ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর
গাজায় স্বাস্থ্য ব্যবস্থা পুনর্গঠনে লাগবে ১০ বিলিয়ন ডলার
কৌশলগত অংশীদারিত্ব চুক্তি করতে রাশিয়া পৌঁছালেন ইরানের প্রেসিডেন্ট
বাফার জোনে ইসরাইলের অবস্থান ‘অপরিণামদর্শী পদক্ষেপ’: কাতার
বাংলাদেশে দ্রুত নির্বাচন চায় যুক্তরাষ্ট্র-ভারত
বিজ্ঞাপন নাকি হুমকি, পাকিস্তানের এয়ারলাইন্স নিয়ে বিতর্ক
যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও গাজায় ইসরায়েলি হামলা, নিহত ৭৭
হামাস ইসরাইলকে পিছু হটতে বাধ্য করেছে: খামেনি
গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তির পরও চলছে ইসরাইলি তাণ্ডব, নিহত ৮৭
যুদ্ধবিরতি চুক্তি ঘোষণার পরও ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় হামলা অব্যাহত রেখেছে ইসরাইল। চুক্তি ঘোষণার পর এখনো পর্যন্ত ভূখণ্ডটিতে ৮৭ জনের মৃত্যুর খবর পাওয়া গেছে।
শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে কাতারভিত্তিক সংবাদমাধ্যম আলজাজিরা।
প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, নিহতদের মধ্যে ২১ শিশু এবং ২৫ নারী রয়েছেন। এর মধ্যে জাবালিয়া শরণার্থী শিবিরেই প্রাণ গেছে ২০ জনের। এছাড়াও খান ইউনিসসহ বিভিন্ন এলাকাতেও ব্যাপক বিমান হামলা চালানো হয়েছে।
গাজায় ১৫ মাস ধরে চলা সহিংসতার পর যুদ্ধবিরতি চুক্তিতে সম্মত হয়েছে হামাস ও ইসরাইল। এই চুক্তি আগামী রোববার (১৯ জানুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে।
যুদ্ধবিরতি আলোচনার মধ্যস্থতাকারী কাতারের প্রধানমন্ত্রী শেখ মোহাম্মদ বিন আবদুল রহমান আল থানি বলেছেন, ইসরাইলের পার্লামেন্টে অনুমোদন পাওয়ার
পর এই চুক্তিটি আগামী রোববার (১৯ জানুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে। তবে এর আগ পর্যন্ত আরও ভয়াবহ হামলার শঙ্কা করছে ফিলিস্তিনিরা। কার্যকর হওয়ার আগেই গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কাও দেখা দিয়েছে। উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আর আহত এক লাখেরও বেশি মানুষ হয়েছেন বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।
পর এই চুক্তিটি আগামী রোববার (১৯ জানুয়ারি) থেকে কার্যকর হবে। তবে এর আগ পর্যন্ত আরও ভয়াবহ হামলার শঙ্কা করছে ফিলিস্তিনিরা। কার্যকর হওয়ার আগেই গাজায় যুদ্ধবিরতি চুক্তি ভেস্তে যাওয়ার শঙ্কাও দেখা দিয়েছে। উল্লেখ্য, ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ গাজায় ২০২৩ সালের ৭ অক্টোবর থেকে হামলা চালাচ্ছে ইসরাইলি সেনাবাহিনী। এতে এখন পর্যন্ত ৪৬ হাজারেরও বেশি মানুষ নিহত হয়েছেন। আর আহত এক লাখেরও বেশি মানুষ হয়েছেন বলে জানিয়েছে ফিলিস্তিনি স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়।