ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
কোন অপরাধে ইমরান খানের ১৪ বছর জেল হয়েছিল?
বাংলাদেশের বন্ধু হবে পাকিস্তান, টাকা দেবে চীন, অস্ত্র দেবে তুরস্ক
পুতিনের ফাঁদে পা দিয়ে ছটফট করছে ইউক্রেন সেনারা
গাজায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে লাগবে ১০ বিলিয়ন ডলার
কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি করতে রাশিয়া পৌঁছালেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
বাফার জোনে ইসরাইলের অবস্থান ‘অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ’: কাতার
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও চলছে ইসরাইলি তাণ্ডব, নিহত ৮৭
চরম ঝুঁকিতে নেতানিয়াহু, যেকোন সময় হতে পারে পতন
ভারতের সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দুস্তান টাইমস এক প্রতিবেদনে জানিয়েছে,সরকার পতনের আশঙ্কায় নেতা নেতানিয়াহু প্রশাসন।
প্রতিবেদন আরো বলছে, একদিকে সরকার পতনের আশঙ্কা অন্যদিকে গাজায় বন্দি থাকা ইজরায়েলিদের পরিবার সদস্যের আর্তনাদ। এরই মাঝে এখন আটকে আছেন ইজরায়েলি প্রধানমন্ত্রী বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এরই মধ্যে নেতানিয়াহু প্রশাসন গাজায় যুদ্ধবিরতি নিয়ে ক্যাবিনেট ভোটাভুটি স্থগিত রাখলেন।
এর আগেই যুক্তরাষ্ট্রের নব প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পের হুঁশিয়ারি, সোমবার আমার শপথগ্রহণের আগে যেন এই যুদ্ধবিরতি কার্যকর হয় এই সবের মাঝে ইজরায়েলের বিরোধী দলনেতা ইয়াইর ল্যাপিড বলেন, 'ভয় পাবেন না। তবে বন্দি মুক্তির চুক্তির ওপরে নজর দিন।'
গাজা যুদ্ধবিরতি নিয়ে ইজরায়েলের জাতীয় নিরাপত্তা মন্ত্রী তথা নেতানিয়াহুর জোটসঙ্গী ইটামার বেন গভির নেতানিয়াহুর সঙ্গ ত্যাগের হুমকি দিয়েছেন। তিনি এই
চুক্তির বিপক্ষে। এদিকে নেতানিয়াহুর জোটে থাকা অপর এক কট্টরপন্থী নেতা তথা বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ বলেন, ‘যুদ্ধিরতির প্রথম পর্ব সম্পন্ন হওয়ার পরই যদি ইজরায়েল ফের যুদ্ধে না ফেরে এবং সব বন্দিকে ফিরিয়ে না আনা যায় তাহলে সরকারে থাকব না।’ স্মোট্রিচ এবং গভির যদি সরকার থেকে সমর্থন তুলে নেয়, তাহলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবেন বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এদিকে গাজায় হামাসের হাতে বন্দি থাকা ইজরায়েলিদের পরিবার সদস্যরা নেতানিয়াহুর কাছে আর্তি জানিয়েছেন যাতে যত জলদি সম্ভব এই যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়া হয় এবং আটক ইজরায়েলিদের ঘরে ফেরানো হয় বিশ্লেষকরা বলছেন, স্মোট্রিচ এবং গভির যদি নেতানিয়াহুর থেকে তাদের সমর্থন তুলে নেন, তাহলে নেতানিয়াহু সরকার পতনের চরম ঝুঁকির মুখে
পড়বেন।
চুক্তির বিপক্ষে। এদিকে নেতানিয়াহুর জোটে থাকা অপর এক কট্টরপন্থী নেতা তথা বর্তমান সরকারের অর্থমন্ত্রী বেজালেল স্মোট্রিচ বলেন, ‘যুদ্ধিরতির প্রথম পর্ব সম্পন্ন হওয়ার পরই যদি ইজরায়েল ফের যুদ্ধে না ফেরে এবং সব বন্দিকে ফিরিয়ে না আনা যায় তাহলে সরকারে থাকব না।’ স্মোট্রিচ এবং গভির যদি সরকার থেকে সমর্থন তুলে নেয়, তাহলে সংখ্যাগরিষ্ঠতা হারাবেন বেঞ্জামিন নেতানিয়াহু। এদিকে গাজায় হামাসের হাতে বন্দি থাকা ইজরায়েলিদের পরিবার সদস্যরা নেতানিয়াহুর কাছে আর্তি জানিয়েছেন যাতে যত জলদি সম্ভব এই যুদ্ধবিরতি মেনে নেওয়া হয় এবং আটক ইজরায়েলিদের ঘরে ফেরানো হয় বিশ্লেষকরা বলছেন, স্মোট্রিচ এবং গভির যদি নেতানিয়াহুর থেকে তাদের সমর্থন তুলে নেন, তাহলে নেতানিয়াহু সরকার পতনের চরম ঝুঁকির মুখে
পড়বেন।