
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

ছাগলকাণ্ডের সেই মতিউর রহমান ও তার স্ত্রী রিমান্ডে

সাগর-রুনি হত্যাকাণ্ডের তদন্তে অসন্তুষ্ট আদালত, আপ্রাণ চেষ্টার নির্দেশ

‘উৎসাহ ও উৎসব’ বোনাসের লাগাম টানছে সরকার

কৃষি মন্ত্রণালয়ে সার আমদানিতে নজিরবিহীন লুটপাট নিয়ে ব্যাপক সমালোচনা

ইউনূস সরকারের নয়া বন্দোবস্ত: বহির্বিশ্বে হয়রানির শিকার বাংলাদেশি পাসপোর্টধারীরা

মেট্রোরেলের টিকিট ব্যবস্থাপনায় ঠিকাদার নিয়োগে নয়ছয়

দরপত্র ছাড়াই ২ কোটি ৬৬ লাখ টাকার কাজ সম্পন্ন
কক্সবাজারের এসপিকে স্ট্যান্ডরিলিজ

কক্সবাজারের পুলিশ সুপার (এসপি) রহমত উল্লাহকে স্ট্যান্ডরিলিজ করার পর তার বিরুদ্ধে তদন্ত প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।
সাড়ে তিন লাখ ইয়াবা বিক্রির অভিযোগে জাতীয় একটি বিশেষ অনুসন্ধানী প্রতিবেদন প্রকাশ করলে দেশজুড়ে আলোচনা শুরু হয়। এর পরিপ্রেক্ষিতে পুলিশ সদর দপ্তর তাকে প্রত্যাহারের সিদ্ধান্ত নেয়।
বাংলাদেশ পুলিশের মহাপরিদর্শক (আইজিপি) বাহারুল আলম বলেন, কক্সবাজারে মাদক জব্দ করে বিক্রির ঘটনায় যদি কারও সংশ্লিষ্টতা প্রমাণিত হয়, তাকে কোনোভাবেই ছাড় দেওয়া হবে না।
তিনি জানান, ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করতে তদন্ত শুরু হয়েছে এবং তার অংশ হিসেবেই এসপি রহমত উল্লাহকে স্ট্যান্ডরিলিজ করা হয়েছে।
প্রতিবেদন প্রকাশের পর স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লে. জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরী দ্রুত ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দেন। তিনি বলেন, আজকে
পুলিশের এ সংক্রান্ত সংবাদটি দেখেই আমি সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী, ১৮ ফেব্রুয়ারি এসপি রহমত উল্লাহকে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের ডিআইজি (প্রশাসন) কাজী মো. ফজল করিম এক আদেশে বলেন, জেলা পুলিশের পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে দ্রুততম সময়ে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। এদিকে পুলিশের একটি অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ইয়াবা বিক্রির ঘটনায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা, তাও তদন্তের আওতায় আনা হচ্ছে।
পুলিশের এ সংক্রান্ত সংবাদটি দেখেই আমি সঙ্গে সঙ্গে তদন্ত করে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছি। পুলিশ সদর দপ্তরের নির্দেশ অনুযায়ী, ১৮ ফেব্রুয়ারি এসপি রহমত উল্লাহকে পুলিশ হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। পুলিশ হেড কোয়ার্টার্সের ডিআইজি (প্রশাসন) কাজী মো. ফজল করিম এক আদেশে বলেন, জেলা পুলিশের পরবর্তী জ্যেষ্ঠ কর্মকর্তাকে দায়িত্ব বুঝিয়ে দিয়ে দ্রুততম সময়ে হেডকোয়ার্টারে রিপোর্ট করতে হবে। এদিকে পুলিশের একটি অভ্যন্তরীণ সূত্র জানিয়েছে, ইয়াবা বিক্রির ঘটনায় কক্সবাজার জেলা পুলিশের অন্যান্য কর্মকর্তাদের সম্পৃক্ততা রয়েছে কিনা, তাও তদন্তের আওতায় আনা হচ্ছে।