
ইউ এস বাংলা নিউজ ডেক্স
আরও খবর

লিজ দলিলে গণভবন হস্তান্তর করল পূর্ত মন্ত্রণালয়

মাইলস্টোনে বিমান বিধ্বস্তে নিহত প্রিয়ার কবরে বিমানবাহিনীর শ্রদ্ধা

৪৫০ যাত্রী নিয়ে এক ঘণ্টা উড়ে ফিরে এলো বিমান

উপদেষ্টা মাহফুজের বিরুদ্ধে অর্থ পাচারের অভিযোগ: অস্ট্রেলিয়ায় সাড়ে ৬ কোটি টাকার লেনদেন তদন্তাধীন!

ওয়েবসাইটে জাল নথি তুলে ৬৭ কোটির কর ফাঁকি

ভয়ের দেয়ালে আটকে গেছে শৈশব

সরকারি চাকরিজীবীদের বেতন নির্ধারণে ২২ সদস্যের কমিশন গঠন
আমন চাল সংগ্রহে ব্যর্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থার নির্দেশ

এবার আমন মৌসুমে লক্ষ্যমাত্রা অনুযায়ী চাল সংগ্রহে ব্যর্থ কর্মকর্তাদের বিরুদ্ধে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়ার নির্দেশ দিয়েছে খাদ্য অধিদপ্তর।
প্রতিষ্ঠানটি বলছে, চলতি মৌসুমে ৫.৫ লাখ টন সেদ্ধ চাল এবং ১ লাখ টন আতপ চাল সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে। তবে ১৬ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত অর্জিত পরিমাণ ছিল ৩.৮৭ লাখ টন সেদ্ধ ও ৭১ হাজার ৯৬৫ টন আতপ চাল। সম্প্রতি আঞ্চলিক খাদ্য নিয়ন্ত্রকদের কাছে পাঠানো এক চিঠিতে এই নির্দেশনা দেওয়া হয়।
চিঠিতে জানানো হয়, সরকারি নির্দেশনায় বলা হয়েছে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে চাল সরবরাহে ব্যর্থ মিলারদের বিরুদ্ধে ‘অত্যাবশ্যকীয় খাদ্যশস্য সংগ্রহ ব্যবস্থাপনা নিয়ন্ত্রণ আদেশ’ অনুযায়ী ব্যবস্থা নেওয়া হবে। একইসঙ্গে জেলা ও উপজেলা খাদ্য কর্মকর্তাদের চুক্তি অনুযায়ী চাল
সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সরকার ১৭ নভেম্বর থেকে সেদ্ধ চাল সংগ্রহ শুরু করেছে, যা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আতপ চাল সংগ্রহের শেষ সময় ১০ মার্চ। সরকার সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, ধান ৩৩ টাকা এবং আতপ চাল ৪৬ টাকা কেজি দরে কিনছে। তবে বাজারে ধান ও চালের দাম বেশি থাকায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। চলতি মৌসুমে চুক্তি না করা কিংবা চুক্তি করেও চাল সরবরাহ না করা মিল মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আগেও নির্দেশনা দিয়েছিল খাদ্য অধিদপ্তর।
সংগ্রহের লক্ষ্যমাত্রা অর্জনে কঠোর নির্দেশনা দেওয়া হয়েছে। সরকার ১৭ নভেম্বর থেকে সেদ্ধ চাল সংগ্রহ শুরু করেছে, যা চলবে ২৮ ফেব্রুয়ারি পর্যন্ত। আতপ চাল সংগ্রহের শেষ সময় ১০ মার্চ। সরকার সেদ্ধ চাল ৪৭ টাকা, ধান ৩৩ টাকা এবং আতপ চাল ৪৬ টাকা কেজি দরে কিনছে। তবে বাজারে ধান ও চালের দাম বেশি থাকায় নির্ধারিত লক্ষ্যমাত্রায় সংগ্রহ বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। চলতি মৌসুমে চুক্তি না করা কিংবা চুক্তি করেও চাল সরবরাহ না করা মিল মালিকদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে আগেও নির্দেশনা দিয়েছিল খাদ্য অধিদপ্তর।