি অন্যায় করলে তারাও তো জানবে। তারা বলছে না কেন? আমি যে কোনো বিচারের সম্মুখীন হতে রাজি আছি। দোষ পেলে শাস্তি মাথা পেতে নেব। আমি তো তবু বলতে পারছি, তৌহিদ ভাই তো মারা গেছেন। তাঁর পক্ষে কে দাঁড়াবে?’ বিসিবির তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে ফোন করা হলে জানাহানার আলম হোয়াটসঅ্যাপে উত্তর দেননি।
নারী দলের সাবেক নির্বাচক ও ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলাম, বিসিবি নারী বিভাগের ইনচার্জ তৌহিদ মাহমুদের (প্রয়াত) বিরুদ্ধে যৌন হয়রানির অভিযোগ তোলেন তিনি। জাতীয় দলে খেলার সময় তাঁর সঙ্গে ঘটা তিক্ত অভিজ্ঞতার বর্ণনা দেওয়ার এক পর্যায়ে কেঁদে ফেলেন এ নারী পেসার। জাহানারা আলমের অভিযোগের বিষয়টি ক্ষতিয়ে দেখতে বৃহস্পতিবার মধ্যরাতে একটি তদন্ত কমিটি গঠনের ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ ক্রিকেট বোর্ড (বিসিবি)। বিজ্ঞপ্তিতে লেখা হয়েছে, কমিটি তদন্ত করে ১৫ কার্যদিবসের মধ্যে রিপোর্ট জমা দেবে। কে বা কারা থাকছেন তদন্ত কমিটিতে এ ব্যাপারে কিছুই জানা যায়নি। এ প্রসঙ্গে জানতে বিসিবি মিডিয়া কমিটির চেয়ারম্যান আমজাদ হোসনকে ফোন করে পাওয়া যায়নি। বিসিবি সভাপতি আমিনুল ইসলাম বুলবুল আন্তর্জাতিক ক্রিকেট কাউন্সিলের
(আইসিসি) সভায় যোগ দিতে দুবাই থাকায় ফোনে কথা বলা সম্ভব হয়নি। প্রধান নির্বাহী কর্মকর্তা (সিইও) নিজামউদ্দিন চৌধুরীও বিসিবি সভাপতির সঙ্গে আইসিসির সভায় রয়েছেন। তারা দুজনে আজ দেশে ফিরলে কাল বা পরশু তদন্ত কমিটি গঠন করা হতে পারে বলে জানান, নারী কমিটির চেয়ারম্যান আব্দুর রাজ্জাক। স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ তদন্তের স্বার্থে অভিযুক্ত কর্মকর্তাদের বিসিবির চাকরি থেকে সাময়িক অব্যাহতি দেওয়া হতে পারে বলে বলে জানান বিসিবির একজন পরিচালক। মঞ্জুরুল ইসলাম, তৌহিদ মাহমুদ ছাড়াও নারী দলের ফিজিও সুরাইয়া আক্তার, ম্যানেজার এসএম গোলাম ফাইয়াজ, কর্মকর্তা শরফরাজ নেওয়াজ বাবুর বিরুদ্ধে সরাসরি অভিযোগ করেন জাহানারা আলম। এই কর্মকর্তাদের কেউই কথা বলতে রাজি হননি। ২০২২ সালে নিউজিল্যান্ডে অনুষ্ঠিত ওয়ানডে
বিশ্বকাপে মঞ্জুরুল ইসলামের দ্বারা যৌন হয়রানির শিকার হয়েছেন বলে এক সাক্ষাৎকারে জানান জাহানারা আলম। এর আগে ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলামের বিরুদ্ধে স্বেচ্ছাচারিতার অভিযোগ এনে বিসিবিকে লিখিত দিয়েছিলেন তিনি। বিসিবির সিইও নিজামউদ্দিন চৌধুরী সে অভিযোগ নারী কমিটির সাবেক চেয়ারম্যান শফিউল আলম নাদেলকে দিয়েছিলেন। তিনি সাময়িক সমাধান করলেও পরবর্তী সময়ে সমস্যা বেড়েছে বলে অভিযোগ জাহানারা আলমের। জাতীয় দলের সাবেক এ ক্রিকেটার বলেন, ‘মেয়েরা ভয়ে অনেক কিছু বলে না।’ এই বক্তব্যের পর তামিম ইকবাল ফেসবুক স্ট্যাটাসে নিরপেক্ষ তদন্তের আহ্বান জানিয়ে লেখেন, ‘বিসিবি একটি তদন্ত কমিটি গঠন করেছে বটে। তবে আমি মনে করি, এসব অভিযোগ খতিয়ে দেখতে জাতীয় ক্রীড়া পরিষদ কিংবা সরকারি পর্যায়ে একটি স্বাধীন
তদন্ত কমিটি গঠন করা উচিত, যেখানে বিসিবিসংশ্লিষ্ট কেউ থাকবেন না, যাতে বিন্দুমাত্র পক্ষপাতের সুযোগ না থাকে। যত দ্রুত সম্ভব এই কমিটি গঠন করা উচিত ও সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে ব্যাপারটিকে দেখা উচিত। দ্রুততার সঙ্গে তদন্ত শেষ করে দোষী যে-ই হোক, যার যতটুকু দায় থাকুক, উপযুক্ত ও দৃষ্টান্তমূলক ব্যবস্থা নিশ্চিত করতে হবে।’ তিনি আরও লিখেছেন, ‘ভুক্তভোগী আরও নারী ক্রিকেটার মুখ খুলতে চায়।’ তামিম উন্মুক্ত আহ্বান জানান, মেয়েদের তিক্ত অভিজ্ঞতাগুলো খোলামেলাভাবে প্রকাশ করার জন্য। মাশরাফি বিন মুর্তজা লেখেন, ‘বাংলাদেশের ক্রিকেট ও গোটা ক্রীড়াঙ্গনের স্বার্থে জাহানারা আলমের প্রতিটি অভিযোগ বিসিবি গুরুত্ব দিয়ে দেখবে আশা করি। আশা করি, বিসিবির তদন্ত কমিটি পুরোপুরি প্রভাবমুক্ত থেকে কাজ
করবে এবং অভিযোগের সত্যতা পেলে দায়ীদের বিরুদ্ধে উপযুক্ত ব্যবস্থা নিশ্চিত করবে, যেন এসবের পুনরাবৃত্তি আর কখনও না হয়। বাংলাদেশের ক্রীড়াঙ্গন নিরাপদ হোক সবার জন্য।’ ক্রীড়া উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এ নিয়ে গণমাধ্যমকে বলেন, ‘আমাদের দপ্তর থেকে ভুক্তভোগীর সঙ্গে যোগাযোগ করা হয়েছে। যেহেতু এটি একটি ফৌজদারি অপরাধ, তিনি আইনি ব্যবস্থা নিতে চাইলে সেক্ষেত্রে সরকারের পক্ষ থেকে সর্বোচ্চ গুরুত্ব দিয়ে নিশ্চিত করা হবে যেন জড়িত কেউ শাস্তি এড়িয়ে যেতে না পারে।’ তিনি যোগ করেন, ‘যৌন হয়রানির ঘটনা ক্রীড়াঙ্গনের জন্য বড় হুমকি। খেলাধুলার বিভিন্ন ক্ষেত্রেও আমরা এমন ঘটনা শুনেছি। দায়িত্বশীল জায়গা থেকে আমাদের নিশ্চিত করতে হবে, যেন কেউ এমন অপরাধ করে পার পেয়ে যেতে
না পারে।’ জাহানারার অভিযোগ সম্পর্কে নারী জাতীয় দলের সাবেক ম্যানেজার মঞ্জুরুল ইসলামের কাছে ফোনে জানতে চাওয়া হলে চীন থেকে তিনি বলেন, ‘আমি সব সময় শৃঙ্খলা নিয়ে একরোখা ছিলাম। ফিজিও, ট্রেইনার, হেড কোচের পর ম্যানেজার বিষয়গুলো জানেন। মেয়েদের ব্যক্তিগত স্বাস্থ্য সম্পর্কে খোঁজ নেওয়া আমার কাজ না। একেবারে ভিত্তিহীন একটি অভিযোগ করা হয়েছে। সালমা খাতুন, যূঁথী রানী, নাহিদা আক্তার, রিতু, মনিরাও তো ছিল সে বিশ্বকাপে। আমি অন্যায় করলে তারাও তো জানবে। তারা বলছে না কেন? আমি যে কোনো বিচারের সম্মুখীন হতে রাজি আছি। দোষ পেলে শাস্তি মাথা পেতে নেব। আমি তো তবু বলতে পারছি, তৌহিদ ভাই তো মারা গেছেন। তাঁর পক্ষে কে দাঁড়াবে?’ বিসিবির তদন্ত প্রক্রিয়া নিয়ে ফোন করা হলে জানাহানার আলম হোয়াটসঅ্যাপে উত্তর দেননি।



