
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

তারাগঞ্জে শ্বশুর-জামাতাকে পিটিয়ে হত্যা

নালিতাবাড়ী সীমান্ত দিয়ে ১০ বাংলাদেশিকে হস্তান্তর করেছে বিএসএফ

‘হত্যার প্রতিশোধ’ নিতে আসামিকে পিটিয়ে হত্যা

‘মোর নির্দোষ স্বামীক কেন মারিল, বেটির বিয়ার কী হইবে’

রাজধানীর নিউমার্কেট এলাকা থেকে ১১০০ ধারালো অস্ত্র উদ্ধার

গাজীপুরে যেভাবে হানিট্র্যাপের শিকার হন যাত্রীরা

বগুড়ায় দুদকের গণশুনানি মঞ্চে জুতা নিক্ষেপ
খুলনা মৎস্য বীজ খামার দখল খুবি শিক্ষার্থীদের

খুলনার গল্লামারী মৎস্য বীজ উৎপাদন খামারের কার্যালয় দখল করেছেন খুলনা বিশ্ববিদ্যালয় (খুবি) শিক্ষার্থীরা। বিশ্ববিদ্যালয়ের সীমানার মধ্যে থাকা খামারে ‘শহীদ মীর মুগ্ধ হল’ নামে আবাসিক হলের ঘোষণা দিয়েছেন তারা। রোববার দুপুর ১২টায় এ ঘটনা ঘটে।
জানা গেছে, এদিন বিশ্ববিদ্যালয়ের হাদি চত্বরে জড়ো হয়ে শিক্ষার্থীরা মিছিল নিয়ে মৎস্য বীজ খামারের কার্যালয়ে যান। সেখানে সমাবেশ শেষে কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ১০ মিনিটের মধ্যে বের হয়ে যেতে বলেন তারা। কর্মকর্তারা চলে গেলে শিক্ষার্থীরা মূল ভবনে ‘শহীদ মীর মুগ্ধ হল’ লেখা ব্যানার টাঙিয়ে দেন এবং ‘দাবি নয়, অধিকার-মৎস্য ভবন দরকার’সহ বিভিন্ন স্লোগান দেন। তারা দুপুর ২টা পর্যন্ত অবস্থান কর্মসূচি করেন।
শিক্ষার্থীরা জানান, ১০ দশমিক ৩৫ একর আয়তনের এ খামারটি আবাসন
সংকট নিরসন, গবেষণাগার সম্প্রসারণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে বড় বাধা হয়ে আছে। বর্তমানে খুবির শিক্ষার্থী সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি হলেও হল রয়েছে মাত্র পাঁচটি। ফলে মাত্র ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী আবাসন সুবিধা পাচ্ছেন। জীববিজ্ঞানভিত্তিক ডিসিপ্লিনগুলোর গবেষণার ক্ষেত্রেও জমির অভাব তীব্র সমস্যা তৈরি করছে। এ বিষয়ে খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল জায়গাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করে নিয়ে সেখানে হল নির্মাণ করা। শিক্ষার্থীদের খামার দখলের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। সেখান থেকে সিদ্ধান্ত আসার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।
সংকট নিরসন, গবেষণাগার সম্প্রসারণ ও অবকাঠামোগত উন্নয়নে বড় বাধা হয়ে আছে। বর্তমানে খুবির শিক্ষার্থী সংখ্যা ৭ হাজারের বেশি হলেও হল রয়েছে মাত্র পাঁচটি। ফলে মাত্র ৩০ শতাংশ শিক্ষার্থী আবাসন সুবিধা পাচ্ছেন। জীববিজ্ঞানভিত্তিক ডিসিপ্লিনগুলোর গবেষণার ক্ষেত্রেও জমির অভাব তীব্র সমস্যা তৈরি করছে। এ বিষয়ে খুলনা জেলা মৎস্য কর্মকর্তা বদরুজ্জামান বলেন, শিক্ষার্থীদের দীর্ঘদিনের দাবি ছিল জায়গাটি বিশ্ববিদ্যালয়ের অধিভুক্ত করে নিয়ে সেখানে হল নির্মাণ করা। শিক্ষার্থীদের খামার দখলের বিষয়টি কর্তৃপক্ষকে জানিয়েছি। সেখান থেকে সিদ্ধান্ত আসার পর পরবর্তী পদক্ষেপ নেওয়া হবে।